০৯-১০-১৮ প্রাত: মুরলী ওম্ শান্তি ''বাপদাদা'' মধুবন
''মিষ্টি বাচ্চারা - এখন মানুষের দেওয়া মন্ত্র কোনো কাজে আসে না, তাই সবার থেকে নিজের বুদ্ধিযোগ ছাড়িয়ে নিয়ে কেবল এক বাবাকে স্মরণ করো"
প্রশ্ন:-
ভক্তির কোন্ কথা জ্ঞান - মার্গে চলে না ?
উত্তর:-
ভক্তিতে ভগবানের থেকে কৃপা অথবা আশীর্বাদ চাওয়া হয়, জ্ঞান - মার্গে আশীর্বাদ বা কৃপার কোনো ব্যাপারই নেই । এ হলো পড়া, বাবা শিক্ষক হয়ে তোমাদের পড়াচ্ছেন । ভাগ্যের আধার এই পড়ার উপর নির্ভর করে । বাবা যদি কৃপা করেন, তাহলে তো সম্পূর্ণ ক্লাসই পাস করে যাবে, তাই জ্ঞান - মার্গে কৃপা বা আশীর্বাদের কোনো ব্যাপার নেই । প্রত্যেককে নিজের নিজের পুরুষার্থ অবশ্যই করতে হবে ।
গীত:-
আমি হলাম এক ছোটো বাচ্চা, তুমি হলে বলবান...
ওম্ শান্তি ।
এ হলো ভক্তিমার্গের ডাক, ছোটো আর বড় সকলের জন্য, কেননা বোঝানো হয়েছে যে, ভক্তরা যজ্ঞ, জপ, তপ ইত্যাদি করতে থাকে, তারা মনে করে এতেই পরমাত্মার সঙ্গে মিলনের রাস্তা পাবে । তাহলে ঈশ্বরকে সর্বব্যাপী বলা, আমিও হলাম তাঁর রূপ, আমার মধ্যেও ভগবান আছে, এই কথা বলা তো মিথ্যা, তাই না । তিনি কোনো দুঃখ সহ্য করেন না । ভগবান তো সম্পূর্ণ আলাদা জিনিস । *এই ভুলের জন্যই মানুষ দুঃখ ভোগ করে* । তোমাদের মধ্যেও অল্প কয়েকজনই বাবাকে জানতে পারে । মায়া প্রতি মুহূর্তে ভুলিয়ে দেয় । বাবা তো বারবার বলেন, আমি তোমাদের শ্রীমত দিই যে, নিজেকে আত্মা মনে করো আর আমাকে স্মরণ করো । এ হলো শ্রেষ্ঠ মত । বাবার শ্রীমতেই মানুষ নর থেকে নারায়ণ, পতিত থেকে পবিত্র হয় । এই সময় যারা শ্রেষ্ঠ মানুষ আছেন, তাদের মত শ্রেষ্ঠ নয় । ভগবানও বলেন যে, এ হলো ভ্রষ্টাচারী আসুরী সম্প্রদায় । বাবা বলেন যে, তোমাদের দেবী - দেবতা ধর্ম অনেক সুখ প্রদানকারী । তোমরা অনেক সুখ পেয়েছো, এ হলো বানানো ড্রামা । এমন নয় যে ভগবান কেন বানিয়েছেন ? এ তো অনাদি ড্রামা । জ্ঞান হলো দিন আর ভক্তি হলো রাত । জ্ঞানের দ্বারা তোমরা এখন স্বর্গবাসি হচ্ছো আর ভক্তিতে তোমরা নরকবাসি হয়েছিলে কিন্তু মানুষ পাথর বুদ্ধির হওয়ার কারণে বুঝতে পারে না । ক্রোধ কতো ভারী । মানুষ কতো বোম্ব্স বানায়, তারা মনে করে অবশ্যই বিনাশ হবে । তাহলে এ তো ভ্রষ্টাচারী বুদ্ধি হলো । কলিযুগকে বলা হয় রাবণ রাজ্য । রাবণই ভ্রষ্টাচারী বানায় । বাবা এসে নির্দেশ জারি করেন যে, এবার ভ্রষ্টাচার বন্ধ করো । এক নম্বর ভ্রষ্টাচার হলো একে অপরকে পতিত বানানো । এ হলো বেশ্যালয় । কলিযুগী ভারতকে বেশ্যালয় বলা হয় । সকলের জন্মই বিষের কারণে হয় । সত্যযুগকে শিবালয় বলা হয় । শিববাবার স্থাপন করা পবিত্র ভারত । লক্ষ্মী - নারায়ণ আদিকে বলা হয় সর্বগুণ সম্পন্ন, ১৬ কলা সম্পূর্ণ, সম্পূর্ণ নির্বিকারী ----তখন এই প্রশ্ন উঠতেই পারে না যে বাচ্চার কিভাবে জন্ম হয় ? তোমরা বাচ্চারা যেমন যোগবলে এই বিশ্বের মালিক হতে পারো, তখন এই যোগবলে কি না হতে পারে । বাবা বলেন যে, তোমরা যোগবলের দ্বারা শ্রীমতে চলে স্বর্গের মালিক হতে পারো, তো সেখানেও যোগবলের দ্বারাই বাচ্চার জন্ম হবে । বাহুবলের দ্বারা সমগ্র সৃষ্টিতে রাজ্য করা যায় না । ওদের হলো বাহুবল আর তোমাদের যোগবল । তোমরা সর্বশক্তিমান বাবার সঙ্গে যোগযুক্ত হও । সর্বশক্তিমান বাবা নিজেই বলেন, আমাকে স্মরণ করলে তোমাদের বিকর্ম বিনাশ হবে কিন্তু কারোর বুদ্ধিতেই এ কথা স্থায়ী হয় না । সেই সময় হ্যাঁ - হ্যাঁ বলে, তারপর ভুলে যায় ।
বরাবরের মতো বেহদের বাবা ভগবান রাজযোগ শিখিয়ে আমাদের জ্ঞানের দ্বারা শৃঙ্গার করছেন । তবুও বুদ্ধিতে না বসলে বলা হবে, ওর ভাগ্যে নেই তাই চেষ্টা করে না । টিচার তো সবাইকেই পড়ান, কেউ অনেক পড়ে, কেউ আবার পাস করতে পারে না । টিচারকে থোড়াই বলবে যে, আমাকে আশীর্বাদ করো । পড়াতে আশীর্বাদ, কৃপা এসব কিছুই হয় না । জ্ঞানমার্গে তো বাবা তোমাদের নমস্কার করেন । কৃপা বা আশীর্বাদ চাইবে না । বাবার কাছে যখন বাচ্চারা আসে তখন তারা মালিক হয়ে যায় । বাবা বলেন, এ তো মালিক, কৃপার কোনো কথাই নেই । বাবার সম্পত্তি তো বাচ্চাদেরই হয়ে গেছে । হ্যাঁ, বাকি বাচ্চাদের শুধরানো, এ তো টিচারের কাজ । টিচার বলবেন, তোমরা পড় । পড়া তো তোমাদের কাজ । কৃপা কি করবে ? গুরুরও কাজ হলো পথ বলে দেওয়া, সদগতি মার্গের । আশীর্বাদের কোনো কথা নেই । এ তো একই বাবা, টিচার এবং সদ্গুরু । তিনের কাছেই কৃপা চাওয়ার কোনো কথা নেই । অবুঝ মানুষদের বাবা বসে বোঝান । এ তো তাঁর আশীর্বাদই । বাকি এই কথায় চলা তো বাচ্চাদের কাজ । গায়ন আছে - শ্রীমৎ ভগবান উবাচঃ । তিনি হলেন উঁচুর থেকেও উঁচু তাহলে তাঁর মতও তো উঁচুই হবে, তাই না । এই শ্রীমতে তোমরা পুরুষার্থের নম্বর অনুসারে শ্রেষ্ঠ দেবী - দেবতা হচ্ছো । তোমরাও বুঝতে পারো যে আমরা কতো নম্বরে পাস হবো । স্কুলের স্টুডেন্টরা তো বুঝতে পারে যে - আমরা সম্পূর্ণ পড়িনি তাই পাস করতে পারলাম না । বাবাও রেজিষ্টার দেখে বুঝে যান যে, এ পাস করতে পারবে না । এই বেহেদের বাবা, টিচার এবং সদ্গুরু একজনই । ইনিও জানেন আর বাচ্চারাও জানে যে আমরা পড়ি না । না পড়লে অবশ্যই কম পদ পাবে । এই পুরুষার্থও করে না যে, আমরা তীব্রগতিতে পড়ি । যতই মাথা ঠুকে, বোঝানো হোক না কেন কিছুই করে না । শ্রীমত অনুযায়ী না চললে নিচু পদ পাবে । যারা বাবার বাচ্চা হবে তারা সাম্রাজ্যে তো এসেই যাবে, তাতেও তো অনেক পদ আছে তাই না । দাস - দাসীও হয়ে যায় । বাচ্চারা জানে যে, পড়বো, পড়াবো, না হলে দাস - দাসী হবো কিন্তু তারাও রাজকীয় ভাবে থাকে । লক্ষ্মী - নারায়ণের হীরে জহরতের মহল থাকবে, তাহলে দাস - দাসীও তো সেখানে থাকবে তাই না । এরপর নম্বর অনুসারে এগিয়ে পদ পেতে পারো । প্রজাতেও নম্বরের ক্রম থাকে । ভক্তিমার্গে তো মানুষ ইনসিওর করে । ঈশ্বরের জন্য অর্থ দান করে । মনে করো, কেউ যদি হাসপাতাল বানায় তাহলে নিরোগী কায়া পাবে । অল্পকালের জন্য তো ফল পায়, তাই না । কেউ যদি পাঠশালা বানায় তাহলে অন্য জন্মে শিক্ষিত হতে পারবে । ধর্মশালা যদি খোলে তাহলে অন্য জন্মে থাকার জন্য ভালো বাড়ি পাবে । তাহলে এ তো ইনসিওর করাই হলো । প্রত্যেকেই নিজেকে ইনসিওর করে । এখন তোমাদের প্রত্যক্ষভাবে ঈশ্বরের সঙ্গে সম্বন্ধ । সে হলো ইনডায়রেক্ট আর এ হলো ডায়রেক্ট ইনসিওর করা । বাবা, এ সবকিছুই আপনার, আমি ট্রাস্টি । এর পরিবর্তে আপনি আমাকে ২১ জন্মের জন্য স্বরাজ্য দিয়ে দিন । এ হলো ২১ জন্মের জন্য ডায়রেক্ট বাবাকে ইনসিওর করে দেওয়া । বাবা বলেন, তোমাদের ব্যাগ - ব্যাগেজ সব সত্যযুগে ট্রান্সফার করে দাও । লড়াই যখন লাগে তখন ছোটো ছোটো রাজারা বড় রাজাদের কাছে নিজেদের সম্পদ রেখে দেয় । তারপর লড়াই যখন শেষ হয়ে যায় তখন বড়দের থেকে ফিরিয়ে নেয় ।বাবা তো এই বিষয়ের অনুভবী, তাই না । বাবাও জানেন আর এই দাদাও জানেন । বুঝতে হবে যে, আমরা দাদার দ্বারা বাবার থেকে অবিনাশী বর্সা পাই । বাবা আমাদের পড়ান । হেভেনলী গড ফাদার হলেন ওই বাবা, ইনি(ব্রহ্মাবাবা) নন, ইনি হলেন দাদা । প্রথমে অবশ্যই দাদার হতে হবে । বাবা আমি আপনার, আপনার থেকে আমরা আশীর্বাদী বর্সা নেবো । আর সকলের থেকে বুদ্ধিযোগ দূর করা, এতেই পরিশ্রম । বাবা বলেন যে, এখন গুরু আদির মন্ত্র কিছুই কাজে আসবে না । কোনো মানুষের মন্ত্র এখন কাজে আসবে না । আমি তোমাদের বলছি যে, আমাকে স্মরণ করো, তাহলেই তোমাদের বিজয় । তোমাদের মাথার উপরে পাপের অনেক বোঝা । এখন আমাকে স্মরণ করলে তোমাদের বিকর্ম বিনাশ হবে । তারপর আমি তোমাদের স্বর্গে পাঠিয়ে দেবো । প্রথমে তো এই নিশ্চয় চাই । নিশ্চয় না থাকলে বাবাও বুদ্ধির তালা খোলেন না, ধারণাও হয় না । বাবার হলেই আশীর্বাদী বর্সার অধিকারী হবে । এ কথা বুদ্ধিতে বসে না । কোনো কোনো নতুনও পুরানোর থেকেও তীক্ষ্ণ হয়ে যায় । বাবা তো খুব ভালোভাবে বুঝিয়ে বলেন । যে যত পড়বে, তত কামাই । এই গড ফাদারলী নলেজ হলো সোর্স অফ ইনকাম । এই জ্ঞানের দ্বারাই তোমরা এই বিশ্বের মালিক হও । মানুষের মধ্যে এই জ্ঞান থোড়াই আছে । এখন তোমরা, আমার বাচ্চারা আসুরী থেকে দৈব সম্প্রদায়, ভ্রষ্টাচারী থেকে শ্রেষ্ঠাচারী হচ্ছ । শ্রীমত ছাড়া কেউই শ্রেষ্ঠাচারী হতে পারে না । না হলে অন্তিম সময় সাজা ভোগ করে ফিরে যাবে । যদিও কেউ কিছু যদি শোনে, সে স্বর্গে আসবে, কিন্তু খুবই সাধারণ প্রজাতে । এই পদ তো নম্বর অনুসারেই হয়, তাই না । ওখানে এমন কোনো গরীব থাকবে না, যে রুটিও পাবে না । এখানকার মতো গরীব ওখানে হয় না । সকলেই ওখানে সুখে থাকে । এমন কিন্তু বোঝাবে না যে, প্রজা তো প্রজাই ঠিক আছে । এ তো দুর্বলতা হয়ে গেলো, তাই না । প্রথমে তো পাক্কা নিশ্চয়তা চাই । এ হলো নিরাকার ভগবান উবাচঃ । ভগবান বলেন যে, আমার তো মানুষের শরীর নেই । আমার নাম হলো শিব । বাকি যারা দেবতা বা মানুষ আছে, তাদের শরীরের নাম আছে, আমার কোন শারীরিক নাম নেই । আমার নিজের কোনো শরীরই নেই । শরীরধারীকে ভগবান বলা হয় না, মানুষ বলা হয় । মানুষকে ভগবান মানাতেই ভারতবাসী অবুঝ হয়ে গেছে । না হলে ভারতবাসী খুবই বুঝদার ছিলো । প্রথমে ভারতে কাপড় আদি খুবই রিফাইন, সুন্দর তৈরী হতো । এখন তো সেই জিনিস হয় না । স্বর্গে তো সাইন্সও সুখের জন্য হয় । এখানে তো সাইন্স সুখ - দুঃখ দুইয়েরই জন্য । অল্পকালের সুখ পাওয়া যায় । দুঃখ তো অপার । সম্পূর্ণ দুনিয়া শেষ হয়ে গেলে দুঃখ তো হবেই । সকলেই ত্রাহি ত্রাহি করবে । ওখানে তো সাইন্সে সুখই সুখ হয়, দুঃখের নাম - নিশানা নেই । এও যার ভাগ্য খোলে সেই বুঝতে পারে । ভাগ্যে সুখ না থাকলে, বুঝতে পারবে না । ব্যারিস্টারও তো নম্বর অনুযায়ী হয়, তাই না । কেউ কেউ তো এক একটি কেসের জন্য দশ - কুড়ি হাজার টাকাও নেয় । কোনো কোনো ব্যারিস্টারকে আবার দেখো, পরার জন্য কোটও থাকে না । এখানেও এমন, নয় রাজার রাজা হয়, না তো পাই পয়সার প্রজা হয় । তাই বাবা বসে বাচ্চাদের বোঝান, ভারতই এই সময় সবথেকে গরীব, ভারতই আবার বিত্তবান হয় । দান সবসময় গরীবদেরই দেওয়া হয় । ধনবান এতটা ধারণ করতে পারে না । সাধারণ গরীবরাই এই জ্ঞান ধারণ করতে পারে । বিত্তবানদের দান দেওয়ার আইন নেই । তোমরা তো গরীব, তাই না । তোমাদের মাম্মা সবথেকে গরীব, তিনি আবার এই বিশ্বের মহারানী হন । এই ড্রামা এমনই বানানো আছে । গরীব বেশী ধারণ করতে পারে, কেননা তারা দুঃখী । বিত্তবানরা তো অনেক সুখী । তারা তো বলে, আমাদের তো এখানেই স্বর্গ, মোটর গাড়ি পয়সা ইত্যাদি । যাদের অর্থ নেই, নরকে আছে, তাদের তোমরা জ্ঞান দাও - এমনও বলেন । তোমাদের এখন গড ফাদারলী সার্ভিস । তোমরা ভারতের প্রকৃত সেবক । ওই সোশ্যাল ওয়ার্ক হলো শরীরের । মানুষকে তা অল্প সুখ দেয়। এ তো সমগ্র সৃষ্টিকে স্বচ্ছ করে পবিত্র, সুখী বানিয়ে দেয় । এরা তন - মন এবং ধনের সাহায্যে ভারতের সেবা করে । আচ্ছা ।
মিষ্টি - মিষ্টি রুহানী বাচ্চাদের প্রতি মাতা - পিতা, বাপদাদার স্নেহ - ভালোবাসা এবং সুপ্রভাত । রুহানী বাবার রুহানী বাচ্চাদের নমস্কার ।
ধারণার জন্য মুখ্য সার
১. নিজের পুরানো ব্যাগ - ব্যাগেজ ২১ জন্মের জন্য ট্রান্সফার করতে হবে, ইনসিওর করে ট্রাস্টি হয়ে সামলাতে হবে ।
২. নিশ্চয়বুদ্ধি হয়ে পড়া পড়তে হবে । গরীবদের জ্ঞান দান করতে হবে । ভারতকে পবিত্র বানানোর প্রকৃত রুহানী সেবা করতে হবে ।
বরদান:-
সর্ব সম্পদের সম্পন্নতার দ্বারা সম্পূর্ণতার অনুভব করে প্রাপ্তি স্বরূপ ভব
যখন পূর্ণ চন্দ্র হয়, তখন সেই পূর্ণতা সম্পূর্ণতার নিদর্শন হয়, এর থেকে আর বেশী হবে না, ব্যস, এতটাই সম্পূর্ণতা, সামান্যতম অংশও কম হয় না । এমনই তোমরা বাচ্চারা যখন জ্ঞান, যোগ, ধারণা এবং সেবা অর্থাৎ সর্ব সম্পদে পূর্ণ বা সম্পন্ন হও, তখন এই সম্পন্নতাকেই সম্পূর্ণতা বলা হয় । এমন সম্পন্ন আত্মারা প্রাপ্তি স্বরূপ হওয়ার কারণে স্থিতিতেও সদা নিকটে থাকে ।
স্লোগান:-
দিব্য বুদ্ধির দ্বারা সর্ব সিদ্ধি প্রাপ্ত করাই হলো সিদ্ধি স্বরূপ হওয়া ।