৩০-১০-১৮ প্রাত: মুরলী ওম্ শান্তি বাপদাদা মধুবন


"মিষ্টি বাচ্চারা - জ্ঞানের সুখ ২১ পুরুষ পর্যন্ত চলতে থাকে, সে হল স্বর্গের সদা সুখ, ভক্তিতে তীব্র ভক্তির দ্বারা অল্পকালের ক্ষণভঙ্গুর সুখ পাওয়া যায়"

প্রশ্ন:-

বাচ্চারা, তোমরা কোন্ শ্রীমতে চলে সদগতি প্রাপ্ত করতে পারো ?

উত্তর:-

তোমাদের প্রতি বাবার শ্রীমত হলো - এই পুরানো দুনিয়াকে ভুলে একমাত্র আমাকে স্মরণ করো l একেই বলিহারি যাওয়া বা বেঁচেও মরে থাকা বলা হয় l এই শ্রীমতেই তোমরা শ্রেষ্ঠর থেকেও শ্রেষ্ঠ হতে পারো l তোমাদের সদগতিও হয়ে যায় । সাকার মানুষ কোনো মানুষের সদগতি করতে পারে না l বাবাই হলেন সকলের সদগতিদাতা l

গীত:-

ওম্ নমঃ শিবায়...

ওম্ শান্তি l

বাচ্চারা গীত শুনেছে l গায়ন আছে যে উঁচুর থেকেও উঁচু হলেন ভগবান । এখন ভগবানের নাম তো মানুষমাত্রেও জানে না l ভক্ত ভগবানকে ততক্ষণ জানতে পারে না, যতক্ষণ না ভগবান এসে ভক্তদের নিজের পরিচয় দেন l জ্ঞান এবং ভক্তি - এ কথা তো বোঝানোই হয়েছে । সত্যযুগ এবং ত্রেতা হলো জ্ঞানের প্রালব্ধ l এখন তোমরা জ্ঞানের সাগরের থেকে জ্ঞান পেয়ে পুরুষার্থের দ্বারা নিজেদের সদা সুখের প্রালব্ধ তৈরী করছ এরপর দ্বাপর আর কলিযুগে ভক্তি থাকে l জ্ঞানের প্রালব্ধ সত্যযুগ আর ত্রেতাযুগ পর্যন্ত চলে l জ্ঞানের সুখ তো ২১ পুরুষ পর্যন্ত চলে l সে হলো স্বর্গের সদা সুখ l নরকের হলো অল্পকালের ক্ষণভঙ্গুর সুখ l বাচ্চাদের বোঝানো হয় যে, সত্যযুগ আর ত্রেতায় ছিলো জ্ঞানমার্গ, তখন নতুন দুনিয়া, নতুন ভারত ছিলো l তাকে স্বর্গ বলা হয় l এখন তমোপ্রধান ভারত নরক হয়ে গেছে l এখানে এখন অনেক প্রকারের দুঃখ l স্বর্গে দুঃখের নাম - নিশানা থাকে না l সেখানে গুরুর কোনো প্রয়োজন নেই l ভগবানকেই ভক্তদের উদ্ধার করতে হবে l এখন কলিযুগের অন্তিম সময়, বিনাশ সামনে উপস্থিত l বাবা এসে ব্রহ্মার দ্বারা জ্ঞান প্রদান করে স্বর্গের স্থাপনা করেন, আর শঙ্করের দ্বারা বিনাশ আর বিষ্ণুর দ্বারা পালন করান l পরমাত্মার কর্তব্য কেউই বুঝতে পারে না l মানুষকে পাপ আত্মা, পুণ্য আত্মা বলা হয়, পাপ পরমাত্মা বা পুণ্য পরমাত্মা বলা হয় না l মহাত্মাদেরও মহান আত্মা বলা হবে, মহান পরমাত্মা বলা হবে না l আত্মা পবিত্র হয় l বাবা বুঝিয়েছেন যে, প্রথমের দিকে মুখ্য হয় দেবী - দেবতা ধর্ম, সেই সময় সূর্যবংশীরাই রাজ্য করতো, চন্দ্রবংশীরা তখন ছিল না, সেখানে এক ধর্ম ছিল l ভারতে সোনা - রূপার মহল ছিল, হীরে - জহরতে ছাদ, দেওয়াল সাজানো থাকতো l ভারত হীরের মতো ছিলো, সেই ভারত এখন কড়ি তুল্য হয়ে গেছে l বাবা বলেন যে, আমি কল্পের অন্তে সত্যযুগ আদির সঙ্গমের সময় আসি l মায়েদের দ্বারা ভারতকে আবার স্বর্গ বানাই l এ হলো শিবশক্তি, পাণ্ডব সেনা l পাণ্ডবদের প্রীত এক বাবার সঙ্গে l বাবা তাঁদের পড়ান l শাস্ত্র ইত্যাদি হল সব ভক্তিমার্গের সামগ্রী l সে হলো ভক্তি কান্ড l বাবা এখন এসে সবাইকে ভক্তির ফল জ্ঞান দিচ্ছেন l যাতে তোমরা সদ্গতিতে যাও l সদ্গতিদাতা সকলের বাবা একজনই l বাবাকেই জ্ঞানের সাগর বলা হয় l বাকি, মানুষ, মানুষকে মুক্তি - জীবনমুক্তি দিতে পারে না l এই জ্ঞান কোনো শাস্ত্রতেই নেই l জ্ঞানের সাগর এক বাবাকেই বলা হয়, তাঁর থেকে তোমরা আশীর্বাদী বর্সা নাও এবং তারপরে তোমরা সর্বগুণ সম্পন্ন, ষোল কলা সম্পূর্ণ হয়ে যাবে l এ হলো দেবতাদের মহিমা l লক্ষ্মী - নারায়ণ হলো ১৬ কলা সম্পূর্ণ আর রাম - সীতা হলো ১৪ কলা সম্পূর্ণ l এ হলো পড়া l এ কোনো সাধারণ সৎসঙ্গ নয় l সৎ হলো একজনই, তিনি এসেই সত্য বুঝিয়ে বলেন l এ হলো পতিত দুনিয়া l পবিত্র দুনিয়ায় পতিত থাকে না আবার পতিত দুনিয়ায় পবিত্র হয় না l পবিত্র একমাত্র বাবাই বানান l আত্মা বলে শিবায় নমঃ, আত্মা নিজের বাবাকে বলছে নমস্কার l কেউ যদি বলে, শিব আমার মধ্যে আছে তাহলে কাকে নমস্কার করবে ? এই অজ্ঞানতা ছড়িয়ে আছে l বাচ্চারা, বাবা এখন তোমাদের ত্রিকালদর্শী বানাচ্ছেন l তোমরা জানো যে, সব আত্মারা যেখানে থাকে, সে হলো নির্বাণধাম, সুইট হোম l মুক্তিকে তো সবাই স্মরণ করে, যেখানে আমরা বাবার সঙ্গে থাকি l এখন তোমরা বাবাকে স্মরণ করছো l সুখধামে যখন যাবে, তখন বাবাকে স্মরণ করবে না l এখন এ হলো দুঃখধাম, সকলেই দুর্গতিতে আছে l নতুন দুনিয়াতে ভারত ছিলো নতুন, সুখধাম, সূর্যবংশী, চন্দ্রবংশী রাজ্য ছিলো l মানুষ তো এ কথা জানেও না যে লক্ষ্মী - নারায়ণ এবং রাধা - কৃষ্ণের কি সম্পর্ক ? তারা আলাদা রাজ্যের রাজকুমার - রাজকুমারী ছিলো l এমন নয় যে দুজনেই নিজেদের মধ্যে ভাই - বোন ছিলো l রাধা অন্য রাজধানীতে ছিলো আর কৃষ্ণ তাঁর নিজের রাজধানীর রাজকুমার ছিলো l তাঁদের স্বয়ম্বর হওয়ার পরেই লক্ষ্মী - নারায়ণ হন l সত্যযুগে সমস্ত জিনিসই সুখদায়ী, আর কলিযুগে সমস্ত জিনিসই দুঃখদায়ী l সত্যযুগে কারোরই অকাল মৃত্যু হয় না l বাচ্চারা, তোমরা জানো যে, আমরা পরমপিতা পরমাত্মার থেকে সহজ রাজযোগ শিখছি - নর থেকে নারায়ণ আর নারী থেকে লক্ষ্মী হওয়ার জন্য l এ হলো স্কুল l ওই সৎসঙ্গ ইত্যাদিতে তো কোনো এইম অবজেক্ট থাকে না l তারা বেদ শাস্ত্র ইত্যাদি শোনায় l বাবার দ্বারা তোমরা এই মনুষ্য সৃষ্টি চক্রকে এখন জেনে গেছো l বাবাকেই নলেজফুল, ব্লিসফুল, দয়ালু বলা হয় l মানুষ গেয়ে থাকে - ও বাবা, এসে দয়া করো l হেভেনলী গড ফাদার এসেই এই সঙ্গমে হেভেন স্থাপন করেন l



হেভেনে খুব অল্প মানুষ থাকে l বাকি বাকি এতো সব কোথায় যাবে ? বাবা সবাইকে মুক্তিধামে নিয়ে যান l স্বর্গ কেবল ভারতেই ছিলো আবার ভারতেই থাকবে l ভারত হলো সত্যখণ্ড - এমন গায়ন আছে l এখন তো ভারত কাঙ্গাল হয়ে গেছে l অর্থের জন্য মানুষ ভিক্ষা পর্যন্ত করে l ভারত একসময় হীরের তুল্য ছিলো, এখন কড়ির তুল্য হয়ে গেছে l ড্রামার এই রহস্যকে বুঝতে হবে l তোমরা রচয়িতা বাবাকে আর তাঁর রচনার আদি - মধ্য এবং অন্তকে জানো l কংগ্রেসীরা গায় - বন্দে মাতরম্ কিন্তু বন্দনা পবিত্রদেরই করা হয় l পরমাত্মা এসেই বন্দে মাতরম্ বলা শুরু করেন l শিববাবা এসেই বলেছেন - নারী হলো স্বর্গের দ্বার l নারী তো শক্তিসেনা l তারাই স্বর্গ রাজ্যের অধিকার দেন l যাকেই ওয়ার্ল্ড অলমাইটি অথরিটি রাজ্য বলা হয় l তোমরা শক্তিরা স্বরাজ্য স্থাপন করেছিলে, এখন আবার তা স্থাপন হচ্ছে l রামরাজ্য সত্যযুগকে বলা হয় l এখনো বলে, যেন রামরাজ্য হয় কিন্তু তা কোনো মানুষ তো করতে পারে না l ইনকরপোরিয়াল গড ফাদারই এসে পড়ান l তাঁরও অবশ্যই শরীরের প্রয়োজন l অবশ্যই তাঁকে ব্রহ্মার শরীরে আসতে হবে l শিববাবা তো তোমাদের সকল আত্মার বাবা l প্রজাপিতা - এমন গায়নও আছে l পিতা তো বাবাই l ব্রহ্মাকে গ্রেট গ্রেট গ্র্যান্ড ফাদার বলা হয় l আদি দেব আর আদি দেবী, দুজনেই বসে আছেন, তপস্যা করছেন l তোমরাও তপস্যা করছো l এ হলো রাজযোগ l সন্ন্যাসীদের হলো হঠযোগ l তারা কখনোই রাজযোগ শেখাতে পারেন না l গীতা ইত্যাদি যে সব শাস্ত্র আছে, সে সব হলো ভক্তিমার্গের সামগ্রী l মানুষ পড়ে আসছে তবুও তমোপ্রধান হয়ে গেছে l এ হলো সেই মহাভারতের লড়াই যাতে বিনাশ হতে হবে l সাইন্স কোনো বেদে লেখা নেই l সেখানে তো জ্ঞানের কথা আছে l এই সাইন্স হলো বুদ্ধির চমৎকার, যা নতুন আবিষ্কার করতে থাকে l সুখের জন্য বিমান ইত্যাদি তৈরী করছে l এরপরে এর দ্বারাই বিনাশ হবে l এই সুখের আবিষ্কার বা দক্ষতা ভারতেই থেকে যাবে l আর দুঃখের সামগ্রী(দক্ষতা দ্বারা প্রাপ্ত) মারণ যজ্ঞে বিনাশের কাজে লাগবে l সাইন্সের বুদ্ধি তো চলেই আসছে l এই বোম্ব ইত্যাদি আগের কল্পেও বানানো হয়েছিলো l পতিত দুনিয়ার বিনাশ তারপর নতুন দুনিয়ার স্থাপনা হতে হবে l বাবা বলেন যে, তোমরা ৮৪ জন্ম সম্পূর্ণ করেছ, এখন এই দেহের অহংকার ত্যাগ করে বাবাকে স্মরণ করো তাহলে স্মরণের যোগ অগ্নিতে তোমাদের বিকর্ম বিনাশ হবে l রাবণ তোমাদের অনেক বিকর্ম করিয়েছে l পবিত্র হওয়ার তো একটাই উপায় আছে l তোমরা তো আত্মাই l তোমরা বলেও থাকো - আমি আত্মা, আমি পরমাত্মা, এমন কথা বলো না l তোমরা বলো, আমার আত্মাকে দুঃখ দিও না l আত্মাই পরমাত্মা - এ কথা বলা অনেক বড় ভুল l এখন হলো তমোপ্রধান ব্যভিচারী ভক্তি l যে আসে, তাকেই বসে পুজো করে l একের স্মরণকেই অব্যভিচারী বলা হয় l এখন এই ব্যভিচারী ভক্তিরও অন্ত হতে হবে l বাবা এসে বেহদের আশীর্বাদী বর্সা দেন l সকলকে সুখদানকারী একমাত্র বাবা, দ্বিতীয় আর কেউই নয় l বাবা বলেন যে, আমি এই একের সাথে বুদ্ধিযোগ জুড়লে অন্তিম কালে যেমন মতি, তেমনই গতি হবে l আমিই হলাম স্বর্গের রচয়িতা l এ হলো কাঁটার দুনিয়া l একে অপরের সঙ্গে লড়াই - ঝগড়া করতেই থাকে l এখন এই পুরানো দুনিয়ার পরিবর্তন হচ্ছে l জ্ঞান অমৃতের কলস আমি মায়েদের মাথায় রাখি l এ হলো জ্ঞান, কিন্তু বিষের সাথে তুলনা করলে এ হল অমৃত l এ কথা বলাও হয় যে, অমৃত ছেড়ে বিষ কেন পান করছো ? এই শ্রীমতেই তোমরা শ্রেষ্ঠ হবে l পরমপিতা পরমাত্মা এসেই শ্রীমত দেন l কৃষ্ণই এই শ্রীমতে এমন হয়েছেন l এ হলো বোঝার বিষয় l এই সম্পূর্ণ পুরানো দুনিয়াকে ভুলে এক বাবাকে স্মরণ করতে হবে l বলিহারিও এখনই যেতে হয় l একেই বেঁচেও মরে থাকা বলা হয় l ভক্তিমার্গের কথা হলো আলাদা l সে হলো ভক্তি কান্ড l ভক্তিতে তো অনেক গুরু আছেন কিন্তু সদগতিদাতা এক নিরাকার পরমপিতা পরমাত্মা l সাকার মানুষ অন্য কোনো মানুষকে সদগতি করতে পারে না l সদাকালের জন্য সুখ দিতে পারে না l সদা সুখদাতা হলেন একমাত্র বাবা l এ হলো পাঠশালা l এখানে এইম অবজেক্টও বাবাই বলে দেন l তিনি বলেন, তোমরা এখানে স্বর্গসুখের বর্সা পাবে l বাকি সবাই মুক্তিধামে চলে যাবে l শান্তিধাম, সুখধাম আর এ হলো দুঃখধাম l এই চক্র ঘুরতে থাকে l একেই স্বদর্শন চক্র বলা হয় l এই ড্রামার চক্র থেকে কেউই মুক্ত হতে পারে না l প্রত্যেকেরই এ হলো বানানো অবিনাশী পার্ট l বাবা তোমাদের পড়িয়ে মানুষ থেকে দেবতা বানাচ্ছেন l এরপর যে যতটা পড়বে, তাতে কেউ রাজা হবে, কেউ আবার প্রজা হবে l সূর্যবংশী সাম্রাজ্য তো l সত্যযুগে কেবল সূর্যবংশীই ছিলো আর কেউই ছিলো না l ভারত খণ্ডই উঁচুর থেকেও উঁচু সত্যখণ্ড ছিলো, এখন তা সম্পূর্ণ মিথ্যাখণ্ড হয়ে গেছে, একেই চূড়ান্ত নরক বলা হয় l অর্থের কারণে কতো মারামারি হয় l ওখানে তো কোনো অপ্রাপ্ত বস্তু থাকে না, যা পাওয়ার জন্য কোনো পাপ করতে হয় l বাবা-ই এই ভ্রষ্টাচারী দুনিয়াকে শ্রেষ্ঠাচারী বানাচ্ছেন, এই মায়েদের দ্বারা l এদেরই বাবা বন্দে মাতরম্ বলেন l সন্ন্যাসীরা বন্দে মাতরম্ বলে না l তাদের হলো হদের সন্ন্যাস l এ হলো বেহদের সন্ন্যাস l সম্পূর্ণ দুনিয়াকে বুদ্ধির দ্বারা সন্ন্যাস করতে হবে l শান্তিধাম, সুখধামকে স্মরণ করতে হবে l দুঃখধামকে ভুলে যেতে হবে l এ হলো বাবার নির্দেশ l বাবা আত্মাদের বুঝিয়ে বলেন, তোমরা এই কানের দ্বারা শোনো l শিববাবা এনার শরীরের দ্বারা তোমাদের বোঝান l তিনি হলেন জ্ঞানের সাগর l তিনি কোনো সাধু, সন্ত বা মহাত্মা নন l আচ্ছা l



মিষ্টি - মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা - পিতা, বাপদাদার স্মরণ - ভালোবাসা এবং সুপ্রভাত l রুহানী বাবার রুহানী বাচ্চাদের নমস্কার l

ধারণার জন্য মুখ্য সার :-

১. বাবার কাছে সম্পূর্ণ বলিহারি যেতে হবে l দেহের অহংকার ত্যাগ করে যোগ অগ্নির দ্বারা বিকর্ম বিনাশ করতে হবে l

২. এইম অবজেক্টকে বুদ্ধিতে রেখে পড়া করতে হবে l এই বানানো ড্রামাকে বুদ্ধিতে রেখে স্বদর্শন চক্রধারী হতে হবে l

বরদান:-

সন্তুষ্টতার সার্টিফিকেট দ্বারা ভবিষৎ রাজ্য - ভাগ্যের আসন প্রাপ্ত করে সন্তুষ্ট মূর্তি ভব

সন্তুষ্ট থাকতে হবে আর সবাইকে সন্তুষ্ট করতে হবে -- এই স্লোগান যেন তোমাদের মস্তক রূপী(কপালে) বোর্ডে লেখা থাকে, কেননা এই সার্টিফিকেট যাদের থাকে তারাই ভবিষ্যতে রাজ্য - ভাগ্যের সার্টিফিকেট নেয় l তাই রোজ অমৃতবেলায় এই স্লোগানকে স্মৃতিতে আনো l বোর্ডে যেমন স্লোগান লেখো তেমনি সদা নিজের মস্তক বোর্ডে এই স্লোগান লাগাও তাহলেই সবাই সন্তুষ্ট মূর্তি হয়ে যাবে l যে সন্তুষ্ট থাকে সে সদা প্রসন্ন থাকে l

স্লোগান:-

নিজেদের মধ্যে স্নেহ আর সন্তুষ্টতা সম্পন্ন ব্যবহার যারা করে তারাই সফলতার প্রতিমূর্ত হয় l