১২-১১-১৮ প্রাতঃ মুরলি ওম্ শান্তি "বাপদাদা" মধুবন
"মিষ্টি বাচ্চারা -- জ্ঞানের বুলবুল পাখি হয়ে সারা দিন জ্ঞানের কথা বলতে থাকো (কচকচ করো, টিকলু টিকলু করো) তাহলে লৌকিক ও পারলৌকিক মাতা-পিতাকে সকলের কাছে প্রত্যক্ষ করাতে পারবে "
প্রশ্ন:-
কথায় আছে - "নিজে পেষাই করলে (ঘুটলে) নেশা বাড়ে" এর অর্থ কি ?
উত্তর:-
নিজের সামগ্রী নিজে পেষাই করতে থাকা অর্থাৎ বুদ্ধিযোগ চারদিকে না ঘুরিয়ে এক বাবাকে স্মরণ করা। একমাত্র বাবা স্মরণে থাকলে নেশা বাড়বে। কিন্তু এতেই দেহ অভিমান বিঘ্ন সৃষ্টি করে। শরীর একটু অসুস্থ হলেই অস্থির হয়ে যায়, বন্ধু আত্মীয় স্বজন স্মরণে আসে, তাই নেশা বাড়ে না। যোগে থাকলে তো ব্যথাও কমে যাবে।
গীত:-
তুমি রাত কাটালে ঘুমিয়ে, আর দিন কাটালে খেয়ে, অমূল্য এই মানব জনম, ব্যর্থ করে দিলে
ওম্ শান্তি।
এই সব কথা শাস্ত্রেও লেখা আছে। একে অপরকে বোঝানো হয়। অনেক রকমের মতামত গুরুরা প্রদান করে থাকেন। অনেক ভালো ভালো ভক্তরা কুঠিতে বসে, একটি গৌ মুখ কাপড় থাকে, তার মধ্যে হাত রেখে মালা জপ করে। এও হল ফ্যাশান, শেখানো হয়েছে। এবারে বাবা বলেন - এইসব ত্যাগ করো। আত্মাকে তো বাবাকে স্মরণ করতে হবে। এর জন্যে মালা জপ করার ব্যাপারই নেই। সবচেয়ে ভালো গান হল শিবায় নমঃ গান। এতেই বোঝানো হয় তুমি হলে মাতা-পিতা । ভগবানকেই রচয়িতা পিতা বলা হয়। এবারে রচয়িতা বলা হয় তো তিনি কি রচনা করেছেন ? নিশ্চয়ই সে কথা সবাই বুঝতে পারে যে নতুন দুনিয়ার রচনা করেছেন। গায়নও আছে তুমি মাতা-পিতা আমরা তোমার সন্তান.... তো প্রথম কথা হল - ঈশ্বর হলেন সকলের পিতা। ফাদার আছেন তো মাদারও থাকা চাই। মাদার ব্যতীত ক্রিয়েট করা সম্ভব নয়। শুধু এই কথা কেউ জানে না যে ক্রিয়েট করেন কিভাবে ? দ্বিতীয় কথা হল - নিজেদের মধ্যে সবাই হল ভাই বোন। তৃতীয় - সৃষ্টি রচনা অবশ্যই পিতা করেছেন। আমরা সন্তান ছিলাম আবার এখন হয়েছি। ৮৪ জন্মের চক্র পূর্ণ করে আবার মাতা-পিতার শরণে এসেছি। ভক্তি মার্গে যার গায়ন আছে। মাতা-পিতা সৃষ্টি রচনা করেন, তাঁর সন্তান হলে নিশ্চয়ই ঘন সুখের প্রাপ্তি হবে। এইসব কেউ জানেনা যে পরমাত্মা আমাদের মাতা-পিতাও হয়ে থাকেন। টিচারও হয়ে থাকেন, সদগুরুও হন।
আমরা হলাম ব্রহ্মার সন্তান নিজেদের মধ্যে ভাই বোন হই। বলাও হয় ব্রহ্মাকুমার - কুমারী, তাদেরও রচনা করেন তিনি। অগাধ সুখের প্রাপ্তির জন্যে মাতা-পিতার কাছে রাজ যোগের শিক্ষা গ্রহণ করি। অগাধ সুখের প্রাপ্তি তখন হয় যখন আমরা দুঃখে বাস করি, এমন নয় যে ভবিষ্যতে সুখের সময়ে এসে শিক্ষা দেবেন। যখন আমরা দুঃখে আছি তখন শিক্ষা প্রাপ্ত হয় সুখের জগতে প্রবেশ করার। তিনিই হলেন মাতা পিতা, এসে সুখ প্রদান করেন। অ্যাডম এবং ইভ তো বিখ্যাত । তারাও অবশ্যই ভগবানের সন্তান ছিলেন। তাহলে ভগবান বা গড কে ?
এ কথা বাচ্চারা তো জানে যে বাবা যে নলেজ প্রদান করেন সেইটি হল সব ধর্মের মানুষদের জন্য। সম্পূর্ণ দুনিয়ার বুদ্ধিযোগ পিতার সঙ্গে বিচ্ছিন্ন হয়েছে। মায়া ভূত বুদ্ধিযোগ পিতার সঙ্গে যুক্ত করতে দেয়না, আরও বুদ্ধি যোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। বাবা এসে ভূতকে পরাজিত করতে শেখান। আজকাল দুনিয়ায় রিদ্ধি-সিদ্ধি সম্পন্ন এমন অনেকে আছে। এইটি হল ভূতের দুনিয়া। কাম বিকার রূপী ভূত একে অপরকে আদি, মধ্য, অন্ত দুঃখ দেয়। একে অপরকে দুঃখ দেওয়া ভূতের কাজ। সত্যযুগে ভূত থাকেনা। সুতরাং এই কথাও বোঝান হয়েছে ঘোস্ট নামটি বাইবেলে আছে। রাবণ অর্থাৎ ঘোস্ট বা ভূত, এইটি হল ভূতের রাজ্য। সত্যযুগে রাম রাজ্যে ভূত থাকেনা। সেখানে থাকে ঘন সুখ।
ওম্ নমঃ শিবায় গানটি হল খুব ভালো। শিব হলেন মাতা-পিতা।। ব্রহ্মা, বিষ্ণু, শঙ্করকে মাতা পিতা বলা হবেনা। শিবকেই ফাদার বলা হবে। অ্যাডম -ইভ অর্থাৎ ব্রহ্মা -সরস্বতী এখানে আছেন। খ্রিস্টানরা গড ফাদারের কাছে প্রার্থনা করে। এই ভারত তো হল মাতা পিতার গ্রাম। তাঁদের জন্ম-ই হয় এখানে। অতএব বোঝাতে হবে তোমরা মাতা পিতা গায়ন কর অর্থাৎ নিজেদের মধ্যে ভাই-বোন হলে তাইনা। প্রজাপিতা ব্রহ্মা দ্বারা রচনা করেন। তিনি তো অ্যাডপ্ট করেন। সরস্বতীও অ্যাডপ্ট হয়েছেন। প্রজাপিতা ব্রহ্মা অ্যাডপ্ট করেছেন, তবে তো এত সংখ্যায় ব্রহ্মাকুমার -কুমারী আছে। শিববাবা অ্যাডপ্ট করাতে থাকেন। নতুন সৃষ্টির রচনা ব্রহ্মা দ্বারা-ই হয়। বোঝানোর জন্যে অনেক যুক্তি চাই। কিন্তু পুরো তো বোঝায়না। বাবা অনেকবার বুঝিয়েছেন - এই শিবায় নমঃ গানটি সর্বত্র বাজাও। আমরা মাতা-পিতার সন্তান হই কিভাবে ? বসে সেসব বোঝাও। ব্রহ্মা দ্বারা নতুন সৃষ্টির রচনা হয়েছিল। এখন কলিযুগের শেষ সময় পুনরায় সত্যযুগ স্থাপনা করা হচ্ছে। বুদ্ধিতে ধারণা করতে হবে। নলেজ খুব সহজ। মায়ার ঝড় জ্ঞান - যোগে স্থির থাকতে দেয়না। বুদ্ধি ঘুরে যায়। সর্বদা বোঝাতে হবে ভগবান রচয়িতা হলেন সবার এক, ফাদার তো সবাই বলবে তাইনা। তিনি হলেন নিরাকার জন্ম মরণ হীন। ব্রহ্মা, বিষ্ণু, শঙ্করের সূক্ষ্ম দেহ আছে। মানুষ ৮৪ জন্ম এখানেই গ্রহণ করে, সূক্ষ্ম বতনে নয়। তোমরা জানো আমরা মাতা পিতার সন্তান। আমরা সন্তানরা হলাম নতুন। শিববাবা অ্যাডপ্ট করেছেন। যখন প্রজাপিতা ব্রহ্মা আছেন তো কত প্রজা হবে ? নিশ্চয়ই অ্যাডপ্ট করেছিলেন। ব্রহ্মাকে বহু ভুজাধারী দেখানো হয়, অর্থ তো কিছু বোঝেনা। যে সব চিত্র গুলি আছে অথবা শাস্ত্র ইত্যাদি আছে - এই সবই হল ড্রামার উপর আধারিত। ব্রহ্মার দিন ছিল তারপর ভক্তিমার্গ আরম্ভ হয়েছে, সেই টি চলে আসছে। এই রাজ যোগ বাবা এসে শেখান। সে কথা স্মরণে থাকা উচিত।
বলা হয় কিনা - নিজেই নিজের সামগ্রী পেষাই করলে (ঘটলে) নেশা বাড়ে। কিন্তু বুদ্ধিযোগ বাবার সঙ্গে যুক্ত থাকতে হবে । এখানে তো অনেকের বুদ্ধিযোগ বাইরে ঘুরতে থাকে। পুরানো দুনিয়ার আত্মীয় স্বজন স্মরণে থাকে বা দেহ অভিমানে ফেঁসে থাকে। একটু অসুস্থ হলেই অস্থির হয়ে যায়। আরে, যোগে থাকলে ব্যথা কমে যাবে। যোগ না করলে রোগ মুক্ত হবে কিভাবে ? স্মরণে থাকা চাই - মাতা-পিতা যাঁরা নম্বর ওয়ান পবিত্র হয় তাঁদের সবচেয়ে বেশি নীচে পতন হয়। তাঁদের কর্মভোগও বেশি ভোগ করতে হয়। কিন্তু যোগে থাকার জন্যে রোগ মিটতে থাকে। নাহলে এঁদের সবচেয়ে বেশি ভোগ করতে হয়। কিন্তু যোগবলের দ্বারা দুঃখ দূর হয় এবং অনেক খুশীতে থাকে - বাবার কাছে আমরা স্বর্গের ঘন সুখ প্রাপ্ত করি। অনেক বাচ্চারা নিজেদের আত্মা ভাবেনা। সারা দিন দেহের চেতনে থাকে।
বাবা এসে জ্ঞানের টিকলু টিকলু শেখান অর্থাৎ জ্ঞান মনন করে দান করতে শেখান। সুতরাং তোমাদের জ্ঞান রূপী বুলবুল পাখি হতে হবে। বাইরে খুব ভালো ছোট কন্যারা জ্ঞানের টিকলু টিকলু করে । ভীষ্ম পিতামহ কুমারী দ্বারা জ্ঞান প্রাপ্ত করেন। ছোট বাচ্চাদের দাঁড় করাতে হবে। ছোট বাচ্চারা লৌকিক এবং পারলৌকিক মাতা-পিতাকে শো করে অর্থাৎ মাতা পিতাকে সকলের সামনে প্রত্যক্ষ করায় । তার ফলেই তো লোক-পরলোক মহিমান্বিত হয়, তাইনা ! তাই লৌকিক মাতা পিতাকেও জ্ঞানে আনতে হবে। সেসবও তোমরা দেখবে, যে ছোট ছোট কন্যারা মা-বাবাকে জ্ঞানে আনবে। কুমারীদের সম্মান আছে। কুমারীদের সবাই নমন করে। শিব শক্তি সেনা-য় সবাই হল কুমারী। যদিও মাতারা আছে কিন্তু তাদেরও কুমারী বলা হয়, তাইনা ! অনেক ভালো ভালো কুমারীরা থাকবে। ছোট ছোট কন্যারাই বিশাল শো' বা প্রদর্শন করবে। কোনো কোনো ছোট কন্যারা খুব ভালো সেবা করে । কিন্তু কারো কারো মোহও অনেক থাকে। এই মোহ হল খুব খারাপ। এও হল এক ভূত, বাবার থেকে বিমুখ করে দেয়। মায়া ভূতের কাজ হল পরমপিতা পরমাত্মার কাছ থেকে বিমুখ করা।
এই ওম্ নমঃ শিবায় গানটি সব থেকে ভালো গান। এর মধ্যেই কথা গুলো আছে - তুমি হলে মাতা পিতা ....। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রাধে-কৃষ্ণের মন্দিরে যুগল মূর্তি দেখানো হয়। গীতায় কিন্তু কৃষ্ণের সাথে রাধার নাম নেই। কৃষ্ণের মহিমা হল আলাদা - সর্বগুণ সম্পন্ন, ১৬ কলা সম্পূর্ণ ...., শিবের মহিমা আলাদা। কত মহিমা গায়ন হয় শিবের আরতিতে। অর্থ কিছুই বোঝেনা। পূজা করে সবাই ক্লান্ত হয়ে গেছে । তোমরা জানো মাম্মা-বাবা এবং আমরা ব্রাহ্মণরা সবচেয়ে বেশি পূজারী হয়েছি। বর্তমানে এসে আবার ব্রাহ্মণ হয়েছি। তাতেও নম্বর অনুযায়ী আছে। কর্ম ভোগও আছে, যা যোগ দ্বারা মেটাতে হবে। দেহ-অভিমানকে ভাঙতে হবে। বাবাকে স্মরণ করে খুব খুশীতে থাকতে হবে। মাতা পিতার কাছে আমরা গহন সুখ প্রাপ্ত করি। এই ব্রহ্মা বলবেন - বাবার কাছে আমরা বর্সা প্রাপ্ত করি। বাবা আমার দেহ রূপী রথ লোনে নিয়েছেন। এবার বাবা এই রথের খেয়াল তো রাখবেন। প্ৰথমে ভাবতাম - আমি আত্মা এই রথকে খাওয়াই। এটা তো রথ - তাইনা। এখন বলা হবে এই রথকে তিনিই খাওয়ান। এই রথের রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। সাহেবরা ঘোড়ায় চড়ে, তাই ঘোড়াকে হাত দিয়ে খাওয়ান, কখনও পিঠে হাত বলায় । খুব খেয়াল রাখে, কারণ ঘোড়ায় চড়ে যাত্রা করে। বাবা এই রথে বসে যাত্রা করেন, তাহলে বাবা খেয়াল রাখবেন না, এমন হয় ? বাবা যখন স্নান করেন তখন ভাবেন আমিও স্নান করছি, বাবাকেও করাতে হয় কারণ তিনি এই রথ লোনে নিয়েছেন। শিববাবা বলেন আমিও তোমার শরীরকে স্নান করাই, খাওয়াই। আমি খাইনা, শরীরকে খাওয়াই। বাবা খাওয়ান, খান না। এইসব বিভিন্ন রকম চিন্তা মনের মধ্যে চলতে থাকে - স্নানের সময়, ঘুরে বেড়ানোর সময়। এইসব তো অনুভবের কথা, তাই না ! বাবা নিজেই বলেন - অনেক জন্মের শেষ জন্মে প্রবেশ করি। ইনি (ব্রহ্মাবাবা) নিজের জন্ম গুলি জানেন না, আমি (শিববাবা) জানি। তোমরা বলো পুনরায় বাবা আমাদের জ্ঞান প্রদান করেছেন। বর্সা নিতে হবে স্বর্গের। সত্যযুগে তো রাজা , প্রজা ইত্যাদি সবাই আছে। পুরুষার্থ করতে হবে বাবার কাছে বর্সা নেওয়ার জন্য। এখন না নিলে কল্প কল্প মিস করতে হবে, উঁচু পদের প্রাপ্তি হবেনা। এ হল জন্ম জন্মান্তরের বাজি, তো কতখানি শ্রীমৎ অনুযায়ী চলা উচিত। কল্প কল্প নিমিত্ত হব আমরা। কল্প কল্প বর্সা প্রাপ্ত করেছি। কল্প কল্পের জন্যে এই পড়াশোনা। এতেই খুব একাগ্র থাকতে হবে। ৭ দিনের কোর্স করে নিজের লক্ষ্যকে বুঝে নিয়ে তারপর ঘরে বসেও মুরলী পড়া যায়। বাবা খুবই সহজ করে দেন। ড্রামা তো বুদ্ধিতে থাকা চাই, তাই না !
একেই ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি বলা হয়। তো যেখানেই যাও না কেন, তা সেটা আমেরিকাই হোক না কেন, বাবার থেকে বর্সা নিতে পারো। শুধু সাত দিনের কোর্স করে ধারণা পাকা করে যাও। ভগবানের বাচ্চারা তো হলে ভাই বোন, তাই না ! প্রজাপিতা. হলেন ব্রহ্মা - তাই তাঁর সব সন্তানরা হল ভাই বোন । অবশ্য গৃহস্থে থেকে নিজেদের মধ্যে ভাই বোন রূপে থাকলে পবিত্র থাকতে পারবে। খুব সহজ। আচ্ছা !
মিষ্টি মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদেরকে মাতা পিতা বাপদাদার স্মরণ-স্নেহ ও গুডমর্নিং। রূহানী বাবার রূহানী বাচ্চাদেরকে নমস্কার।
ধারণার জন্যে মুখ্য সার :-
১. নিজেকে মায়া রূপী ভূতের হাত থেকে রক্ষা করতে জ্ঞান-যোগে তৎপর থাকতে হবে। মোহ রূপী ভূতের ত্যাগ করে বাবাকে প্রত্যক্ষ করতে হবে। জ্ঞানের কথা বলতে হবে (টিকলু টিকলু করতে হবে)।
২. পড়াশোনায় সম্পূর্ণ একাগ্র হয়ে বাবার থেকে বর্সা প্রাপ্ত করতে হবে। কল্প কল্পের এই বাজি কোনো মতে হারানো চলবে না।
বরদান:-
কর্ম যোগের স্টেজ দ্বারা কর্ম ভোগকে পরাজিত করতে পারা বিজয়ী রত্ন ভব
কর্মযোগী হলে শরীরের কোনো কর্মভোগ ভোগ করছি বলে অনুভব হয় না। মনে কোনো রোগ থাকলে রুগী বলা হয়, যদি মন রোগ মুক্ত থাকে, তাহলে সুস্থ বলা হবে। শুধু শেষ শয্যায় শুয়েই বিষ্ণুর মতন জ্ঞানের স্মরণ করে হর্ষিত হতে হবে, মনন শক্তি দ্বারা সাগরের আরও গভীরে যাওয়ার চান্স পাওয়া যায়। এমন কর্মযোগী-ই কর্ম ভোগকে পরাজিত করে বিজয়ী হয়।
স্লোগান:-
সাহসকে সঙ্গী করে নাও, তাহলে প্রতিটি কর্মে সফল হবে।