২৮-০৭-১৯ প্রাতঃ মুরলি ওম্ শান্তি "অব্যক্ত বাপদাদা" রিভাইসঃ ০৭-০১-৮৫ মধুবন


নববর্ষের বিশেষ সঙ্কল্প - "মাস্টার বিধাতা হও"

আজ বিধাতা বাবা তাঁর মাস্টার বিধাতা বাচ্চাদের সাথে মিলিত হতে এসেছেন l বিধাতা বাবা সব বাচ্চার চার্ট দেখছেন l বিধাতার থেকে প্রাপ্ত সকল ভান্ডার দ্বারা তোমরা কতদূর পর্যন্ত বিধাতা সমান মাস্টার বিধাতা হয়েছ ! জ্ঞানের বিধাতা হয়েছ তোমরা ? স্মরণের শক্তির বিধাতা হয়েছ ? সময় এবং প্রয়োজন অনুসারে সর্ব শক্তির বিধাতা হয়েছ ? আধ্যাত্মিক দৃষ্টি, আধ্যাত্মিক স্নেহের বিধাতা হয়েছ ? সময় অনুসারে প্রত্যেক আত্মার জন্য সহযোগের বিধাতা হয়েছ ? নির্বলের জন্য নিজের শ্রেষ্ঠ সঙ্গের বিধাতা, সম্পর্কের বিধাতা হয়েছ ? অতৃপ্ত আত্মাদের তৃপ্ত আত্মা বানানোর উৎসাহ-উদ্দীপনার বিধাতা হয়েছ ? সকল মাস্টার বিধাতার এই চার্ট বাবা দেখছিলেন l



বিধাতা অর্থাৎ যারা সবসময় সকল সঙ্কল্প দ্বারা দান করে l বিধাতা অর্থাৎ যিনি দিলদরিয়া l কিছু দেওয়ার সময়, সাগর সমান বড় তাঁর হৃদয় l বিধাতা অর্থাৎ বাবা ব্যতীত আর অন্য কোনও আত্মার থেকে নেওয়ার ভাবনা রাখে না, সদা দান করে l যদি কেউ আধ্যাত্মিক স্নেহ, সহযোগ দেয়ও তো একের বদলে সে লক্ষ-কোটি দেবে, ঠিক যেমন বাবা নেন না, কেবলই দেন l যদি কোনো বাচ্চা নিজের পুরানো মূল্যহীন খড়কুটোও দেয়, তার পরিবর্তে দাতা এত দেয় যে নেওয়া দেওয়ায় পরিবর্তিত হয়ে যায় l এইরকম মাস্টার বিধাতা অর্থাৎ প্রতিটি সঙ্কল্পে, প্রতিটি কদমে যারা দেয় l মহান দাতা অর্থাৎ বিধাতা l সদা দেওয়ার কারণে তারা সদাসর্বদা নিঃস্বার্থ হবে l তারা যে কোনো রকম স্বার্থ সিদ্ধির ঊর্ধ্বে থাকবে, স্বতন্ত্র থেকেও বাবার সমান সকলের প্রিয় হবে l বিধাতা আত্মার প্রতি নিজে থেকেই সকলের রিগার্ড দেওয়ার রেকর্ড থাকবে l বিধাতা স্বতঃই সবার নজরে দাতা অর্থাৎ মহান হবে l কতদূর পর্যন্ত এমন বিধাতা হয়েছ ? বিধাতা অর্থাৎ রাজার বংশের l বিধাতা অর্থাৎ পালনকর্তা l বাবা সমান তারা সদা স্নেহ আর সহযোগের পালনা দেয় l বিধাতা অর্থাৎ সদা সম্পন্ন l সুতরাং নিজে নিজেকে চেক কর, তোমরা কি গ্রহীতা নাকি দাতা মাস্টার বিধাতা ?



এখন সময় অনুসারে মাস্টার বিধাতার পার্ট অর্থাৎ ভূমিকা পালন করতে হবে, কারণ সময় সমাসন্ন, অর্থাৎ তোমাদের বাবার সমান হতে হবে l এখনও পর্যন্ত নিজের জন্য নেওয়ার ভাবনা রাখলে তবে বাবার সমান কবে হবে ? এখন দেওয়াই নেওয়া, যত দেবে ততই নিজে থেকে বাড়তে থাকবে l সীমিত পরিসরের কোনকিছুর গ্রহীতা হ'য়ো না l এখনও যদি সীমিত পরিসরের আকাঙ্ক্ষা তোমার পূর্ণ করার ইচ্ছা হয়, তবে বিশ্বের সকল আত্মাদের আশা কিভাবে পূর্ণ করবে ?

"আমার সামান্য নাম-যশ-খ্যাতি-প্রতিপত্তি চাই, রিগার্ড চাই, স্নেহ- ভালোবাসা চাই, ক্ষমতা চাই" - যদি এখনও তোমাদের এই স্বার্থ-মনোভাব থাকে অর্থাৎ নিজের জন্য এই সমস্ত ইচ্ছা থাকে, তবে *ইচ্ছা মাত্রম্ অবিদ্যা* হওয়ার স্থিতির অনুভব কবে করবে ? সীমিত গন্ডীর এই এই ইচ্ছা কখনও ভালো হতে দেবে না l এই সমস্ত অভিপ্রায় রয়্যাল ভিখারী হওয়ার লক্ষণ l এই সমস্ত জিনিস অধিকারীর কাছে নিজে থেকেই এসে যায় l চাই-চাই এর গীত তারা গায় না l তারা গীত গায় - আমি এটা লাভ করেছি, আমি এই হয়েছি l অসীম জগতের বিধাতার জন্য এই সীমিত পরিসরের আশা বা ইচ্ছা নিজেই ছায়ার মতো পিছনে পিছনে চলে l *যখন গীত গাও, যা পাওয়ার ছিল, তা' পেয়েছি সকলই, তখন আবার সীমিত পরিসরের নাম, মান, মর্যাদা পাওয়ার ইচ্ছা কিভাবে থেকে যায় ? নয়তো গীত বদল কর l* যখন পাঁচ তত্ত্বও তোমরা সব বিধাতার সামনে দাসী হয়ে যায়, তোমরা প্রকৃতিজিৎ মায়াজিৎ হয়ে যাও, তার সামনে সীমিত পরিধির সেই ইচ্ছাগুলো এমন যেন সূর্যের সামনে দীপ l যখন সূর্য হয়ে গেছ তখন এই সব দীপের কি প্রয়োজন ? চাহিদা পূরণের আধার হলো, তুমি যেটা চাও সেই বিশেষ জিনিসটাই সবচেয়ে বেশি করে দিতে থাক l মান দাও, নিও না l রিগার্ড দাও, রিগার্ড নিও না l *নাম চাই তো বাবার নাম দান দাও l তাহলেই তোমার নাম নিজে থেকেই মহিমান্বিত হয়ে যাবে l দেওয়াই নেওয়ার আধার l* ভক্তিমার্গেও এই রীতি চলে আসছে, কারও কোনও জিনিসের অভাব হলে তারা প্রাপ্তির জন্য সেই ব্যক্তিকে দিয়ে সেই বিশেষ জিনিসের দান করায় l তখন সেই দানই নেওয়ার রূপ পায় l একইভাবে, তোমরা দাতার বাচ্চারা সেই দেবতাই হতে যাচ্ছ, দেবতা অর্থাৎ দানকারী l লোকে তোমাদের সকলের মহিমা করতে থাকে দানশীল দেবতা, শান্তিদেব, ধনদেবতা হিসেবে l গ্রহণকারী রূপে তারা তোমাদের মহিমা করে না l সুতরাং, বাবা আজ এই চার্টে দেখছিলেন, কতো দানশীল দেবতা হতে চলেছে আর কতো দান গ্রহণকারী ! লৌকিক আশা, আকাঙ্ক্ষার অবসান হয়েছে l এখন অলৌকিক জীবনের অসীম ইচ্ছা অনুযায়ী তোমরা সেগুলো জ্ঞানের ইচ্ছা ব'লে মনে কর, তাই না ! আর সেটাই তো হওয়া উচিত, তাই কিনা ! যতই হোক, সীমিত পরিধির আকাঙ্ক্ষী মায়ার মুখোমুখি হতে অপারগ l কিছু চাইলে আর পেয়ে গেলে, এটা সেইরকম ব্যাপারই নয় l তৎসত্ত্বেও তোমরা কাউকে বলো রিগার্ড দিতে অথবা রিগার্ড দেওয়াতে l *কারণে-অকারণে চাইলেই পাওয়া যাবে, এই রাস্তাই রং, সুতরাং লক্ষ্যবিদ্ধ কিভাবে করবে ! সেইজন্য মাস্টার বিধাতা হও l* তখন নিজে থেকেই সবাই তোমাদের দিতে আসবে l যারা মান-মর্যাদা চায়, তাদের মধ্যে দীনতা কাজ করে, সেইজন্য তোমরা মাস্টার বিধাতার মর্যাদা বজায় রাখ l "আমার আমার" ক'রনা ! সবকিছু তোমার l তোমরা 'তোমার' বললে সবাই 'তোমার তোমার' বলবে l 'আমার আমার' বললে যা কিছু আসে, সেটাও হারিয়ে ফেলবে, কারণ যেখানে সন্তুষ্টতা নেই সেখানে প্রাপ্তিও অপ্রাপ্তির সমান হয় l যেখানে সন্তুষ্টতা আছে সেখানে সামান্য প্রাপ্তিও হয় সবকিছুর সমান l সুতরাং 'তোমার তোমার' বললে তোমরা প্রাপ্তিস্বরূপ হবে l যেমন *তোমরা গম্বুজের মধ্যে যখন আওয়াজ কর, সেই আওয়াজের প্রতিধ্বনি হয় l ঠিক সেইভাবেই অসীম জগতের গম্বুজের মধ্যে যদি তোমরা মন থেকে বলো 'আমার' তবে সবার থেকে সেই একই শব্দ 'আমার' প্রতিধ্বনি হয়ে তোমাদের কাছে ফিরে আসবে l তোমরা বলবে 'আমার', তারাও বলবে 'আমার' l সেইজন্য মনের যত স্নেহ দিয়ে (স্বার্থ উদ্দেশ্যে নয়) 'তোমার' বলবে, ততই সকলে মন থেকে সস্নেহে 'তোমার' বলবে l এই বিধিতে তোমাদের সীমিত পরিসরের এই 'আমার আমার' অসীমে পরিবর্তিত হয়ে যাবে l* আর গ্রহণকারীর পরিবর্তে মাস্টার বিধাতা হয়ে যাবে l সুতরাং এই বছর এই বিশেষ সঙ্কল্প করো যে সদা মাস্টার বিধাতা হবে l বুঝেছ !



আজ মহারাষ্ট্র জোন এসেছে, সুতরাং মহান হতে হবে, তাই না ! মহারাষ্ট্র অর্থাৎ সদা মহান হয়ে সবার জন্য দানী হওয়া l মহারাষ্ট্র অর্থাৎ সদা সম্পন্ন রাষ্ট্র l দেশ সম্পন্ন হোক বা না হোক, কিন্তু তোমরা মহান আত্মারা তো সম্পন্ন l এইজন্যই মহারাষ্ট্র অর্থাৎ মহাদানী আত্মা l



অন্যরা ইউ. পি. থেকে আগত l ইউ. পি.তেও পতিত-পাবনী গঙ্গার মহত্ত্ব আছে l তোমরা সদা প্রাপ্তিস্বরূপ, এই কারণে তোমরা পতিত-পাবনী হতে পার l সুতরাং যারা ইউ. পি. থেকে আগত তারাও পবিত্রতার ভান্ডার l তোমরা সদা মাস্টার বিধাতা, সবার প্রতি পবিত্রতার অঞ্জলি দাও l সুতরাং তোমরা উভয়েই মহান, তাই না ? বাপদাদাও সকল মহান আত্মাদের দেখে উৎফুল্ল হন l



ডবল বিদেশিরা ডবল নেশায় থাকে l এক, স্মরণের নেশা, দুই, সেবার নেশা l মেজরিটি সদা এই ডবল নেশায় থাকে l আর এই ডবল নেশাই অন্য অনেক নেশা থেকে রক্ষা করে l সুতরাং ডবল বিদেশি বাচ্চারাও উভয় বিষয়ের রেসে ভালো নম্বর নিচ্ছে l বাবা আর সেবার গীত স্বপ্নের মধ্যেও গাইতে থাকে l সুতরাং এটা তিন নদীর সঙ্গম l গঙ্গা, যমুনা, সরস্বতী এই তিনই তো হলে তোমরা, তাই না ! আল্লাহর আবাদ করা প্রকৃত স্থান তো এই মধুবন, তাই না ! এই আল্লাহর আবাদ করা স্থানে তিন নদীর সঙ্গম l আচ্ছা !



যারা সদা মাস্টার বিধাতা, সদা সকলকে দেওয়ার ভাবনায় থাকে, দেবতা হতে চলেছে, সদা 'তোমার তোমার' গীত গায়, সদা অপ্রাপ্ত আত্মাদের তৃপ্ত করে, সেই সকল সম্পন্ন আত্মাদের বিধাতা বরদাতা বাপদাদার স্মরণ-স্নেহ এবং নমস্কার l



*টিচারদের সাথে সাক্ষাৎকার-* সেবা ক'রে সেবাধারী নিজেও শক্তিশালী হয় আর অন্যদের মধ্যেও শক্তি ভরে দেওয়ার নিমিত্ত হয় l প্রকৃত আধ্যাত্মিক সেবা সদাসর্বদা স্ব-উন্নতি এবং অন্যদের উন্নতির নিমিত্ত বানায় l অন্যদের সেবা করার আগে নিজের সেবা করতে হবে l অন্যকে জ্ঞান শোনানো অর্থাৎ আগে তুমি নিজে সেটা শোন, কারণ আগে তো নিজের কানে ঢুকবে, তাই না ! জ্ঞান আগে অন্যকে শোনানো নয়, বরং প্রথমে তোমাদের নিজেদের ভালোভাবে শুনতে হবে l সুতরাং সেবাতে তোমাদের ডবল লাভ হয়, নিজেদেরও লাভ আর অন্যদেরও l সেবায় বিজি থাকা অর্থাৎ সহজে মায়াজিৎ হওয়া l যখন তোমরা বিজি থাক না তখনই মায়া আসে l সেবাধারী অর্থাৎ যারা বিজি থাকে l সেবাধারীদের কখনও ফুরসৎ হয় না l যখন কোনো ফুরসৎ হয়ই না তখন মায়া কিভাবে আসবে ! সেবাধারী হওয়া অর্থাৎ সহজভাবে বিজয়ী হওয়া l সেবাধারী মালাতে সহজে আসতে পারে, কেননা তারা সহজ-বিজয়ী l সুতরাং বিজয়ী বিজয় মালায় আসবে l সেবাধারীর অর্থ যারা তাজা পৌষ্টিক আহার খায় l যারা তাজা ফল খায় তারা খুব হেলদি থাকে l ডক্টর্সও সদা বলে, তাজা ফল, সব্জি খাও l সুতরাং সেবা করা মানে ভিটামিন নেওয়া l তোমরা এমনই সেবাধারী, তাই না ! সেবার কতো মহত্ত্ব ! এখন, এইসব বিষয় চেক করো l এমন সেবার অনুভূতি হচ্ছে তোমাদের ? যতই কোনো বিভ্রান্তির সৃষ্টি হোক, সেবা খুশিতে নাচায় l যতই কেউ অসুস্থ হোক না কেন সেবা সুস্থ করে l এমন নয় সেবা করতে করতে অসুস্থ হয়ে গেছে l না l অসুস্থকে সুস্থ বানায় সেবা l এমন অনুভব হতে দাও l এমন বিশেষ সেবাধারী বিশেষ আত্মা তোমরা l বাপদাদা সেবাধারীদের শ্রেষ্ঠ সম্বন্ধে দেখেন, কারণ সেবার জন্য তোমরা ত্যাগী তপস্বী তো হয়েছ, তাই না ! ত্যাগ আর তপস্যা দেখে বাপদাদা সদা খুশি হন l



সব সেবাধারী অর্থাৎ যারা সদা সেবার জন্য নিমিত্ত হয়েছে l সদা নিজেকে নিমিত্ত মনে করে সেবাতে এগিয়ে চলো l আমি সেবাধারী, এই 'আমিত্বভাব' আসে না তো ! বাবা করানোর মালিক (করাবনহার), আমি নিমিত্ত l যিনি করানোর তিনিই করাচ্ছেন l যিনি চালানোর তিনিই চালাচ্ছেন - এই শ্রেষ্ঠ ভাবনার সাথে সদা স্বতন্ত্রতা বজায় রেখে প্রিয় হয়ে থাকবে l যদি এমন ভাবনা থাকে যে আমি সবকিছু করছি তখন *'আমি'* স্বতন্ত্র অথচ প্রিয় - এমন হতে পারি না l সুতরাং সদা স্বতন্ত্র আর সদা প্রিয় হওয়ার সহজ সাধন - *করানোর মালিক সবকিছু করাচ্ছেন* - এই স্মৃতি বজায় থাকলে এতে সফলতাও বেশি আর সেবাও সহজ হবে ; কোনও পরিশ্রম লাগে না l কখনও আমিত্বের জালে জড়ায় না, যদি সবকিছুতে "বাবা বাবা" বলো তো সফলতা লাভ l এমন সেবাধারীরা সদা অগ্রচালিত হয় এবং অন্যকেও এগিয়ে নিয়ে চলে l নয়তো, নিজেও কখনো উড়তি কলা, কখনো আরোহণ কলা, কখনো চলতি কলায় হয় l তোমাদের স্থিতি সবসময় বদলাতে থাকবে আর অন্যদেরও শক্তিশালী বানাতে পারবে না l তারা শুধু সদা "বাবা বাবা" বলা নয়, কর্মে প্রয়োগ করে দেখায় l এমন সেবাধারী সদা বাপদাদার কাছাকাছি থাকে এবং সদা বিঘ্ন বিনাশক l আচ্ছা l

বরদান:-

সাহস আর উৎসাহ-উদ্দীপনার পাখা দ্বারা উড়তি কলায় উড়ে তীব্র পুরুষার্থী ভব

উড়তি কলার দু'টো পাখা, সাহস আর উৎসাহ-উদ্দীপনা l কোনও কার্যে সফলতা প্রাপ্ত করার জন্য সাহস আর উৎসাহ-উদ্দীপনা অত্যন্ত প্রয়োজনীয় l যেখানে উৎসাহ-উদ্দীপনা থাকে না সেখানে ক্লান্তি আসে এবং ক্লান্ত কেউ কখনো সফল হয় না l বর্তমান সময়ানুসারে উড়তি কলা ব্যতীত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে না, কারণ পুরুষার্থ এক জন্মের আর প্রাপ্তি শুধু ২১ জন্মের নয় বরং পুরো কল্পের জন্য l সুতরাং যখন সময়কে জানার পূর্ব স্মৃতি স্মরণে থাকে, তখন পুরুষার্থ নিজে থেকেই তীব্রগতিতে হয়ে যায় l

স্লোগান:-

যারা সকলের মনোকামনা পূরণ করে তারাই কামধেনু l