৩০-০৫-১৯ প্রাতঃমুরলী ওম্ শান্তি "বাপদাদা" মধুবন


"মিষ্টি বাচ্চারা - বাবার সমান করুণাময় হও, করুণাময় বাচ্চারা সকলকে দুঃখ থেকে মুক্ত করে পতিত থেকে পবিত্র করে তোলার সেবা করে"

প্রশ্ন:-

সমগ্র দুনিয়ার চাহিদা কি ? যা বাবা ব্যাতীত আর কেউ পূরণ করতে পারে না ?

উত্তর:-

সমগ্র দুনিয়ার চাহিদা হলো শান্তি আর সুখ প্রাপ্ত করা। সমস্ত বাচ্চাদের ডাক শুনে বাবা আসেন। বাবা হলেন অসীম জগতের, সেইজন্য তিনি খুবই উদ্বিগ্ন থাকেন যে আমার বাচ্চারা কিভাবে দুঃখী থেকে সুখী হবে। বাবা বলেন বাচ্চারা- পুরোনো দুনিয়াও আমারই, সকলেই আমারই বাচ্চা, আমি এসেছি সকলকে দুঃখ থেকে মুক্ত করতে। আমি সমগ্র দুনিয়ার মালিক, সেইজন্য আমাকেই পতিত থেকে পবিত্র করে তুলতে হবে।

ওম্ শান্তি।

বাবা বাচ্চাদের পবিত্র করে তুলছেন। সেই কারণে অবশ্যই বাবার প্রতি ভালোবাসা থাকা চাই। যদিও নিজেদের মধ্যে ভাই-ভাই এর অভ্যাস ঠিকই আছে। সকলে হলো এক বাবার বাচ্চা ভাই-ভাই। কিন্তু পবিত্র করে তোলার জন্য এক বাবা-ই আছেন সেই জন্য সব বাচ্চাদের লব (ভালোবাসা) এক বাবার প্রতিই চলে যায়। বাবা বলেন- বাচ্চারা, তোমার মন আমার প্রতি একাগ্র করে (মামেকম্) স্মরণ করো। এটা তো ঠিকই তোমরা ভাই-ভাই হলে অবশ্যই ক্ষীরখন্ডই হবে (অর্থাৎ মিলে-মিশে থাকবে)। তোমরা এক বাবার-ই বাচ্চা। আত্মার মধ্যেই এতো ভালোবাসা আছে। যখন দেবতাদের পদ প্রাপ্ত করো তখন নিজেদের মধ্যে খুবই ভালোবাসা থাকা উচিত। আমরা ভাই-ভাই হয়ে উঠি। বাবার থেকে উত্তরাধিকার নিই। বাবা এসে শিখিয়ে দেন। যারা বোঝার হয় তারা বুঝতে পারে এটা হলো স্কুল বা বড় ইউনিভার্সিটি। বাবা সকলকে দৃষ্টি দেন বা স্মরণ করেন। সমগ্র দুনিয়ার মানুষ মাত্রই,দুনিয়ার সকল আত্মারাই- অসীম জগতের পিতাকে স্মরণ করে। সমগ্র দুনিয়াই বাবার অধিকারভুক্ত- তা নতুন হোক বা পুরোনো। নতুন দুনিয়া বাবার তো পুরোনো দুনিয়াও কি আর নয় ? এই বাবা-ই সকলকে পবিত্র করেন। পুরোনো দুনিয়াও আমার। আমিই হলাম সমগ্র দুনিয়ার মালিক। যদিও আমি নতুন দুনিয়াতে রাজ্য করি না কিন্তু সে তো আমারই, না! আমার বাচ্চারা আমার এই বড় বাড়ীতেও খুব সুখী থাকে আর তারপর আবার দুঃখও পায়। এটা হলো খেলা। এই সমগ্র অসীম জগৎ হলো আমার গৃহ। এটা হলো বড় মঞ্চ। বাবা জানেন সমগ্র গৃহে আমার বাচ্চারা আছে। সমগ্র দুনিয়াকে দেখেন। সব হলো চৈতন্য। সব বাচ্চারা এই সময় দুঃখী, সেইজন্য ডাকতে থাকে বাবা আমাদের- ছি ছি, দুঃখী দুনিয়া থেকে শান্তির দুনিয়ায় নিয়ে চলো, শান্তি দাতা (দেবা)। বাবাকেই ডাকে। দেবতাদের তো বলতে পারো না। সকলেরই সেই এক বাবা আছেন। ওনার সমস্ত সৃষ্টির প্রতি উদ্বিগ্নতা থাকে। অসীম জগতের গৃহ। বাবা জানেন এই অসীম জগতের গৃহে এই সময় সবাই হলো দুঃখী, সেইজন্য বলে শান্তি দেব, সুখ দেব। এই দুটো জিনিসই চায়। এখন তো জানো আমরা অসীম জগতের পিতার থেকে সুখের উত্তরাধিকার নিচ্ছি। বাবা এসে আমাদের শান্তিও দেন, সুখও দেন। সুখ-শান্তি দেওয়ার মতো আর কেউ তো নেই। বাবার- দয়া হয়। উনি হলেন অসীম জগতের পিতা। তোমরা বুঝতে পারো আমরা এই বাবার বাচ্চারা খুব সুখী ছিলাম যখন পবিত্র ছিলাম। এখন অপবিত্র হওয়ায় দুঃখী হয়ে গেছি। কামনার চিতার উপর বসে কালো পতিত হয়ে যায়। আসল কথা হলো বাবাকে ভুলে যাও। বাবা এতো উঁচু পদ দিয়েছেন। গাওয়াও তো হয় যে তুমি মাতা পিতা...সুখ ছিল। সেটা তোমরা আবার এখন নিচ্ছ কারণ এখন দুঃখ ছেয়ে আছে। এটা হলো তমোপ্রধান দুনিয়া। বিষয় সাগরে খাবি খেতে থাকে। কিছুই বুঝতে পারে না। তোমরা এখন বুঝতে পেরেছো। তোমরা বুঝতে পারো যে এটা হলো নরকের চরম গভীরতা।



বাবা বাচ্চাদেরকে জিজ্ঞাসা করেন- এখন তোমরা নরকবাসী না স্বর্গবাস ? কেউ মারা গেলে তাড়াতাড়ি বলে দেয় স্বর্গবাসী হয়েছে অর্থাৎ সকল দুঃখ থেকে দূরে সরে গেছে। আবার নরকের জিনিস কেন তাকে খাওয়ানো হয় ? এটাও বোঝে না। বাবা এসে স্বর্গের স্থাপনা করেন। তোমাদের অর্থাৎ বাচ্চাদের রাজযোগ শেখান। বাবা বলেন মিষ্টি বাচ্চারা, আমি তোমাদের এই নলেজ শোনাচ্ছি। আমার মধ্যেই এই নলেজ আছে। জ্ঞান সাগর হলাম আমি। বলা হয় এই শাস্ত্রের অথারিটি আছে। কিন্তু তারাও যে আত্মা, এটাও বোঝে না। তারা বাবার সম্পর্কে জানে না। বাবা অর্থাৎ যিনি বিশ্বের মালিক গড়ে তোলেন তাঁকে বলে, তিনি নাকি নুড়ি-পাথর...সব কিছুর মধ্যে আছে। ব্যাস ভগবান কি সব কথা লিখে দিয়েছেন! মানুষের কিছুই জানা নেই। সর্ব সাকুল্যে অরফ্যান (অনাথ) হয়ে নিজেদের মধ্যে লড়াই-ঝগড়া করতে থাকে। বাবা, যিনি রচয়িতা আর রচনার আদি-মধ্য-অন্তকে কেউ জানে না। বাবা নিজের আর রচনার আদি-মধ্য-অন্তের রহস্য বোঝান। আর তো কেউ বলতে পারবে না। তুমি যে কোনো কাউকেই জিজ্ঞাসা করো- যাকে ঈশ্বর, ভগবান রচয়িতা বলো ওনাকে তুমি জানো ? না কি নুড়ি-পাথরের ভিতরে ঈশ্বর এটা বলতেই জানো? প্রথমে নিজেকে তো বোঝো। মানুষ তমোপ্রধান তো জানোয়ার ইত্যাদি সব হলো তমোপ্রধান। মানুষ সতোপ্রধান হলে তো সকলে সুখী হয়ে যায়। যেরকম মানুষ, সে রকম তার ফার্নিচারও হয়। বিত্তশালী লোকের ফার্নিচারও ভালো হয়। তোমরা তো একদম সুখী বিশ্বের মালিক হও তাই তোমাদের কাছে প্রতিটি জিনিস সুখদায়ী হয়। সেখানে দুঃখদায়ী কোনো জিনিস হয় না। এই নরক হলোই ঘৃণ্য দুনিয়া।



বাবা এসে বোঝান ভগবান হলেন একজনই, তিনিই হলেন পতিত-পাবন (সংশোধক)। স্বর্গের স্থাপনা করেন। দেবতাদের মহিমাও সুখ্যাত আছে যে সর্বগুণ সম্পন্ন....। মন্দিরে গিয়ে দেবতাদের প্রশস্তি আর নিজের নিন্দা করে কারণ সকলেই হলো ভ্রষ্টাচারী। শ্রেষ্ঠাচারী, স্বর্গবাসী তো হলো এই লক্ষ্মী-নারায়ণ, যাদের সকলে পূজো করে। সন্ন্যাসীরাও বলে। সত্যযুগে এরকম হয় না। তোমাদের সন্ন্যাস তো অসীম জগতের। অসীম জগতের পিতা এসে অসীম জগতের সন্ন্যাস করান। ওটা হলো হঠযোগ, এই জাগতের সন্ন্যাস। সেই ধর্মই হলো আলাদা। বাবা বলেন তোমরা নিজেদের ধর্ম ভুলে কতো ধর্মের মধ্যে ঢুকে আছো। নিজেদের ভারতবর্ষের নামই হিন্দুস্থান করে দিয়েছো তারপর আবার হিন্দু ধর্ম বলে দাও। বাস্তবে তো হিন্দু ধর্ম কেউ স্থাপন করেই নি। মুখ্য ধর্ম হলোই চার- দেবী-দেবতা, ইসলামী, বৌদ্ধী আর খ্রীষ্টান।তোমরা জানো এই সমগ্র দুনিয়া হলো আইল্যান্ড, এর মধ্যে হলো রাবণের রাজ্য। রাবণ দেখেছো ? যাকে বারংবার জ্বালানো হয়, এ সবচেয়ে পুরোনো শত্রু। এটাও বোঝে না যে আমরা কেন জ্বালাই। বুঝতে হবে তো- এই রাবণ কে? কবে থেকে জ্বালানো হচ্ছে? বোঝে পরম্পরা থেকে। আরে এরও তো কোনো হিসাব চাই না ! তোমাদের কেউ জানেই না। তোমরা হলে ব্রহ্মার বাচ্চা। তোমাদের কেউ জিজ্ঞাসা করল তুমি কার বাচ্চা ? আরে আমরা ব্রহ্মা কুমার-কুমারীরা তো ওঁনার বাচ্চা হয়ে পড়লাম। ব্রহ্মা কার বাচ্চা ? শিববাবার। আমরা ওঁনার পৌত্র হয়ে দাঁড়ালাম। সমস্ত বাচ্চারা হলো ওঁনার বাচ্চা। আবার শরীরে প্রথমে ব্রাহ্মণ হই। প্রজাপতিটা ব্রহ্মা তো না। এতো প্রজা কিভাবে রচনা করেন, এটা তোমরা জানো। এতো হলো ফাউন্ডেশন। শিববাবা ব্রহ্মা বাবার দ্বারা এডাপ্ট করেন। মেলাও বসে। বাস্তবে মেলা সেখানে বসা দরকার যেখানে ব্রহ্মাপুত্রা বড় নদী সাগরে গিয়ে মিলিত হয়। সেই সঙ্গমে মেলা বসা উচিত। এই মেলা হলো এখানে। ব্রহ্মা বসে আছেন, জানো যে বাবাও হন আর বড় মাও (মম্মা) হন। কিন্তু মেল অর্থাৎ পুরুষ বলে মাম্মার তত্ত্বাবধানে মাতাদের সামলানোর জন্য বলা হয়েছে।বাবা বলেন আমি তোমাদের সদ্গতি দিই। তোমরা জানো এই দেবতারা হলো ডবল অহিংসক কারণ সেখানে রাবণ থাকেই না। ভক্তিতে হয় রাত, জ্ঞান দ্বারা হয় দিন। জ্ঞান সাগর হলেন এক বাবা, ওনার ক্ষেত্রে আবার বলে দেওয়া হয় সর্বব্যাপী। বাবা-ই এসে এটা বোঝান আর বাচ্চাদেরই বোঝান। শিবভগবানুবাচ তো। শিবজয়ন্তী পালন করে যখন অবশ্যই কারোর মধ্যে আসে। বলেন আমাকে প্রকৃতির আধার নিতে হয়। আমি কোনো ছোট বাচ্চার আধার নিই না। কৃষ্ণ তো বাচ্চা হলো না ! আমি তো ওনার অনেক জন্মের অন্তে, তাও আবার বানপ্রস্থ অবস্থায় প্রবেশ করি। বানপ্রস্থ অবস্থার পরেই মানুষ ভগবানকে জপতে থাকে। কিন্তু ভগবানকে সঠিক ভাবে কেউই জানে না। তখন বাবা বলেন যদা যদাহি...আমি ভারতেই আসি। ভারতের মহিমা অপরম্পার।



মানুষের দেহের অহংকার দেখো কতো- আমি অমুক, এই হই! এখন বাবা এসে তোমাদের দেহী-অভিমানী করে তোলেন। মিষ্টি মিষ্টি আত্মা রূপী বাচ্চাদেরকে আত্মাদের পিতা বসে জ্ঞানের সমস্ত রহস্য বলেন। এটা হলো পুরোনো দুনিয়া। সত্যযুগ হলো নতুন দুনিয়া। সত্যযুগে আদি সনাতন দেবী-দেবতা ধর্মই ছিল। ৫ হাজার বছরের কথা। শাস্ত্রে আবার ব্যাসদেব লিখে দিয়েছেন, কল্পের আয়ু লক্ষ হাজার বছর। বাস্তবে হলো ৫হাজার বছরের কল্প। মানুষ একদম অজ্ঞানতার, কুম্ভকর্ণের নিদ্রায় ঘুমিয়ে পড়ে আছে। এখন তোমাদের এই কথা গুলি নতুন কেউ শুনলে বুঝবে না সেই জন্য বাবা বলেন নিজের বাচ্চাদের সাথেই কথা বলি। ভক্তিও তোমরাই শুরু করো। নিজেরাই নিজেদের ঘুম পাড়িয়ে রেখেছো। বাবা তোমাদের পূজ্য করে তুলছেন, তোমরা আবার পূজারী হয়ে যাও। এটাও খেলা। কোনো কোনো মানুষ কোমল হৃদয়ের হয়ে থাকে তাই খেলা দেখলেও কাঁদতে থাকে। বাবা তো বলেন যে রোদন করেছে সে হারিয়েছে । সত্যযুগে রোদনের কোনো ব্যাপার নেই। এখানেও বাবা বলেন রোদন করতে নেই। রোদন করে দ্বাপর- কলিযুগে। সত্যযুগীয়রা কখনো রোদন করে না। শেষ বেলাতে তো কারোর রোদন করার ফুরসতই থাকবে না। হঠাৎ করে মরতে থাকবে। হায় রামও বলতে পারবে না। বিনাশ এরকম হবে যাতে সামান্যতমও দুঃখও হবে না, কারণ হসপিটাল ইত্যাদি তো থাকবেই না সেইজন্য জিনিসই সেই রকম তৈরী করে। বাবা বোঝান তোমাদের এই বাঁদরদের কে আমি সেনা নিয়ে থাকি, রাবণের উপর জয় প্রাপ্ত করার জন্য। এখন বাবা তোমাদের যুক্তি বলছেন- রাবণের উপর বিজয় কি ভাবে পেতে হবে? সব সীতাদের রাবণের শৃঙ্খল থেকে ছাড়াতে হবে। এই সব বোঝার ব্যাপার। ভগবানুবাচ, বাচ্চাদেরই বাবা বলেন হিয়ার নো ইবিল...যে কথায় তোমাদের কোনো লাভ নেই, ওর থেকে তোমরা নিজেদের কান বন্ধ করে নাও। এখন তোমাদের শ্রীমত প্রাপ্তি হয়। তোমরাই শ্রেষ্ঠ হবে। এখানে তো শ্রী শ্রী এর টাইটেল সবাইকে দিয়ে দেওয়া হয়। আচ্ছা, তবুও বাবা বলেন নিজেকে আত্মা মনে করো আর বাবা কে স্মরণ করো। কতো ওয়ান্ডারফুল হার-জিতের এই অসীম জগতের খেলা, যা বাবা-ই বোঝান। আচ্ছা!



মিষ্টি-মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা-পিতা বাপদাদার স্নেহ-সুমন স্মরণ-ভালবাসা আর সুপ্রভাত। আত্মাদের পিতা ওঁনার আত্মা রূপী সন্তানদের জানাচ্ছেন নমস্কার।

ধারণার জন্য মুখ্য সার:-

১. বাবার সমান করুণাময় হতে হবে। সবাইকে দুঃখ থেকে মুক্ত করে, পতিত থেকে পবিত্র করে তোলার সেবা করতে হবে। পবিত্র হওয়ায় জন্য এক বাবার সাথে খুবই লভ (ভালোবাসা) রাখতে হবে।

২. বাবা বলেন, যে কাঁদে সে হারে (হারিয়ে ফেলে), সেইজন্য যে কোনো পরিস্থিতিই হোক তোমরা কাঁদবে না।

বরদান:-

পরম পূজ্য হয়ে পরমাত্ম প্রেমের অধিকার প্রাপ্ত করার সম্পূর্ণ স্বচ্ছ আত্মা ভব

সর্বদা এই স্মৃতি জীবনে নিয়ে এসো যে, আমি পূজ্য আত্মা এই শরীর রূপী মন্দিরে বিরাজমান। এরকম পূজ্য আত্মাই সকলের প্রিয়। তার জড় মূর্তিও সকলের প্রিয় হয়। কেউ নিজেদের মধ্যে যদি ঝগড়াও করে তাও মূর্তিকে ভালোবাসবে কারণ ওর মধ্যে পবিত্রতা আছে। তাই নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করো মন-বুদ্ধি সম্পূর্ণ স্বচ্ছ হয়েছে ? সামান্যতমও অস্বচ্ছতা মিক্সড হয়ে যায়নি তো ? যে এইরকম সম্পূর্ণ স্বচ্ছ হয় সেই পরমাত্ম প্রেমের অধিকারী।

স্লোগান:-

জ্ঞানের সম্পদকে নিজের মধ্যে ধারণ করে প্রতিটি সময়, প্রতিটি কর্ম বিচক্ষণতার সাথে যে করে, সে-ই হলো জ্ঞান-সম্পন্ন (জ্ঞানী-তু) আত্মা।