26.01.2021
প্রাত: মুরলী ওম শান্তি "বাপদাদা" মধুবন
"মিষ্টি বাচ্চারা ---
ব্রহ্মা বাবা হলেন শিববাবার রথ, দুজনেরই একত্রিত পার্ট চলে, এতে সামান্যতম সংশয়
আসাও উচিত নয়"
প্রশ্নঃ -
মানুষ দুঃখ
থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য কোন্ যুক্তি রচনা করে, যাকে মহাপাপ বলা হয় ?
উত্তরঃ -
মানুষ যখন দুঃখী হয়, তখন নিজেকে হত্যা করার অনেক উপায় রচনা করে । জীবঘাত করার
চিন্তা করে, তারা মনে করে, এতে আমরা দুঃখ থেকে মুক্ত হয়ে যাবো, কিন্তু এর মতো
মহাপাপ আর কিছুই নেই । তারা আরো দুঃখে আটকে যায়, কেননা এ হলোই অপার দুঃখের দুনিয়া
।
ওম্ শান্তি ।
বাচ্চাদের বাবা
জিজ্ঞেস করেন, আত্মাদের পরমাত্মা জিজ্ঞেস করেন -- তোমরা এ কথা তো জানো যে, আমরা
পরমপিতা পরমাত্মার সামনে বসে আছি । তাঁর তো নিজের কোনো রথ নেই । এ তো নিশ্চিত, তাই
না - এনার ভ্রুকুটির মাঝে বাবার নিবাস স্থান । বাবা নিজেই বলেন - এনার ভ্রুকুটির
মাঝে আমি বসি, আমি এনার শরীর ধার হিসাবে নিই । আত্মা ভ্রুকুটির মাঝে থাকে, তাই
বাবাও ওখানেই বসেন । ব্রহ্মা যখন আছে, তখন শিববাবাও আছে । ব্রহ্মা না থাকলে শিববাবা
কিভাবে বলবেন ? শিববাবাকে তো উপরে সর্বদা স্মরণ করেই এসেছে । বাচ্চারা, এখন তোমরা
জানো যে, আমরা এখানে বাবার কাছে বসে আছি । এমন নয় যে, শিববাবা উপরে আছেন, তাঁর
প্রতিমা এখানে পুজো করা হয় । এ খুবই বোঝার মতো কথা । তোমরা তো জানো যে, বাবা হলেন
জ্ঞানের সাগর । তিনি এই জ্ঞান কোথা থেকে শোনান ? তিনি কি উপর থেকে শোনান ? তিনি
এখানে, নীচে এসেছেন । তিনি ব্রহ্মা তনের দ্বারা শোনান । কেউ কেউ বলে, আমরা ব্রহ্মাকে
মানি না, কিন্তু শিববাবা নিজেই ব্রহ্মা তনের দ্বারা বলেন যে, তোমরা আমাকে স্মরণ করো
। এ তো বোঝার মতো কথা, তাই না । মায়া কিন্তু খুবই জোরদার । মায়া একদম মুখ ঘুরিয়ে
পিছনে ফেলে দেয় । শিববাবা এখন তোমাদের কাঁধ সামনে করে দিয়েছেন । তোমরা সামনে বসে আছো,
তারপর যদি কেউ মনে করে যে, ব্রহ্মা তো কিছুই নয়, তার তখন কি গতি হবে ! সে দুর্গতি
প্রাপ্ত হয় । মানুষের কিছুই জ্ঞান নেই । মানুষ ডাকতেও থাকে, ও গড ফাদার । তখন কি
সেই গড ফাদার শুনতে পান ? তাঁকে তো বলা হয়, হে উদ্ধারকর্তা, তুমি এসো, নাকি তিনি
ওখানে বসে উদ্ধার করবেন ? কল্পে - কল্পে বাবা এই পুরুষোত্তম সঙ্গম যুগেই আসেন, তিনি
যাঁর মধ্যে আসেন, তাঁকেই যদি স্বীকার করা না হয়, তাহলে কি বলা হবে ! এক নম্বর
তমোপ্রধান । নিশ্চয়তা সত্বেও মায়া একদম মুখ ঘুরিয়ে দেয় । মায়ার এতটাই শক্তি আছে যে
একেবারে পাই পয়সার করে দেয় । কোনো না কোনো সেন্টারে এমনও আছে, বাবা তাই বলেন, তোমরা
সাবধান থেকো । যদিও কেউ এই শোনা কথা অন্যকে শোনায়ও, তারা যেন তখন পণ্ডিতের মতো হয়ে
যায় । বাবা যেমন পণ্ডিতের কাহিনী বলেন, তাই না । সে বলেছিলো, রাম - রাম বললে সাগর
পার হয়ে যাবে । এই কাহিনীও বানানো আছে । এই সময় তোমরা তো বাবার স্মরণে বিষয় সাগর
থেকে ক্ষীর সাগরে যাও, তাই না । ভক্তিমার্গে ওরা অনেক ধর্ম কথা - কাহিনী বানিয়ে
দিয়েছে । এমন কিছু তো হয় না । এ এক কাহিনী বানানো হয়েছে । পণ্ডিতরা অন্যদের বলে,
অথচ নিজেরা কিছুই করে না । নিজেরা বিকারে যায় অথচ অন্যদের বলে, নির্বিকারী হও, এর
কি প্রভাব হবে ! এমন ব্রহ্মাকুমার - কুমারীও আছে - তাদের নিজেদের নিশ্চয় নেই, অথচ
অন্যদের শোনাতে থাকে, তাই কোথাও কোথাও যারা শোনায়, তাদের থেকেও যারা শোনে তারা
তীক্ষ্ণ গতিতে এগিয়ে যায় । যে অনেকের সেবা করে, সে তো সকলের প্রিয়ই হবে, তাই না ।
পণ্ডিত যদি মিথ্যাবাদী হয়, তাহলে তাকে কে শ্রদ্ধা করবে ? তখন ভালোবাসা তার প্রতি
চলে যাবে যে প্রত্যক্ষভাবে স্মরণ করে । খুব ভালো ভালো মহারথীদেরও মায়া গিলে ফেলে ।
এমন অনেককেই মায়া গিলে ফেলেছে । বাবাও তা বুঝিয়ে বলেন, তবুও এখনো কর্মাতীত অবস্থা
হয় নি । একদিকে লড়াই হবে, অন্যদিকে কর্মাতীত অবস্থা হবে । এ হলো সম্পূর্ণ কানেকশন
। তারপর লড়াই সম্পূর্ণ হয়ে গেলে ট্রান্সফার হয়ে যাবে । প্রথমে রুদ্র মালা তৈরী হয়
। এই কথা আর কেউই জানে না । তোমরা বুঝতে পারো যে, বিনাশ সামনে উপস্থিত । তোমরা এখন
হলে স্বল্পসংখ্যক । ওরা বেশী । তাহলে তোমাদের কে মানবে । তোমাদের যখন বৃদ্ধি হয়ে
যাবে তখন তোমাদের যোগবলের দ্বারা অনেকেই আকৃষ্ট হয়ে আসবে । তোমাদের জং যতো দূর হতে
থাকবে, ততই শক্তি ভরতে থাকবে । এমন নয় যে বাবা অন্তর্যামী । তিনি এখানে এসে সবাইকে
দেখেন, সকলের অবস্থাকেই জানেন । বাবা কি বাচ্চাদের অবস্থাকে জানতে পারবেন না ? তিনি
সবকিছুই জানেন । এতে অন্তর্যামীর কোনো কথা নেই । এখন তো কর্মাতীত অবস্থা হয় নি ।
আসুরী কথাবার্তা, চলন আদি সব প্রসিদ্ধ হয়ে যায় । তোমাদের তো দৈবী চলন তৈরী করতে হবে
। দেবতারা তো সর্বগুণ সম্পন্ন, তাই না । তোমাদের এখন এমন হতে হবে । কোথায় অসুর, আর
কোথায় দেবতারা ! মায়া কিন্তু কাউকেই ছাড়ে না, স্পর্শকাতর বানিয়ে দেয় । মায়া একদম
মেরে ফেলে । পাঁচ সিঁড়ি তো আছে, তাই না । দেহ বোধ এলেই একদম উপর থেকে নীচে নেমে যায়
। নীচে পড়ে গেলো আর মৃত্যু হলো । আজকাল নিজেদের হত্যা করার জন্য কোনো উপায় বের করে
। ২১ তলা থেকে লাফ দেয়, তখন একদম শেষ হয়ে যায় । এমন না হলেও কিন্তু হাসপাতালে পরে
থাকে । দুঃখ ভোগ করতে থাকে । পাঁচ তলা থেকে পড়ে গেলো অথচ মারা গেলো না, তাহলে কতো
কষ্ট ভোগ করতে থাকে । কেউ আবার নিজের গায়ে আগুন লাগিয়ে দেয় । কেউ যদি তাদের
বাঁচিয়েও দেয়, তাহলে তাদের কতো কষ্ট সহ্য করতে হয় । শরীর জ্বলে গেলে আত্মা তো
বেড়িয়ে যাবে, তাই না । তাই আত্মহত্যা করে নেয়, শরীরকে শেষ করে দেয় । মনে করে যে,
শরীর ত্যাগ করলে দুঃখ থেকে মুক্ত হয়ে যাবে, কিন্তু এও হলো মহাপাপ, এতে আরো বেশী
দুঃখ ভোগ করতে হয়, কেননা এ হলো অপার দুঃখের দুনিয়া, ওখানে হলো অপার সুখ বাচ্চারা,
তোমরা এখন বুঝতে পারো যে, আমরা এখন রিটার্ন হয়ে দুঃখধাম থেকে সুখধামে যাই । তাই এখন
বাবা, যিনি আমাদের সুখধামের মালিক তৈরী করেন, তাঁকে স্মরণ করতে হবে । এনার দ্বারা
বাবা বুঝিয়ে বলেন, চিত্রও তো আছে, তাই না । ব্রহ্মার দ্বারা স্বর্গের স্থাপনা ।
তোমরা বলো যে, বাবা আমরা অনেকবার তোমার থেকে স্বর্গের উত্তরাধিকার নিতে এসেছি । বাবা
এই সঙ্গম যুগেই আসেন, যখন দুনিয়ার পরিবর্তনের সময় হয় । তাই বাবা বলেন - বাচ্চারা,
আমি এসেছি তোমাদের দুঃখ থেকে মুক্ত করে পবিত্র সুখের দুনিয়ায় নিয়ে যেতে । মানুষ
ডাকেও -- হে পতিত পাবন, এ তো বুঝতেই পারে না যে, আমরা মহাকালকে ডাকছি, আমাদের পুরানো
ছিঃ - ছিঃ দুনিয়া থেকে ঘরে নিয়ে চলো । তাহলে বাবা অবশ্যই আসবেন । আমাদের মৃত্যু হলে
তখনই তো শান্তি আসবে, তাই না । মানুষ শান্তি - শান্তি করতে থাকে । শান্তি তো আছে
পরমধামে, কিন্তু এই দুনিয়াতে শান্তি কিভাবে হবে - যেখানে এতো মানুষ আছে । সত্যযুগে
সুখ - শান্তি ছিলো । এখন কলিযুগে অনেক ধর্ম । সেই অনেক ধর্মের যখন অবসান হবে তখনই
এক ধর্মের স্থাপনা হবে, তখনই তো সুখ - শান্তি থাকবে, তাই না । হাহাকারের পরেই আবার
জয়জয়াকার হবে । এর পরে দেখো কতো মৃত্যু হয় । বিনাশ তো অবশ্যই হতে হবে । বাবা এসেই
এক ধর্মের স্থাপনা করান । তিনিই রাজযোগ শেখান । বাকি এই যে অনেক ধর্ম, সব শেষ হয়ে
যাবে । গীতাতে কিছুই দেখানো হয় নি । পাঁচ পাণ্ডব আর তাদের সঙ্গে কুকুর যে হিমালয়ে
চলে গেলো, এরপর রেজাল্ট কি হলো ? প্রলয় দেখিয়ে দেওয়া হয়েছে । জলমগ্ন হয় ঠিকই
কিন্তু সম্পূর্ণ দুনিয়া জলমগ্ন হতে পারে না । ভারত তো অবিনাশী পবিত্র খণ্ড । এরমধ্যে
আবু সবথেকে পবিত্র তীর্থস্থান, বাবা যেখানে এসে তোমাদের মতো বাচ্চাদের দ্বারা সকলের
সদগতি করান । দিলওয়ারা মন্দিরে কতো সুন্দর স্মারণিক আছে । কতো সুন্দর অর্থ সহিত
বোঝানো আছে, কিন্তু যারা বানিয়েছে তারা কিছুই জানে না । তবুও তো তারা ভালো বুঝদার
ছিলো । দ্বাপরেও অবশ্যই ভালো বুঝদার হবে । কলিযুগে থাকে তমোপ্রধান । দ্বাপরে তবুও
তমো বুদ্ধির মানুষ থাকে । সব মন্দিরের থেকে এ হলো উচ্চ স্থান, যেখানে তোমরা বসে আছো
।
এখন তোমরা দেখতে থাকবে যে, এই বিনাশে হোলসেল মৃত্যু হবে । হোলসেল মহাভারী লড়াই শুরু
হবে । বাকি এক খণ্ড থাকবে । ভারত তখন ছোটো হবে, বাকি সবই শেষ হয়ে যাবে । স্বর্গ কতো
ছোটো হবে । এখন এই জ্ঞান তোমাদের বুদ্ধিতে আছে । কারোর আবার বুঝতে সময় লাগে । এ হলো
পুরুষোত্তম সঙ্গম যুগ । এখানে কতো বেশী মানুষ, আর ওখানে কতো কম মানুষ থাকবে, এই সবই
শেষ হয়ে যাবে । এই ওয়ার্ল্ডের হিস্ট্রি - জিওগ্রাফি শুরু থেকেই আবার রিপিট হবে ।
অবশ্যই তা স্বর্গ থেকেই রিপিট হবে । পরের দিক থেকে তো আর আসবে না । এই ড্রামার চক্র
অনাদি, যা ঘুরতেই থাকে । এই দিকে হলো কলিযুগ আর ওইদিকে সত্যযুগ । আমরা এখন সঙ্গম
যুগে আছি । এও তোমরাই বুঝতে পারো । বাবা আসেন, তাঁর তো অবশ্যই রথ চাই, তাই না । তাই
বাবা বোঝান, এখন তোমরা ঘরে ফিরে যাও । এরপর এমন লক্ষ্মী - নারায়ণের মতো হতে হলে দৈবী
গুণও ধারণ করা চাই ।
বাচ্চারা, এও তোমাদের বোঝানো হয় যে, রাবণ রাজ্য আর রাম রাজ্য কাকে বলা হয় । পতিত
থেকে পবিত্র, আবার পবিত্র থেকে পতিত কিভাবে হয় ! এই খেলার রহস্য বাবা বসে বুঝিয়ে
বলেন । বাবা তো নলেজফুল, তিনি বীজ রূপ, তাই না । তিনি চৈতন্য । তিনি এসেই বোঝান ।
বাবাই বলবেন, সম্পূর্ণ কল্পবৃক্ষের রহস্য বুঝেছো ? এতে কি কি হয় ? তোমরা এখানে কতো
অভিনয় করেছো ? অর্ধেক কল্প হলো দৈবী স্বরাজ্য । আর অর্ধেক কল্প হলো আসুরী রাজ্য ।
খুব ভালো ভালো বাচ্চাদের বুদ্ধিতে এই জ্ঞান থাকে । বাবা তো নিজের সমান তৈরী করেন,
তাই না । টিচারদের মধ্যেও নম্বরের ক্রমানুসার হয় । কেউ কেউ তো টিচার হয়েও আবার
খারাপ হয়ে যায় । অনেককে শিখিয়ে তারপর নিজেই শেষ হয়ে যায় । ছোটো ছোটো বাচ্চাদের
মধ্যেও ভিন্ন - ভিন্ন সংস্কার হয় । কাউকে তো দেখো, এক নম্বরের দুষ্টু, আবার কেউ
পরীস্থানে যাওয়ার উপযুক্ত । কেউ আবার না জ্ঞান ধারণ করে, না নিজের চালচলন শুধরায়,
সবাইকে দুঃখই দিতে থাকে । শাস্ত্রে এও দেখানো হয়েছে, অসুর এসে চুপ করে লুকিয়ে বসে
যেতো । অসুর হয়ে কতো কষ্ট দেয় । এ সব তো হাতেই থাকে । উঁচুর থেকে উঁচু বাবাকেই
স্বর্গের স্থাপনা করতে আসতে হয় । মায়াও খুবই জোরদার । বাবাকে দান করে দেয়, তবুও
মায়া বুদ্ধি ঘুরিয়ে দেয় । অর্ধেককে তো অবশ্যই মায়া গ্রাস করবে, তাই তো বলা হয় মায়া
খুবই দুস্তর । অর্ধেক কল্প ধরে মায়া রাজত্ব করে, তাই তো মায়া এমন পালোয়ান হবে, তাই
না । মায়ার কাছে যারা পরাজিত হয়, তাদের কি অবস্থা হয়ে যায় । আচ্ছা ।
মিষ্টি - মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা - পিতা, বাপদাদার স্মরণের
স্নেহ-সুমন আর সুপ্রভাত । আত্মাদের পিতা তাঁর আত্মারূপী বাচ্চাদেরকে জানাচ্ছেন
নমস্কার ।
ধারণার জন্য মুখ্য সার :-
১ )
কখনোই স্পর্শকাতর হয়ো না । দৈবী গুণ ধারণ করে নিজেদের চলন শুধরাতে হবে ।
২ ) বাবার ভালোবাসা প্রাপ্তির জন্য সেবা করতে হবে, কিন্তু যা অন্যকে শোনাও, তা স্বয়ং
ধারণ করতে হবে । কর্মাতীত অবস্থায় যাওয়ার জন্য সম্পূর্ণ পুরুষার্থ করতে হবে ।
বরদান:-
পরিশ্রম এবং মহত্বের সঙ্গে আত্মিকতার অনুভবকারী শক্তিশালী সেবাধারী ভব
যে আত্মারা তোমাদের
সম্পর্কে আসে তাদের আত্মিক শক্তির অনুভব করাও । এমন স্থূল এবং সূক্ষ্ম স্থিতি তৈরী
করো, যাতে আগত আত্মারা নিজের স্বরূপের আর আত্মিকতার অনুভব করে । এমন শক্তিশালী সেবা
করার জন্য সেবাধারী বাচ্চাদের ব্যর্থ সঙ্কল্প, ব্যর্থ বাণী, ব্যর্থ কর্মের দোলাচল
থেকে ঊর্ধে থেকে একাগ্রতা অর্থাৎ আত্মিকতার ব্রত ধারণ করতে হবে । এই ব্রততেই জ্ঞান
সূর্যের চমৎকার দেখাতে পারবে ।
স্লোগান:-
বাবা আর সর্বের শুভ কামনারূপী বিমানে উড়তে থাকা আত্মাই উড়ন্ত যোগী ।