১৮-০৩-১৯ প্রাতঃ মুরলি ওম্ শান্তি বাপদাদা" মধুবন
"মিষ্টি বাচ্চারা -- সত্য কথা শোনান একমাত্র বাবা, তাই বাবার কথাই শোনো, মানুষের নয়, একমাত্র বাবার কথা যে শোনে সে হয় জ্ঞানী"
প্রশ্ন:-
যে আত্মারা তোমাদের দেবী-দেবতা বংশের হবে, তাদের মুখ্য নিদর্শন কি হবে ?
উত্তর:-
তাদের এই জ্ঞান খুব ভালো ও মিষ্টি লাগবে। তারা মনুষ্য মত ত্যাগ করে ঈশ্বরীয় মতানুসারে চলা শুরু করবে। বুদ্ধিতে আসবে যে শ্রীমৎ অনুযায়ী-ই আমরা শ্রেষ্ঠ হব। এখন এই পুরুষোত্তম সঙ্গম যুগ চলছে, আমাদের-ই উত্তম পুরুষ হতে হবে ।
ওম্ শান্তি ।
মিষ্টি মিষ্টি আত্মা রূপী (রূহানী বাচ্চারা) আত্ম-অভিমানী হও। দেহের অভিমান ত্যাগ করে নিজেকে আত্মা নিশ্চয় করো। এই কথাও জানো পরমাত্মা হলেন একজনই। ব্রহ্মাকে পরমাত্মা বলা হয় না। ব্রহ্মার ৮৪ জন্মের কাহিনী তোমরা জানো। এই হল ওনার শেষ জন্ম। এনার মধ্যেই আমাকে আসতে হয়, যিনি পুরোপুরি ৮৪ জন্ম নিয়েছেন, এনাকেই জ্ঞান প্রদান করি। তোমরা ৮৪ জন্মকে জানো না, আমি-ই তোমাদের বলি। সর্ব প্ৰথমে তোমরা এমন দেবী-দেবতা ছিলে। এখন সেই স্বরূপে পরিণত হওয়ার জন্যে পুরুষার্থ করতে হবে। পুনর্জন্ম তো প্রথম জন্ম থেকেই শুরু হয়। এখন বাবা বলেন - আমি যে তোমাদেরকে বলি, সেসব হল সত্য, সঠিক। বাকি যা কিছু তোমরা শুনেছ, সেসব হল রং (ভুল) । আমাকে বলা হয় ট্রুথ বা সত্য বলেন যিনি। আমি সত্য ধর্মের স্থাপনা করতে আসি। বলা হয় সত্য যেখানে, আত্মা নাচবে সেখানে অর্থাৎ খুশীতে ডান্স করো। এই হল জ্ঞানের ডান্স। তারা কৃষ্ণকে দেখায় - মুরলী বাজিয়ে রাস করেছে। উনি হলেন সত্য খণ্ডের মালিক। কিন্তু কৃষ্ণকে এমন কে তৈরি করেছেন ? সত্যখণ্ডের স্থাপনা কে করেন ? ঐ হল সত্যখন্ড, এই হল মিথ্যা খন্ড। ভারত সত্য খন্ড ছিল, যখন এই লক্ষী-নারায়ণের রাজত্ব ছিল, সেই সময় অন্য কোনও খন্ড ছিল না। মানুষ এই কথা জানে না যে স্বর্গ কোথায় ? কেউ মারা গেলে বলে অমুক স্বর্গে গেছে (স্বর্গবাসী) হয়েছে। বাবা বোঝান তোমরা উল্টো ভাবে ঝুলে আছো। মায়ার অধীন হয়েছ। এখন বাবা এসে তোমাদের সোজা করছেন। তোমরা জানো ভক্তদের ভক্তির ফল প্রদান করেন ভগবান। এই সময় সবাই ভক্তিমার্গে আছে। যা কিছু শাস্ত্র ইত্যাদি আছে, সেসব হল ভক্তিমার্গের। এই গীত গান ইত্যাদি সবই হল ভক্তি মার্গের । জ্ঞান মার্গে ভজন ইত্যাদি হয় না। তোমরা জানো আমাদের শব্দের ঊর্ধ্বে যেতে হবে, অর্থাৎ ফিরে যেতে হবে। বাবা বলেন - মিষ্টি বাচ্চারা, মুখে 'হে ভগবান্' কখনও বলবে না। এরকম বলাও হল ভক্তিমার্গ। কলিযুগের শেষ সময় পর্যন্ত ভক্তিমার্গ থাকে। এখন এই হল পুরুষোত্তম সঙ্গম যুগ, যখন বাবা এসে জ্ঞানের দ্বারা উত্তম পুরুষে পরিণত করেন। তোমরা একটি ঈশ্বরীয় মতানুযায়ী চলো। ঈশ্বর যা বলেন, সবই সঠিক। বাবা মনুষ্য দেহে এসে বলেন - তোমরা অনেক বুদ্ধিমান ছিলে, বোধযুক্ত ছিলে, এখন কতখানি অবুঝ হয়েছ। তোমরা গোল্ডেন এজে অর্থাৎ স্বর্ণ যুগে ছিলে, এখন আয়রন এজে অর্থাৎ লৌহ যুগে এসেছ। যারা এখানকার (সঙ্গমযুগের) তাদের এই জ্ঞান খুব ভালো লাগবে। এখানকার আত্মাদের মিষ্টি লাগবে। এই বাবা (ব্রহ্মাবাবা) নিজেও গীতা পাঠ করতেন। বাবাকে (শিববাবাকে) পেয়ে সব-কিছু ছেড়ে দিলেন। উনি অনেক গুরুর কাছে দীক্ষিত ছিলেন । বাবা বললেন - সবাই হল ভক্তিমার্গের গুরু। জ্ঞান মার্গের গুরু একমাত্র আমি। যখন আমার কাছে জ্ঞান শুনবে তখন তাদের জ্ঞানী বলা যেতে পারে। বাকি সবাই হল ভক্ত। এই শ্রীমৎ হল শ্রেষ্ঠ, বাকি সব মত হল মনুষ্য মতামত, এই হল ঈশ্বরীয় মত। ওসব হল রাবণের মত, এই হল ভগবানের মত। ভগবানুবাচ - তোমরা হলে অনেক মহান ভাগ্যশালী, তাই তোমাদের বর্তমান সময় হল হীরে তুল্য জন্ম। আংটি-তেও হীরা মধ্যিখানে লাগানো হয়। মালার উপরে ফুল থাকে, তারপর মেরু। নামও হল আদম-বিবি। তোমরা বলবে মাম্মা-বাবা। আদি দেব এবং আদি দেবী, এনারা হলেন সঙ্গমের। সঙ্গম যুগ-ই হল সবচেয়ে উত্তম, যখন এই রাজ্যের (স্বর্গের) স্থাপনা হচ্ছে। বাচ্চারা, তোমাদের এইসময়েই ১৬ কলা সম্পূর্ণ হতে হবে। পুরানো দুনিয়াকে নতুন করতে বাবা আসেন। এই দুনিয়ার সময় অবধি (ডিউরেশন) কত - এই কথাও তোমাদের বা বাচ্চাদের ছাড়া কারো জানা নেই। লক্ষ বছর বলে দেয় তারা। এইসবই হল মিথ্যে কথা। মিথ্যা মায়া, মিথ্যা কায়া... বলা হয়। সত্য হল নতুন দুনিয়া। এইটি হল মিথ্যা খন্ড। এই মিথ্যা খন্ড কে সত্যখণ্ডে পরিণত করা বাবার কাজ। বাবা বলেন ভক্তিমার্গে যা কিছু পড়েছ, সেসব ভুলে যাও। এই হল তোমাদের বেহদের বা অসীম জগতের বৈরাগ্য। তারা তো কেবল ঘর সংসার ত্যাগ করে জঙ্গলে বাস করে। এও ড্রামাতে নির্দিষ্ট আছে। কেন -র কোনও প্রশ্ন ওঠেনা। এইটি তো তৈরি করা খেলা। বাচ্চারা তোমাদের বাবা বোঝান, এমন সব হয়। অন্য ধর্মের মানুষ স্বর্গে আসতে পারেনা। বৌদ্ধ ডিনায়েস্টি, খ্রিস্টান ডিনায়েস্টি - তারা কেউই স্বর্গে আসে না। তারা পরে আসে। সর্ব প্ৰথমে হল ডিটি ডিনায়েস্টি (দেবতা ডিনায়েস্টি), তারপরে হল ইব্রাহিম, বুদ্ধ, ক্রাইস্ট এসে নিজেদের ধর্ম স্থাপন করে। বাবা পুরুষোত্তম সঙ্গম যুগে এসে এই দেবতা ডিনায়েস্টি স্থাপন করেন।
আত্মা প্রথমে এসে গর্ভে প্রবেশ করে । ছোট শিশু থেকে বড় হয়। শিববাবা তো ছোট-বড় হন না। না তিনি গর্ভ দ্বারা জন্ম নেন । বুদ্ধের আত্মা প্রবেশ করে, বৌদ্ধ ধর্ম প্ৰথমে তো হয় না। নিশ্চয়ই এখানকার কোনও মানুষের ভিতরে প্রবেশ করেন। তারপরে গর্ভে তো অবশ্যই আসবেন। বৌদ্ধ ধর্ম একজন স্থাপন করেন তারপরে তার পিছনে অন্যরা আসে। এইভাবে বৃদ্ধি হয়েছে। যখন লাখ খানেক হয়ে যায়, তখন রাজত্ব চলে। বৌদ্ধদেরও রাজ্য ছিল, বাবা বোঝান তারা সব পরে আসে। তাদের গুরু বলা হবে না। গুরু হন একজনই। তিনি নিজের ধর্ম স্থাপনা করে নীচে নেমে আসেন। বাবা সবাইকে উপরে পাঠিয়ে দেন তারপর মুক্তি ধাম থেকে এক-এক করে নীচে আসে। তোমরাও জীবনমুক্তি থেকে নীচে নেমেছ। তারা যদিও মুক্তি থেকে নীচে নামে। তাদের মহিমা কিসের। জ্ঞান তো সেই সময় লুপ্ত হয়ে যায়। বাবা জ্ঞান প্রদান করেন গতি-সদগতির জন্যে। তিনি গর্ভে আসেন না, এনার মধ্যে বসে আছেন, এনার দ্বিতীয় কোনও নাম নেই। অন্যদের শরীর অনুযায়ী নাম থাকে। ইনি হলেন পরম আত্মা। ইনি জ্ঞানের সাগর। এই জ্ঞান সর্ব প্ৰথমে আদি সনাতন দেবীদেবতা ধর্মের আত্মাদের প্রাপ্ত হয় কারণ তাদের ই ভক্তির ফল প্রাপ্তি হওয়ার আছে। ভক্তি তোমরাই শুরু কর। তোমাদেরই ফল প্রদান করি। বাকি অন্যরা সবাই হল বাইপ্লট । তারা ৮৪ জন্মও নেয় না। বাবা বোঝান - বাচ্চারা, তোমরা এখন দেহী-অভিমানী হও। সেখানেও বোধ থাকে - এক শরীর ত্যাগ করে অন্য শরীর ধারণ হবে, দুঃখের কথা নেই। বিকারের কথা নেই। বিকার থাকে রাবণ রাজ্যে। ওটা হল নির্বিকারী দুনিয়া। তোমরা বোঝাবে তবুও বুঝবে না। কল্প পূর্বে যারা বুঝেছে তারাই বুঝবে, তারাই পদ প্রাপ্ত করবে, যারা বুঝবেনা পদ প্রাপ্তিও হবে না। সত্যযুগে সবাই পবিত্র, সুখ, শান্তিতে থাকে। সব মনস্কামনা ২১ জন্মের জন্যে পূর্ণ হয়। সত্যযুগে কোনও কামনা থাকে না। আনাজ ইত্যাদি সব কিছু অসীম মাত্রায় থাকে। এই মুম্বাই প্ৰথমে ছিল না। দেবতারা নোনা জমিতে বাস করে না। যেখানে মিষ্টি নদী ছিল, সেখানে দেবতাদের বাস ছিল। মানুষ কম ছিল, এক-একজনের কাছে অনেক জমি থাকত। দেখানো হয় - সুদামা এক মুঠো চাল দিয়ে, মহল প্রাপ্ত করে। মানুষ দান পুণ্য করে ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে। এবারে তিনি কি ভিক্ষুক নাকি? ঈশ্বর তো হলেন দাতা। তারা ভাবে পরের জন্মে ঈশ্বর অনেক কিছু দেবেন। তোমরা তো এক মুঠো দাও, নতুন দুনিয়ায় অনেক কিছু নাও। তোমরা খরচ করে সেন্টার তৈরি কর, যাতে সবাই শিক্ষা লাভ করে। নিজের ধন খরচ কর তারপরে রাজত্ব তোমরাই নাও। বাবা বলেন আমিই তোমাদের নিজের পরিচয় বলি। আমার পরিচয় কেউ জানে না। নাই আমি কোনো দেহে আসি। আমি তো আসি মাত্র একবার। যখন পতিত দুনিয়াকে পরিবর্তন করতে হয়। আমি হলাম পতিত-পাবন। আমার পার্ট হল সঙ্গমযুগে, তাও আসি সঠিক সময়ে। তোমরা কি আর জানতে পারো শিববাবা কখন এনার মধ্যে প্রবেশ করেন। তারা কৃষ্ণের তিথি, তারিখ, মিনিট, ইত্যাদি লেখে। শিববাবার কোনও মিনিট ইত্যাদি কেউ বের করতে পারে না। ব্রহ্মাও এই কথা জানতেন না। শিববাবা যখন জ্ঞান প্রদান করলেন তখন জানতে পারলেন। আকর্ষণ হতে থাকল। ব্রহ্মার মধ্যেও মরচে ছিল। যখন পরম পিতা পরমাত্মা প্রবেশ করেন তখন তোমরা আকৃষ্ট হয়ে ছুটে ছুটে আসো। তোমাদের কোনও চিন্তা থাকে না। বাবা বলেন আমি হলাম সম্পূর্ণ পবিত্র। আত্মারা তোমাদের উপরে অনেক মরিচা আছে, এখন সেসব কিভাবে দূর হবে ? ড্রামাতে সব আত্মাদের নিজের নিজের পার্ট আছে। এইসব হল গুহ্য কথা। আত্মা হল অতি সূক্ষ্ম। দিব্য দৃষ্টি ছাড়া আত্মাকে কেউ দেখতে পারে না। বাবা এসে তোমাদের জ্ঞানের তৃতীয় নেত্র প্রদান করেন। তোমরা জানো আমাদের অর্থাৎ আত্মাদের-ই বাবা পড়ান। ভক্তিমার্গে তো জ্ঞান হল আটায় যেটুকু লবণ । যেমন ভগবানুবাচ শব্দটি সঠিক, কিন্তু কৃষ্ণ বলে দিলে আবার ভুল হয়ে যায়। মন্মনাভব শব্দ ঠিক কিন্তু অর্থ বোঝে না। মামেকম্ শব্দ ঠিক। এই হল গীতার যুগ। ভগবান এই সময় এই রথে আসেন, তারা দেখিয়েছে ঘোড়া গাড়ি। তাতে কৃষ্ণ বসে আছেন। এবারে কোথায় ভগবানের এই (ব্রহ্মা দেহ রূপী) রথ, কোথায় ঘোড়া গাড়ি ! কিছুই বোঝে না। এ হল অসীম জগতের বাবার বাড়ি। বাবা সব আত্মা রূপী বাচ্চাদের ২১ জন্মের জন্যে হেল্থ, ওয়েল্থ, হ্যাপিনেস প্রদান করেন। এও হল অনাদি অবিনাশী তৈরি করা ড্রামা। কখন শুরু হয়েছে, বলা যাবে না। চক্র ঘুরতে থাকে। এই সঙ্গমের কথা তো কারো জানা নেই। বাবা বলেন এই ড্রামা হল ৫ হাজার বছরের। অর্ধেক হল সূর্য বংশী - চন্দ্র বংশী, অর্ধেক অর্থাৎ ২৫০০ বছরে বাকি অন্য সব ধর্ম। তোমরা জানো সত্যযুগ হল ভাইসলেস দুনিয়া অর্থাৎ পাপমুক্ত দুনিয়া। তোমরা এখন যোগবলের দ্বারা বিশ্বের রাজত্ব প্রাপ্ত কর। খ্রিস্টানরা নিজেরাই বোঝে - আমাদের কেউ প্রেরণা দিচ্ছে, ফলে আমরা বিনাশের জন্যে এইসব তৈরি করি। তারা বলে আমরা এমন বোমা তৈরি করি যে এক দুনিয়া নয় ১০- টি দুনিয়া শেষ হয়ে যাবে। বাবা বলেন আমি স্বর্গ স্থাপন করতে আসি। বাকি বিনাশ তো এরা করবে। আচ্ছা !
মিষ্টি-মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা-পিতা বাপদাদার স্নেহ-সুমন স্মরণ-ভালবাসা আর সুপ্রভাত। আত্মাদের পিতা ওঁনার আত্মা রূপী সন্তানদের জানাচ্ছেন নমস্কার।
ধারণার জন্যে মুখ্য সার :-
১. অসীমের বৈরাগী হয়ে যা কিছু এখনও পর্যন্ত ভক্তিমার্গে পড়েছ বা শুনেছ, সেসব ভুলতে হবে। একমাত্র বাবার কথা শুনে, তাঁর শ্রীমৎ অনুযায়ী নিজেকে শ্রেষ্ঠ করতে হবে।
২. যেমন বাবা হলেন সম্পূর্ণ পবিত্র, তাঁর উপরে কোনও মরচে নেই। তেমন পবিত্র হতে হবে। ড্রামার প্রত্যেকটি পার্টধারীর পার্ট হল একেবারে সঠিক (অ্যাকুরেট), এই গুহ্য রহস্যটিকেও বুঝে এগিয়ে চলতে হবে।
বরদান:-
অবিনাশী এবং অসীম অধিকারের খুশী ও নেশা দ্বারা সদা নিশ্চিন্ত ভব
দুনিয়ায় অনেক পরিশ্রম করে অধিকার নিতে হয়, তোমরা কোনও পরিশ্রম না করে অধিকার পেয়েছ। সন্তান হওয়া অর্থাৎ অধিকার প্রাপ্ত করা। "বাঃ আমি শ্রেষ্ঠ অধিকারী আত্মা" এই অসীম অধিকারের নেশা এবং খুশীতে থাকো তো সদা নিশ্চিন্ত থাকবে। এই অবিনাশী অধিকার হল নিশ্চিত। যেখানে সব নিশ্চিত সেখানে নিশ্চিন্ত থাকা যায়। নিজের সর্ব দায়িত্ব গুলি বাবাকে সমর্পণ করে দাও তাহলে সব চিন্তা থেকে মুক্ত হয়ে যাবে।
স্লোগান:-
যারা উদার চিত্ত, বিশাল হৃদয়বান হয় তারা-ই হল একতা-র ভিত ।