06.12.18       Morning Assame Murli        Om Shanti      BapDada       Madhuban


"মিষ্টি বাচ্চারা -- নিজের সৌভাগ্য নির্মাণ করতে হলে ঈশ্বরীয় সেবায় নিযুক্ত হও, মাতা ও কন্যাদের বাবার কাছে সমর্পিত হওয়ার জন্যে তীব্র ইচ্ছা হওয়া উচিত, শিব শক্তিরা বাবার নাম উজ্জ্বল করতে পারে"

প্ৰশ্ন:
সব কন্যাদের বাবা কোন্ একটি শুভ পরামর্শ দেন ?

উত্তৰ:
হে কন্যারা - তোমরা এবারে কামাল করে দেখাও। তোমাদের মাম্মার মতন হতে হবে। এখন তোমরা লোক-লজ্জা ত্যাগ করো। নষ্ট মোহ হও। যদি অধর কন্যা হও তাহলে দাগ লেগে যাবে। তোমাদের রঙিন মায়ার হাত থেকে সুরক্ষিত থাকতে হবে। তোমরা ঈশ্বরীয় সেবা করো তো হাজার মানুষ এসে তোমার চরণে আশ্রয় নেবে ।

গীত:
মাতা ও মাতা, তুমি সকলের ভাগ্য বিধাতা

ওঁম শান্তি।
এই গীতও হল তোমাদের শাস্ত্র। সর্ব শাস্ত্রের শিরোমণি হল গীতা এবং সব শাস্ত্র মহাভারত, রামায়ণ, শিব পুরাণ, বেদ, উপনিষদ ইত্যাদি এর থেকেই রচনা হয়েছে। আশ্চর্য কিনা। মানুষ বলে নাটকের রেকর্ড বাজানো হয়। কোনো শাস্ত্র তো এনার কাছে নেই। আমরা বলি এই রেকর্ড দ্বারা যা অর্থ বের হয়, তার থেকে সব বেদ গ্রন্থ ইত্যাদির সার তত্ব বেরিয়ে আসে। (গীত বাজল) এই হল মাম্মার মহিমা। মাতাদের সংখ্যা তো অনেক। কিন্তু মুখ্য হল জগৎ অম্বা। এই জগৎ অম্বা-ই স্বর্গের দ্বার খোলেন। তারপরে তিনি নিজেই জগতের মালিক হন তাই অবশ্যই মায়ের সাথে তোমরা বাচ্চারাও আছো। ওঁনার গায়ন আছে তোমরা হলে মাতা-পিতা .....। শিববাবাকেই মাতা-পিতা বলা হয়। ভারতে জগৎ অম্বাও আছেন এবং জগৎ পিতাও আছেন। কিন্তু ব্রহ্মার এত নাম বা এত মন্দির ইত্যাদি নেই। শুধু আজমের শহরে ব্রহ্মার বিখ্যাত মন্দির আছে, সেখানে ব্রাহ্মণরাও থাকেন। ব্রাহ্মণ হয় দুই প্রকারের - সারসিদ্ধ এবং পুষ্করণী। পুষ্করে যারা থাকে তাদের পুষ্করণী বলা হয়। কিন্তু ঐ ব্রাহ্মণদের এই কথা জানা নেই। বলবে আমরা হলাম ব্রহ্মা মুখবংশী। জগৎ অম্বার খ্যাতি অনেক। ব্রহ্মাকে কেউ এত জানেনা। কেউ অনেক ধন প্রাপ্ত হলে ভাবে সবই সাধু-সন্তদের কৃপা। ঈশ্বরের কৃপা ভাবেনা। বাবা বলেন আমি ছাড়া আর কেউ কৃপা করতে পারেনা। আমরা তো সন্ন্যাসীদের মহিমাও করি। যদি এই সন্ন্যাসী গণ পবিত্র না থাকতেন তাহলে ভারত পুড়ে মরত। কিন্তু সদগতি দাতা তো হলেন একমাত্র বাবা । মানুষ, মানুষের সদগতি করতে পারে না।

বাবা বুঝিয়েছেন যে তোমরা সবাই সীতা, শোক বাটিকায় আছো। দুঃখে, শোক তো হয় তাইনা। রোগ ইত্যাদি হলে দুঃখ কি হবেনা ? অসুস্থ হলে মনে খেয়াল আসবেই - কবে সুস্থ হব ? এমন তো কেউ বলবেনা যে অসুস্থ থেকে যাই। পুরুষার্থ করি, সুস্থ হয়ে যাই। তা নাহলে চিকিৎসা করা হয় কেন ? এখন বাবা বলেন বাচ্চারা, আমি তোমাদের এই দুঃখ, রোগ ইত্যাদি থেকে মুক্তি দিয়ে পুরস্কৃত করি। মায়া রাবণ তোমাদের দুঃখ দিয়েছে। আমাকে তো বলে সৃষ্টির রচয়িতা। সবাই বলে ভগবান কি দুঃখ দেওয়ার জন্যে সৃষ্টি রচনা করেছেন ! স্বর্গে এমন কথা থোড়াই বলবে । এখানে দুঃখ আছে তবেই মানুষ বলে যে ভগবানের কি দরকার ছিল যে দুঃখের সৃষ্টি রচনা করেছেন, আর অন্য কোনো কাজ ছিল না ? কিন্তু বাবা বলেন এই হল সুখ-দুঃখ, হার-জিতের তৈরি করা খেলা । এ হল ভারতকে কেন্দ্র করেই খেলা - রাম ও রাবণের। ভারতের হয় রাবণের কাছে হারলে হার, রাবণকে পরাজিত করে রাম রূপে পরিণত হয়। রাম বলা হয় শিববাবাকে। রামের নাম এবং শিবের নামও নিতে হয় বোঝানোর জন্যে। শিববাবা হলেন বাচ্চাদের মালিক অথবা নাথ। তিনি তোমাদের স্বর্গের মালিক করেন। বাবার বর্সা হল স্বর্গের প্রাপ্তি তারপরে সেখানে হল পদ মর্যাদা। স্বর্গে তো দেবতারা থাকেন। আচ্ছা, স্বর্গের রচয়িতার মহিমা শোনো।

(গীত) ভারতের সৌভাগ্য বিধাতা হলেন জগদম্বা। তাঁকে কেউ জানেনা। অম্বা-জী-তে অনেক মানুষ যান নিশ্চয়ই। এই বাবাও অনেকবার গেছেন। বাবুল নাথের মন্দিরে, লক্ষ্মী-নারায়ণের মন্দিরে অনেকবার গিয়েছেন হয়তো। কিন্তু কিছুই জানা ছিলনা। কত খানি অবুঝ ছিল। এখন আমি এদের কত বুদ্ধিবান করি। জগৎ অম্বার টাইটেল কত বড় - ভারতের সৌভাগ্য বিধাতা। এখন তোমাদের অম্বা-জি মন্দিরে গিয়ে সার্ভিস করা উচিত। জগৎ অম্বার ৮৪ জন্মের কাহিনী তো বলা উচিত। যদিও মন্দির তো অনেক আছে। মাম্মার এই চিত্র টি কেউ মানবেনা। আচ্ছা, ঐ অম্বার মূর্তি দিয়েই বোঝাও এবং সঙ্গে এই গীতও নিয়ে যাও। এই গীত হল তোমাদের প্রকৃত সত্য গীতা। সার্ভিস তো অনেক আছে তাইনা। কিন্তু সার্ভিসেবল বাচ্চাদের মনে সততা থাকা চাই। তোমরা এই গীত জগৎ অম্বার মন্দিরে নিয়ে গিয়ে বোঝাও। জগৎ অম্বা হলেন কন্যা, ব্রাহ্মণী। জগৎঅম্বাকে এত গুলি ভূজা দেওয়া হয়েছে কেন ? কারণ তাঁর অনেক সহযোগী বাচ্চারা আছে। শক্তি সেনা কিনা। তাই চিত্রে অনেক ভূজা দেখিয়ে দিয়েছে। শরীর কিভাবে দেখাবে ? ভূজা দেখানো সহজ, শোভনীয় দেখায়। চিত্রে বহু চরণ দিলে না জানি চেহারা কেমন হবে। ব্রহ্মাকেও বহু ভূজা দেখানো হয়েছে। তোমরা সবাই তাঁরই সন্তান কিন্তু এত ভূজা তো দেওয়া সম্ভব নয়। অতএব তোমাদের অর্থাৎ কন্যাদের মাতাদের সার্ভিসে যুক্ত হওয়া উচিত। নিজের সৌভাগ্য নির্মাণ কর। অম্বা মন্দিরে গিয়ে তোমরা এই গীতের মহিমা করো তাহলে অনেকে আসবে। তোমরা এত নাম উজ্জ্বল করবে যত পুরানো ব্রহ্মাকুমারীরা করতে পারেনি। এই ছোট ছোট কন্যারা কামাল করতে পারে। বাবা শুধু একজনকে নয়, সব কন্যাদের বলছেন। হাজার মানুষ তোমাদের চরণে এসে পড়বে। তাদের সম্মুখে এত আসবেনা যত তোমাদের কাছে আসবে। হ্যাঁ, এরজন্য লোকলজ্জা ত্যাগ করতে হবে। একেবারেই নষ্ট মোহ হতে হবে। বলবে আমার বিয়ের পূর্বে আশীর্বাদ অনুষ্ঠানে সম্মিলিত হওয়ার প্রয়োজন নেই, আমরা তো পবিত্র থেকে ভারতকে স্বর্গে পরিণত করার সেবা করব। অধর কুমারীদের তো যদিও দাগ লেগে যায়। কুমারীদের বিয়ের পূর্বে আশীর্বাদ হওয়ার পরে দাগ লাগা আরম্ভ হয়। রঙিন মায়া লেগে যায়। এই জন্মে মানুষ কেমন হতে পারে। মাম্মাও এই জন্মে হয়েছেন। তাদের পদ মর্যাদা প্রাপ্ত অল্প কালের জন্যে। মাম্মা প্রাপ্ত করে ২১ জন্মের জন্যে। তোমরাও নর থেকে নারায়ণ, নারী থেকে লক্ষ্মী হও। সম্পূর্ণ পাস হলে পরে দিব্য জন্ম প্রাপ্ত হবে। তাদের হল অল্পকালের সুখ, তাতেও কত চিন্তা থাকে। আমরা তো হলাম গুপ্ত। আমাদের বাইরে কোনো শো করতে হবেনা। তারা শো করে। এই রাজ্যটি হল মৃগ তৃষ্ণার মতন। শাস্ত্রেও আছে দ্রৌপদী বলেছে - অন্ধ মানুষের সন্তান অন্ধ, তারা যাকে রাজ্য ভাবছে সেসব তো এখন শেষ হল বলে। রক্তের নদী বইবে। পাকিস্তানে যখন ভাগ হয় তখন প্রতিটি ঘরে মারামারি হয়েছিল। এখন তো রাস্তায় চলতে ফিরতে মারামারি হবে। কত রক্ত বইবে, একে কি স্বর্গ বলা যাবে ? এইটি কি নতুন দিল্লি, নতুন ভারত ? নতুন ভারত তো পরিস্তান ছিল। এখন তো বিকারের প্রবেশ আছে, খুব বড় শত্রু। রাম-রাবণের জন্ম ভারতেই দেখানো হয়। শিব জয়ন্তী বিদেশে পালন হয় না, এখানেই পালন হয়। তোমরা জানো রাবণ কখন আসে ? যখন দিন পূর্ণ হয়ে রাত হয় তখন রাবণ আসে। যাকে বাম মার্গ বলা হয় । দেখানোও হয়েছে বাম মার্গে গিয়ে দেবতাদের কি অবস্থা হয়েছে।

বাচ্চাদের সার্ভিস করা উচিত। যে নিজে জাগ্রত থাকবে সে-ই জাগ্রত করতে পারবে। বাবা তো হলেন শুভ চিন্তক। বলবেন মায়ার চড় যেন না লেগে যায়। অসুস্থ হলে সার্ভিস তো করতে পারবেনা। জগৎ অম্বা জ্ঞানের কলস প্রাপ্ত করেন, লক্ষ্মী নয় । লক্ষ্মী কে ধন প্রদান করা হয়, ফলে তিনি দান করেন। কিন্তু সেখানে দান ইত্যাদি তো হয়না। দান সর্বদা গরিবদের করা হয়। সুতরাং কন্যারা মন্দিরে গিয়ে এমন ভাবে সার্ভিস করলে অনেকে আসবে। বাহবা দেবে, প্রণাম করবে। মাতাদের রিগার্ডও থাকে। মাতা-রা শুনে প্রফুল্লিত হবেন। পুরুষদের নিজেদের ব্যক্তিগত নেশা থাকে।

বাবা বুঝিয়েছেন - এই সাকার হলেন বাহ্যযামি (শিববাবাকে বলা হয় অন্তর্যামী) । এনার ভিতরে যে লর্ড থাকেন, তিনি হলেন লর্ড অফ লর্ড(শিববাবা) । কৃষ্ণকে লর্ড কৃষ্ণ বলা হয় না ! আমরা তো বলি কৃষ্ণেরও লর্ড অফ লর্ড হলেন পরমাত্মা। ওঁনাকে এই বাড়িটি দেওয়া হয়েছে। সুতরাং ইনি হলেন ল্যান্ডলেডি এবং ল্যান্ডলর্ড দুই-ই। ইনি হলেন মেল ও ফিমেল দুই-ই, আশ্চর্য কথা তাই না !

ভোগ অর্পণ করা হচ্ছে। আচ্ছা, বাবাকে সকলের স্নেহ স্মরণ দিও। খুশী হয়ে সেলাম পাঠায় বড় উস্তাদকে। এটা হল একটি প্রচলিত প্রথা। যেমন শুরুতে সাক্ষাৎকার হত, তেমনই শেষ সময়েও বাবা খুশী করবেন। আবুতে অনেক বাচ্চারা আসবে। যারা থাকবে তারা দেখবে। আচ্ছা !

মিষ্টি মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা-পিতা বাপদাদার স্নেহ স্মরণ ও গুডমর্নিং। রূহানী বাবার রূহানী বাচ্চাদের নমস্কার।

রাত্রি ক্লাস - ০৮.০৪.৬৮

এটা ঈশ্বরীয় মিশন চলছে। যারা আমাদের দেবী-দেবতা ধর্মের হবে তারা আসবে। যেমন তাদের মিশন আছে খ্রিস্টান বানানোর। যারা খ্রিস্টান হয় তাদের খ্রিস্টান ডিনায়স্টি তে সুখ প্রাপ্ত হয়। ভালো বেতন প্রাপ্ত করে, তাই অনেক খ্রিস্টান হয়েছে। ভারতবাসী এত বেতন দিতে পারে না। এখানে অনেক করাপসন আছে। মধ্যে থেকে ঘুষ না নিলে চাকরি চলে যাবে। বাচ্চারা বাবাকে জিজ্ঞাসা করে এই স্থিতিতে কি করণীয় ? বলবেন যুক্তি দিয়ে কাজ করো তারপরে শুভ কাজে দান করে দিও।

এখানে সবাই বাবাকে স্মরণ করে আহবান করে যে আমরা পতিত এসে আমাদের পবিত্র করুন, লিবারেট করুন, ঘরে ফিরিয়ে নিয়ে চলুন। পিতা নিশ্চয়ই ঘরে ফিরিয়ে নিয়ে যাবেন তাইনা। ঘরে ফিরবার জন্যেই তো এত ভক্তি ইত্যাদি করা হয়। কিন্তু যখন বাবা আসবেন তখন নিয়ে যাবেন। ভগবান হলেন একজন। এমন নয় সবার মধ্যে ভগবান এসে বলবেন। ওঁনার আগমন হয় সঙ্গমে। এখন তোমরা এমন কথা বিশ্বাস করবেনা। আগে বিশ্বাস করতে। এখন তোমরা ভক্তি কর না। তোমরা বল প্ৰথমে আমরা পূজো করতাম। এখন বাবা এসেছেন আমাদের পূজ্য দেবতায় পরিণত করতে। সিখ সম্প্রদায়ের মানুষদের তোমরা বোঝাও। গায়ন আছে কিনা মানুষ থেকে দেবতা ...... । দেবতাদের মহিমা আছে তাইনা। দেবতারা থাকেন সত্যযুগে। এখন হল কলিযুগ। বাবাও সঙ্গম যুগে পুরুষোত্তম হওয়ার শিক্ষা দেন। দেবতারা হলেন সবার চেয়ে উত্তম, তাই তো এত পূজো হয় । যাঁদের পূজো করা হয় তাঁরা নিশ্চয়ই কখনও ছিলেন, এখন নেই। বুঝে নেওয়া হয় এই রাজধানী পাস্ট হয়ে গেছে। এখন তোমরা হলে গুপ্ত। কেউ কি আর জানে যে আমরা বিশ্বের মালিক হব। তোমরা জানো আমরা পড়া করে এইরূপে পরিণত হই। তাই পড়াতে সম্পূর্ণ অ্যাটেনশন দিতে হবে। বাবাকে খুব ভালোবেসে স্মরণ করতে হবে। বাবা আমাদের বিশ্বের মালিক করেন তাহলে কেনই বা স্মরণ করব না। তারপরে দিব্য গুণও চাই। আচ্ছা !

রূহানী বাচ্চাদের রূহানী বাবা ও দাদার স্মরণ স্নেহ ও গুডনাইট এবং নমস্কার।



ধাৰণাৰ বাবে মুখ্য সাৰ :-

(1) এই দুনিয়ায় নিজের বাহ্য শো করবে না। সম্পূর্ণ পাস করতে গুপ্ত পুরুষার্থ করতে থাকতে হবে।

(2) এই রঙিন দুনিয়ায় ফাঁসবে না। নষ্ট মোহ হয়ে বাবার নাম উজ্জ্বল করার সেবা করতে হবে। সবার সৌভাগ্য উদয় করতে হবে।

বৰদান:
সদা খুশীর খোরাক খেয়ে ও খাইয়ে খুশীতে ভরপুর, সৌভাগ্যশালী ভব

ব্যাখা: বাচ্চারা তোমাদের কাছে প্রকৃত অবিনাশী ধন আছে তাই সবচেয়ে সাহুকার বা ধনী তোমরা। যদিও তোমরা শুকনো রুটি খাও কিন্তু খুশীর খোরাক সেই শুকনো রুটিতে ভরা আছে, এর সামনে কোনো খোরাক নেই। সবথেকে বেশি পুষ্টিকর খাদ্য, শুকনো রুটি খাও তোমরা সেই জন্যই তোমরা সর্বদা খুশীতে ভরপুর থাকো। অতএব এমন খুশীতে থাকো যাতে অন্যরা তোমাদের দেখে খুশীতে ভরপুর হয়ে যায় তবেই বলা হবে সৌভাগ্য শালী আত্মা।

স্লোগান:
নলেজফুল হল সে, যার একটিও সঙ্কল্প বা মুখের কথা ব্যর্থ যায় না ।