১৩-১১-১৮ প্রাত: মুরলী ওম শান্তি "বাপদাদা" মধুবন


"মিষ্টি বাচ্চারা - দিনে শরীর নির্বাহের কারণে কর্ম করো, রাতে বসে জ্ঞান মন্থন করো, বাবাকে স্মরণ করো, বুদ্ধিতে স্বদর্শন চক্র ঘোরাও, তাহলেই নেশা চড়তে থাকবে"

প্রশ্ন:-

মায়া কোন্ বাচ্চাদের স্মরণে বসতেই দেয় না ?

উত্তর:-

যে বাচ্চাদের বুদ্ধি কোনো না কোনো কিছুতে আটকে থাকে, যার বুদ্ধির তালা লেগে থাকে, যারা ভালোভাবে এই পড়া পড়ে না, মায়া তাদের স্মরণে বসতেই দেয় না l তারা মনমনাভব থাকতেই পারে না l তখন সেবার জন্যও তাদের বুদ্ধি চালিত হয় না l শ্রীমতে না চলার কারণে তারা নাম বদনাম করে দেয়, তারা ধোকা দেয় ফলে তাদের অনেক সাজাও খেতে হয় l

গীত:-

তোমাকে ডাকতে মন চাইছে....

ওম্ শান্তি l

বাচ্চারা গান শুনেছে l গড ফাদারকেই ডাকা হয়, কৃষ্ণকে নয় l বাবাকে বলবে - এসো, আবার কংসপুরীকে পরিবর্তন করে কৃষ্ণপুরী বানাও l কৃষ্ণকে তো ডাকবে না l কৃষ্ণপুরীকে তো স্বর্গ বলা হয় l এ কথা কেউই জানে না কারণ কৃষ্ণকে সবাই দ্বাপরে নিয়ে গেছে l এই সব ভুল শাস্ত্র থেকে হয়েছে l বাবা এখন যথার্থ কথা বুঝিয়ে বলছেন l বাস্তবে তিনি সম্পূর্ণ দুনিয়ার বড়, গড ফাদার l সবাইকে সেই এক গড ফাদারকে স্মরণ করতে হবে l যদিও মানুষ ক্রাইস্ট, বুদ্ধ অথবা আদিদের স্মরণ করে, প্রত্যেক ধর্মের মানুষ তাদের ধর্মস্থাপকদের স্মরণ করে l এই স্মরণ করা শুরু হয়েছে দ্বাপর থেকে l ভারতে এই গায়নও আছে যে, দুঃখে সবাই স্মরণ করে কিন্তু সুখে কেউ করে না l পরের দিকেই স্মরণ করার নিয়ম শুরু হয়, কেননা দুঃখ আসতে থাকে l প্রথমদিকে ভারতবাসীরা স্মরণ শুরু করে l তাদের দেখে অন্য ধর্মের মানুষও তাদের ধর্মস্থাপকদের স্মরণ করতে লেগে যায় l বাবাও ধর্ম স্থাপন করেন l মানুষ কিন্তু বাবাকে ভুলে কৃষ্ণের নাম দিয়ে দিয়েছে l লক্ষ্মী - নারায়ণের ধর্মের কথা তারা জানেই না l স্মরণ তো না লক্ষ্মী - নারায়ণকে আর না কৃষ্ণকে করতে হবে l স্মরণ একমাত্র বাবাকেই করতে হবে যিনি আদি সনাতন দেবী - দেবতা ধর্মের স্থাপনা করছেন l এরপর যখন এরা ভক্তিমার্গে শিবের পুজো করতে শুরু করে, তখন মনে করে গীতার ভগবান কৃষ্ণ l তাঁকে তখন স্মরণ করতে থাকে l তাদের দেখে অন্যেরাও তাদের ধর্মস্থাপকদের স্মরণ করে l তারা ভুলে যায় যে, এই দেবতা ধর্ম ভগবান স্থাপন করেছিলেন l আমরা লিখতে পারি, গীতার রচয়িতা কৃষ্ণ নন, শিববাবা l তিনি হলেন নিরাকার l এ তো আশ্চর্যের কথা হলো, তাই না l কারোর কাছেই শিববাবার কোনো পরিচয় নেই l তিনি হলেন তারার মতো l সব জায়গায় শিবের মন্দির আছে, তাই তারা মনে করে, এতো বড়, এ হলো এক অখণ্ড জ্যোতি তত্ব কিন্তু তিনি তো মহাতত্বে থাকেন, যেখানে আত্মারা থাকে l আত্মার রূপ স্টারের মতো, পরমপিতা, পরমাত্মাও স্টার কিন্তু তিনি নলেজফুল, বীজরূপ হওয়ার কারণে তাঁর মধ্যে শক্তি থাকে l আত্মার পিতা (বীজ ) পরমাত্মাকে বলা হবে l তিনি হলেন নিরাকার l মানুষকে তো জ্ঞানের সাগর, প্রেমের সাগর বলা বলা যাবে না ! তাই বোঝানোর জন্য বাচ্চাদের মধ্যে অথরিটির দরকার, যার বুদ্ধি অনেক বিশাল l তোমাদের সকলের মধ্যে মুখ্য হলেন মাম্মা, বন্দে মাতরম্ও গাওয়া হয়েছে l কন্যাদের দ্বারা বাণ নিক্ষেপ করানো হয়েছে l অধর কুমার, অধর কুমারীদের রহস্য কোথায় না নেই l কেবল মন্দিরেই তা সিদ্ধ হয় l বরাবর জগদম্বাও আছেন কিন্তু তিনি জানেন না যে তিনি কে ?



বাবা বলেন যে, আমি ব্রহ্মামুখ কমলের দ্বারা রচয়িতা এবং রচনার আদি - মধ্য এবং অন্তের রহস্য বলি l এই ড্রামাতে কি আছে তা মানুষের বুদ্ধিতে আসার প্রয়োজন l এ হলো বেহদের ড্রামা l আমরা এই ড্রামার অভিনেতা, তাই ড্রামার আদি - মধ্য এবং অন্তের রহস্য বুদ্ধিতে থাকা উচিত l যাদের বুদ্ধিতে এ কথা থাকে, তাদের অনেক নেশা থাকে l সারাদিন শরীর নির্বাহ করলেও রাতে বসে স্মৃতিতে আনো - এই ড্রামা কিভাবে চক্র লাগায় ? এ হলো মনমনাভব l মায়া কিন্তু রাতেও বসতে দেয় না l অভিনেতাদের বুদ্ধিতে তো ড্রামার রহস্য থাকা উচিত, তাই না কিন্তু এ অনেক মুশকিল l কোথায় না কোথায় ফেঁসে যায়, তো বাবা বুদ্ধির তালা বন্ধ করে দেয় l এ হলো অনেক বড় লক্ষ্য l ভালো পড়া যারা করে তারা তো অনেক টাকা বেতনও পায়, তাই না l এ হলো পড়া কিন্তু বাইরে গেলেই সব ভুলে যায় তখন নিজের মতে চলতে থাকে l বাবা বলেন - মিষ্টি বাচ্চারা, শ্রীমতে চললেই তোমাদের কল্যাণ l এ হলো পতিত দুনিয়া l বিকারকে বিষ বলা হয়, সন্ন্যাসীরা যার সন্ন্যাস করে থাকে l এই রাবণ রাজ্য শুরুই হয় দ্বাপর থেকে, এই বেদ, শাস্ত্র ইত্যাদি সব ভক্তিমার্গের সামগ্রী l সার্ভিসের জন্য বাচ্চাদের বুদ্ধি চালিত হওয়া উচিত l শ্রীমতে চললে ধারণাও হবে l বাচ্চারা জানে যে বিনাশ সামনে উপস্থিত l সবাই দুঃখী হয়ে চিৎকার করবে - হে ভগবান, দয়া করো l ত্রাহি - ত্রাহি করার সময় ভগবানকে স্মরণ করবে l পার্টিশনের সময় কতো স্মরণ করতো - হে ভগবান দয়া করো, ক্ষমা করো l এখন কি রক্ষা করবে ? যিনি রক্ষা করেন, তাঁকেই মানুষ জানে না তো রক্ষা কিভাবে করবে ? বাবা এখন এসেছেন কিন্তু খুব মুশকিলের সঙ্গে মানুষের বুদ্ধিতে এই কথা বসে l বাবা বোঝান যে - এমন এমন করে সেবা করো l বাবার কাছ থেকে এই শ্রীমত পাওয়া যায় l এমন বাবাকে চিনতে পারে না, এও কেমন আশ্চর্যের l এ কতো বোঝার কথা l সারাদিন যেন শিববাবার স্মরণ বুদ্ধিতে থাকে l ইনিও তো তাঁরই রথ এবং সাথী l



বাবা দেখেন যে -- বাচ্চারা আজ খুবই ভালো নিশ্চয়বুদ্ধির, আবার কাল সংশয় বুদ্ধির হয়ে যায় l মায়ার তুফান লাগলে অবস্থার অবনতি হয়, তো বাবা এতে কি করতে পারেন l তোমরা জ্ঞানে এসেছো, সমর্পিত হয়েছো, তো তোমরা ট্রাস্টি হয়ে গেলে l তোমরা কেন চিন্তা করো ? সমর্পণ করেছো, এরপর সার্ভিসও করতে হবে, তাহলে রিটার্নে অনেককিছু পাবে l আবার সমর্পিত হয়ে সার্ভিস যদি না করে, তাহলে তাদের খাওয়াতে তো হবে, তো ওই অর্থে খেতে খেতে সব শেষ করে দেয়, সার্ভিসই করে না l তোমাদের মানুষকে হীরের মতো বানানোর সেবা করতে হবে l মুখ্য হলো বাবার রুহানী সার্ভিস করতে হবে, যাতে মানুষ উঁচু হতে পারে l সার্ভিস না করলে দাস - দাসী হতে হবে l যারা ভালো পড়ে, তাদের অনেক সম্মান হয় আর যারা পাস করতে না পারে, তারা গিয়ে দাস - দাসী হবে l



বাবা বলেন যে - বাচ্চারা, আমাকে স্মরণ করো আর আশীর্বাদী বর্সা নাও l ব্যস, এই মনমনাভব অক্ষরই সঠিক l জ্ঞানের সাগর বলেন যে, আমাকে স্মরণ করো তাহলেই তোমাদের বিকর্ম বিনাশ হবে l এমন কথা কৃষ্ণ বলতে পারে না, বাবাই বলেন -- মামেকম্ ( আমাকে ) স্মরণ করো, আর ভবিষ্যৎ রাজ্য পদকে স্মরণ করো l এ তো রাজযোগ, তাই না l এতে প্রবৃত্তি মার্গ সিদ্ধ হয় l এ কথা তোমরাই বোঝাতে পারো l তোমাদের মধ্যেও যারা সেবাপরায়ণ এবং তীক্ষ্ণ, তাদের ডাকা হয় l বোঝা যায় এরা খুবই হুঁশিয়ার হ্যান্ড l বাচ্চাদের যোগযুক্ত হতে হবে l শ্রীমতে যদি না চলে তাহলে নাম বদনাম করে দেয় l ধোকা দিলে তখন সাজাও খেতে হয় l ট্রাইবুনালও তো বসে তাই না l আচ্ছা l



মিষ্টি - মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা - পিতা, বাপদাদার স্মরণ - ভালোবাসা এবং সুপ্রভাত l রুহানী বাবার রুহানী বাচ্চাদের নমস্কার l



*রাত্রি ক্লাস* :--



বাচ্চাদের প্রথমের দিকে বাবাকে বোঝাতে হয় l বেহদের বাবাই আমাদের পড়ান, গীতা পাঠ যারা করে তারা কৃষ্ণকে ভগবান বলে l তাদের বোঝাতে হবে যে, ভগবান তো নিরাকারকে বলা হয় l দেহধারী তো অনেকেই আছে l বিদেহী হলেন একজনই l তিনি হলেন উঁচুর থেকেও উঁচু শিববাবা l এ কথা খুব ভালোভাবে বুদ্ধিতে বসাও l বেহদের বাবার থেকে বেহদের অবিনাশী বর্সা পাওয়া যায়, তিনিই হলেন উঁচুর থেকেও উঁচু নিরাকার পরমপিতা পরমাত্মা l তিনি হলেন বেহদের বাবা আর ইনি হলেন হদের বাবা l আর অন্য কেউই ২১ জন্মের আশীর্বাদী বর্সা দেয় না l এমন কোনো বাবা নেই, যাঁর কাছ থেকে অমর পদ প্রাপ্ত করা যায় l অমরলোক হলো সত্যযুগ l এ হলো মৃত্যুলোক l তাই বাবার পরিচয় দিলে বুঝতে পারবে, বাবার থেকে আশীর্বাদী বর্সা পাওয়া যায়, যাকে দৈবী স্বরাজ্য বলা হয় l এই স্বরাজ্য বাবাই দেন l তিনিই পতিত - পাবন, এমন গায়ন হয়, তিনি বলেন যে, নিজেকে আত্মা মনে করে এই বাবাকে স্মরণ করো তাহলে পাপ কেটে যাবে l তোমরা পতিত থেকে পবিত্র হয়ে পবিত্র দুনিয়ায় যাওয়ার যোগ্য হতে পারো l কল্প - কল্প বাবা বলেন যে, আমাকে স্মরণ করো l এই স্মরণের যাত্রাতেই তোমাদের পবিত্র হতে হবে l এখন সেই পবিত্র দুনিয়া আসছে l পতিত দুনিয়ার বিনাশ হতে হবে l প্রথমে সবাইকে বাবার পরিচয় দিয়ে পাকা করাতে হবে l যখন পাকাপাকি ভাবে বাবাকে জানতে পারবে, তখন বাবার থেকে আশীর্বাদী বর্সা পাবে l এতে মায়া অনেক ভুলিয়ে দেয় l তোমরা বাবাকে স্মরণ করার অনেক চেষ্টা করো, তবুও আবার ভুলে যাও l শিববাবাকে স্মরণ করলেই তোমরা পাপমুক্ত হবে l সেই বাবা এনার দ্বারা বলেন, বাচ্চারা, আমাকে স্মরণ করো l তবুও কাজকর্মে গেলে ভুলে যায় l এই ভুলে যাওয়া উচিত নয় l এই হলো পরিশ্রমের কথা l বাবাকে স্মরণ করতে করতে কর্মাতীত অবস্থায় পৌঁছাতে হবে l কর্মাতীত অবস্থাসম্পন্নদের বলা হয় ফরিস্তা l তাই এই কথা খুব ভালোভাবে স্মরণ করো যে, কাকে কিভাবে বোঝাতে হবে l এ কথা পাক্কা নিশ্চিত যেন থাকে যে, আমরা আত্মা ভাইদের বোঝাই l সবাইকে বাবার খবর দিতে হবে l কেউ কেউ বলে, আমরা বাবার কাছে যাবো, দর্শন করবো কিন্তু এখানে দর্শন আদির তো কোনো কথাই নেই l ভগবান এসে শেখান আর মুখে বলেন যে, তোমরা তোমাদের নিরাকার বাবাকে স্মরণ করো l এই স্মরণ করলেই সমস্ত পাপ কেটে যায় l যেখানেই কাজ - কারবারে থাকো না কেন, প্রতি মূহুর্তে বাবাকে স্মরণ করতে হবে l বাবা নির্দেশ দিয়েছেন যে, আমাকে স্মরণ করো l নিরন্তর যারা স্মরণ করবে তারাই জয় পাবে l স্মরণ না করলে মার্কস কম হয়ে যাবে l এই পড়া হলোই মানুষ থেকে দেবতা হওয়ার, যা এক বাবাই পড়ান l তোমাদের চক্রবর্তী রাজা হতে হবে তাই ৮৪ জন্মের চক্রকে স্মরণ করতে হবে l কর্মাতীত অবস্থায় পৌঁছানোর জন্য পরিশ্রম করতে হবে l তা অন্ত সময়ে সম্পূর্ণ হবে l এই অন্ত যে কোনো সময় আসতে পারে তাই লাগাতার পুরুষার্থ করতে হবে l নিত্য যেন তোমাদের পুরুষার্থ চলতে থাকে l লৌকিক বাবা তোমাদের এমন কখনোই বলবেন না যে, দেহের সর্ব সম্বন্ধ ছেড়ে নিজেকে আত্মা মনে করো l শরীরের ভাব ছেড়ে আমাকে স্মরণ করো তো পাপ কেটে যাবে l এ তো বেহদের বাবাই বলেন যে, আমি এই একের স্মরণেই থাকো তো সব পাপ কেটে যাবে l তোমরা সতোপ্রধান হয়ে যাবে l এই কাজ তো খুশীর সঙ্গে করা চাই, তাই না l ভোজন গ্রহণ করার সময়ও বাবাকেই স্মরণ করতে হবে l এই স্মরণে থাকার গুপ্ত অভ্যাস যদি তোমাদের চলতে থাকে তো খুবই ভালো l এতে তোমাদেরই কল্যাণ l নিজেকে দেখতে হবে যে, আমি বাবাকে কতো সময় ধরে স্মরণ করি ? আচ্ছা - মিষ্টি - মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি স্মরণ - স্নেহ আর শুভরাত্রি l ওম শান্তি l

ধারণার জন্য মুখ্য সার :-

১. মানুষকে হীরেতুল্য করার রুহানী সার্ভিস করতে হবে l কখনোই সংশয় বুদ্ধি হয়ে পড়া ছেড়ে দিও না l ট্রাস্টি হয়ে থাকতে হবে l

২. শরীর নির্বাহের কারণে কর্ম করেও বাবাকে স্মরণ করতে হবে l শ্রীমতকে নিজের কল্যাণ মনে করে তাতেই চলতে হবে l নিজের মত চালাবে না l

বরদান:-

সকলের প্রতি শুভ কল্যাণের ভাবনা রেখে পরিবর্তনকারী বেহদের সেবাধারী ভব

বেশিরভাগ বাচ্চা বাপদাদার সামনে এমন আশা রাখে যে, আমাদের অমুক সম্বন্ধী যেন পরিবর্তন হয়ে যায় l বাড়ীর লোক সাথী হয়ে যাক, কিন্তু কেবলমাত্র ওইসব আত্মাদের নিজের মনে করে এই আশা যদি রাখো তাহলে হদের দর্শনের কারণে তোমাদের শুভ কল্যাণের ভাবনা সেই আত্মাদের কাছে পৌঁছায় না l বেহদের সেবাধারী যদি সর্ব আত্মার প্রতি আত্মিক ভাব, বেহদের আত্মিক দৃষ্টি, ভাই - ভাইয়ের সম্বন্ধের বৃত্তির দ্বারা যদি শুভ ভাবনা যদি রাখে তো তার ফল অবশ্যই প্রাপ্ত হয় -- এই হলো মনের সেবার যথার্থ বিধি l

স্লোগান:-

জ্ঞানরূপী বাণকে বুদ্ধিরূপী ধনুকে ভরে মায়ার চ্যালেঞ্জকারী আত্মাই মহাবীর যোদ্ধা হয় l