21.08.2020 প্রাত: মুরলী ওম শান্তি "বাপদাদা" মধুবন


প্রশ্নঃ -
বাচ্চারা, তোমাদের মধ্যে কোন্ অহঙ্কার কখনো আসা উচিত নয় ?

উত্তরঃ -
কোনো কোনো বাচ্চাদের মধ্যে অহঙ্কার আসে যে, এই ছোটো-ছোটো কিশোরীরা আমাদের কি আর বোঝাতে পারে। বড় বোন চলে গেল তো রাগ করে ক্লাসে আসা বন্ধ করে দেবে। এটা হলো মায়ার বিঘ্ন। বাবা বলেন - বাচ্চারা, যে টিচার শোনাচ্ছে তোমরা তার নাম - রূপকে না দেখে, বাবার স্মরণে থেকে মুরলী শোনো। অহঙ্কারে এসো না।

ওম্ শান্তি ।
বাবা বসে বাচ্চাদের বোঝাচ্ছেন। এখন যে বাবা বলা হচ্ছে সে ক্ষেত্রে এতো বাচ্চার শরীরধারী বাবা হতে পারে না। ইনি হলেন আত্মাদের পিতা। ওনার অনেক বাচ্চা আছে, বাচ্চাদের জন্য এই টেপ, মুরলী ইত্যাদি সামগ্রী আছে। বাচ্চারা জানে যে এখন আমরা সঙ্গমযুগে বসে আছি - পুরুষোত্তম হওয়ার জন্য। এটাও হল খুশির কথা । একমাত্র বাবা পুরুষোত্তম করে তোলেন। এই লক্ষ্মী-নারায়ণ পুরুষোত্তম হল, তাই না ! এই সৃষ্টিতেই উত্তম পুরুষ, মধ্যম পুরুষ আর কনিষ্ঠ হয়। আদিতে হলো উত্তম, মধ্যবর্তী অবস্থায় মধ্যম, শেষে হলো কনিষ্ঠ। প্রতিটা জিনিস প্রথমে নূতন উত্তম তারপর মধ্যম এরপর কনিষ্ঠ অর্থাৎ পুরানো হয়ে যায়। দুনিয়ারও সেইরকম হয়। তাই যে যে ব্যাপারে মানুষের সংশয় আসে, তার উপর তোমাদের বোঝাতে হবে। বেশী করে ব্রহ্মার জন্যই বলে যে এঁনাকে কেন বসানো হয়েছে? তখন তাকে কল্পবৃক্ষের চিত্রের সাথে বোঝাতে হবে। দেখো, নীচেও তপস্যা করছেন, আর উপরের একদম শেষেও অনেক জন্মের শেষের জন্মে দাঁড়িয়ে আছেন। বাবা বলেন আমি এঁনার মধ্যে প্রবেশ করি। এই কথা যে বোঝাবে এর জন্য তার অনেক জ্ঞান চাই। একজনও অজ্ঞানী বের হলে, তখন সমস্ত বি. কে দের নাম বদনাম হয়ে যায়। সম্পূর্ণ ভাবে বোঝাতে জানে না। যদিও কমপ্লিট পাশ তো শেষেই হয়, এই সময় ১৬ কলা সম্পূর্ণ কেউ হতে পারে না কিন্তু বোঝানোর ব্যাপারে নম্বর ওয়ান অবশ্যই হয়। পরমপিতা পরমাত্মার সাথে প্রীতি না থাকলে তো বিপরীত বুদ্ধি দাঁড়াবে। এর উপর তোমরা বোঝাতে পারো যে যাদের প্রীত বুদ্ধি আছে তারা বিজয় লাভ করবে আর যাদের বিপরীত বুদ্ধি আছে তাদের বিনাশ হয়ে যায়। এর পরেও কোনো মানুষ খারাপ হয়ে যায়, আবার কোনো না কোনো দোষারোপ করে। ঝগড়া - বিপত্তি লাগিয়ে রাখতে দেরী করে না। কেই বা আর কি করতে পারে। কখনো ছবিতে আগুন লাগাতেও দেরী করে না। বাবা রায়ও দেন- ছবি গুলিকেও ইনসিওরড্ করে দাও। বাচ্চাদের অবস্থাও বাবা জানেন, ক্রিমিনাল আই এর উপরেও বাবা রোজ বোঝাতে থাকেন। লেখে যে- আপনি যে ক্রিমিনাল আই এর উপরে বুঝিয়েছেন এটা একদম ঠিক বলেছেন। এই দুনিয়া তমোপ্রধান যে। দিনে-দিনে ক্রমশ তমোপ্রধান হয়ে যাচ্ছে। তারা তো মনে করে কলিযুগ এখন হামাগুড়ি দিচ্ছে, একদম অজ্ঞান নিদ্রাতে ঘুমিয়ে আছে। কখনো- কখনো বলেও এই মহাভারত লড়াই এর সময় তো অবশ্যই আছে কিন্তু যে কোনো রূপে থাকতে পারে। রূপ তো বলেন না। অবশ্যই ওনার কারোর মধ্যে প্রবেশ হয়। ভাগ্যশালী রথ গাওয়া হয়। রথ তো আত্মার নিজস্ব হবে যে না। ওর মধ্যে এসে প্রবেশ করে। ওঁনাকে বলা হয় ভাগ্যশালী রথ। এছাড়া তিনি জন্ম গ্রহণ করেন না। এনার কাছে বসেই জ্ঞান প্রদান করেন। কতো সুন্দর করে বোঝানো হয়। ত্রিমূর্তি চিত্রও আছে। ত্রিমূর্তি তো ব্রহ্মা-বিষ্ণু- শঙ্করকে বলা হয়। অবশ্যই এঁরা কিছু করে গেছেন। যেটা আবার রাস্তার, বাড়ীরও নাম রেখেছে। যেমন এই রোডের সুভাষ মার্গ নাম দিয়েছে। সুভাষের হিস্ট্রি তো সকলে জানে। ওনাদের উপরে পরে হিস্ট্রি লেখে। আবার তাদের বড় করে দেয়। যেমন গুরুনানকের বই কতো বড় করেছে। উনি তো এতো লেখেননি। জ্ঞানের পরিবর্তে বসে ভক্তির কথা লিখেছে। এই চিত্র ইত্যাদি তো তৈরী করা হয় বোঝানোর জন্য। এটা তো জানা আছে যে, এই চোখ দিয়ে যা কিছু দেখা যায় এই সব ভস্মীভূত হতে হবে। এছাড়া আত্মা তো এখানে থাকতে পারে না। অবশ্যই গৃহে (পরমধামে) ফিরে যাবে। এরকম ধরনের কথা কিছু কি আর সকলের বুদ্ধিতে বসে! যদি ধারণা থাকে তো ক্লাস কেন করায় না! ৭-৮ বছরে এরকম কেউ তৈরী হয় না যে ক্লাস চালাতে পারে। অনেক জায়গায় এরকম চালায়ও। তবুও মনে করে মাতাদের লক্ষ্য হলো অনেক উঁচু। চিত্র তো অনেক আছে আবার মুরলী ধারণ করে তার উপর কিছুটা বোঝায়। এটা তো যে কেউ করতে পারে। খুবই সহজ। এরপরও যে কেন ব্রাহ্মণীদের চাইতে থাকে জানা নেই। ব্রাহ্মণী কোথাও গেল তো ব্যাস্ রেগে গিয়ে বসে গেল। ক্লাসে আসে না, নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব (খিটপিট) লেগে যায়। মুরলী তো যে কেউ বসে শোনাতে পারে। বলে একটুও সময় নেই। এতে যোগীর নিজেরও কল্যাণ হয় তো অন্যান্যদেরও কল্যাণ করতে হবে। অনেক মোটা উপার্জন। সত্যকারের উপার্জন করাতে হবে, যাতে মানুষের জীবন হীরে তুল্য হয়ে ওঠে। সবাই তো স্বর্গে যাবে যে না ! সেখানে সর্বদা সুখী থাকে। এরকম না যে প্রজাদের আয়ু কম হয়। না, প্রজাদের আয়ুও লম্বা হয়। সেটা হলোই অমরলোক। এছাড়া পদ অনেক কম হয়। তাই যে কোনো টপিকের (বিষয়ের) উপর ক্লাস করানো উচিত। এরকম কেন বলে যে ভালো ব্রাহ্মণী দরকার। কারোর-কারোর অহঙ্কার এসে যায় যে এই ছোটো ছোটো কিশোরীরা কি আর বোঝাবে? মায়ার বিঘ্নও অনেক আসে। বুদ্ধিতে বসে না। বাবা তো রোজ বোঝাতে থাকেন, শিববাবা তো আর টপিকের উপর বোঝাবেন না। তিনি তো হলেন সাগর। ঢেউ তরঙ্গায়িত হতে থাকে। কখনো বাচ্চাদের বোঝান, কখনো বাইরের লোকেদের জন্য বোঝান। মুরলী তো সবাই পায়। অক্ষর পরিচয় না থাকলে শিখতে তো হবে তো, তাই না ! নিজের উন্নতির জন্য পুরুষার্থ করা উচিত। নিজের আর অপরেরও কল্যাণ করা উচিত। এই বাবাও (ব্রহ্মাবাবা) শোনাতে পারেন তো, কিন্তু বুদ্ধিযোগ যেন শিববাবার প্রতি থাকে সেই কারণে সবসময় মনে করো শিববাবা শোনাচ্ছেন। শিববাবাকেই স্মরণ করো। শিববাবা পরমধাম থেকে এসেছেন, মুরলী শোনাচ্ছেন। এই ব্রহ্মা তো পরমধাম থেকে এসে শোনাতে পারে না। মনে করো শিববাবা এই দেহে এসে আমাদের মুরলী শোনাচ্ছেন। এটা বুদ্ধিতে স্মরণে থাকা উচিত। সঠিক ভাবে এইটা বুদ্ধিতে থাকলে তবুও স্মরণের যাত্রা থাকবে যে না ! কিন্তু এখানে বসেও অনেকের বুদ্ধি এদিক-ওদিক চলে যায়। এখানে তোমারা স্মরণের যাত্রায় ভালো মতো থাকতে পারো। না হলে তো গ্রামের কথা স্মরণে আসবে। ঘর-বাড়ী স্মরণে আসবে। বুদ্ধিতে এই স্মরণ থাকতে হবে- শিববাবা আমাদের এঁনার মধ্যে বসে পড়াচ্ছেন। আমরা শিববাবার স্মরণে মুরলী শুনেছি আবার বুদ্ধি যোগ কোথায় পালিয়ে গেছে। এরকম ভাবে অনেকর বুদ্ধি যোগ চলে যায়। এখানে তোমরা যাত্রাতে ভালো ভাবে থাকতে পারো। মনে করো শিববাবা পরমধাম থেকে এসেছে। বাইরে গ্রামের মধ্যে বা আর কোথাও থাকলে এই ভাবনা থাকে না। কেউ কেউ মনে করে যে শিববাবার মুরলী এই কান দিয়ে শুনেছি, এরপর যিনি শোনাচ্ছেন তার নাম-চেহারা যেন স্মরণে না আসে। এই সমগ্র জ্ঞান হলো আভ্যন্তরীণ। নিজের ভিতরে স্মরণ থাকে যে আমি শিববাবার মুরলী শুনছি। এরকম নয় যে অমুক বোন শোনাচ্ছে। শিববাবার মুরলী শুনছি। এটাও হলো স্মরণে রাখার যুক্তি। এমন না যে যতটা সময় আমরা মুরলী শুনছি, স্মরণে আছি। না, বাবা বলেন- অনেকের বুদ্ধি বাইরে কোথায় কোথায় চলে যায়। জমি বাড়ী ইত্যাদি স্মরণে আসতে থাকে। বুদ্ধির যোগ বাইরে অন্য কোথাও ভবঘুরে হয়ে থাকা উচিত নয়। শিববাবাকে স্মরণ করাতে কি আর কোনো কষ্ট হতে পারে ! কিন্তু মায়া স্মরণ করতে দেয় না। সম্পূর্ণ সময় শিববাবার স্মরণ ধরে রাখতে পারা যায় না, অন্যান্য ভাবনা এসে যায়। নম্বর অনুযায়ী পুরুষার্থ অনুসারে তো হয় যে না। যারা খুব কাছের হবে তাদের বুদ্ধিতে ভালো ভাবে বসবে। সকলে কি আর ৮ এর মালাতে আসতে পারবে। জ্ঞান, যোগ, দৈবীগুণ এই সব নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ করতে হবে। আমাদের মধ্যে কোনো অবগুণ নেই তো? মায়ার বশবর্তী হয়ে কোনো বিকর্ম হচ্ছে না তো ? কেউ-কেউ খুব লোভী হয়ে যায়। লোভের ভূতও হয়। তো মায়ার প্রবেশ এরকম হয় যারা খিদে-খিদে করতে থাকে - খাব-খাব পেট যেন সব সময়ই কিছু চায়, কারো কারো খাওয়ার প্রতি আসক্তি থাকে। খাওয়ারও সঠিক রীতি অনুযায়ী খেতে হবে। বর্তমানে অনেক বাচ্চা (ব্রহ্মা বৎস) আছে। এখন অনেক বাচ্চা তৈরী হবে। কতো ব্রাহ্মণ - ব্রাহ্মণী তৈরী হবে। বাচ্চাদেরও বলি - তোমরা ব্রাহ্মণ হয়ে বসো। মাতাদের সম্মুখে রাখা হয়। শিবশক্তি ভারত মাতাদের জয়। বাবা বলেন নিজেদের আত্মা মনে করো আর বাবাকে স্মরণ করো। স্বদর্শন চক্র ঘোরাতে থাকো। স্বদর্শন চক্রধারী তোমরা হলে ব্রাহ্মণ। এই কথা নূতন কেউ এলে বুঝতে পারবে না। তোমরা হলে সর্বোত্তম ব্রহ্মা মুখ বংশাবলী ব্রাহ্মণ কুল ভূষণ, চক্রধারী। নূতন কেউ শুনলে তো বলবে স্বদর্শন চক্র তো হলো বিষ্ণুর। এটা আবার সকলকে বলতে থাকবে, মানবে না, সেইজন্য নূতনদের সভাতে এলাও করে না। বুঝতে পারবে না। কেউ-কেউ আবার বিগড়ে যায়- আমরা কি অবুঝ যে আসতে দেওয়া যাবে না, কারণ আরো সব সৎসঙ্গতে তো এরকম যে কেউ যেতে পারে। সেখানে তো শাস্ত্রের কথাই শোনাতে থাকে। সেই সব শোনা প্রত্যেকের অধিকার। এখানে তো সতর্কতা থাকতে হয়। এই ঈশ্বরীয় জ্ঞান বুদ্ধিতে না বসলে তো খারাপ হয়ে যায়। চিত্রকেও সামলে রাখতে হয়। এই আসুরিক দুনিয়াতে নিজের দেবী রাজধানী স্থাপন করতে হবে। যেমন ক্রাইস্ট এসেছে নিজেদের ধর্ম স্থাপন করতে। এই বাবা দৈবী রাজধানী স্থাপন করেন। এর মধ্যে হিংসার কোনো ব্যাপার নেই। তোমরা না কাম কাটারি করতে পারো, না স্থূল হিংসা করতে পারো। গায়ও আবার নোংরা বস্ত্র ধোয় (মুত পালিতি কাপড় ধোয়) । মানুষ তো একদম ঘোর অন্ধকারে আছে। বাবা এসে অন্ধকারকে আলোকিত করে দেন। কেউ-কেউ বাবা বলে আবার মুখ ফিরিয়ে নেয়। পড়াশুনা ছেড়ে দেয়। ভগবান বিশ্বের মালিক করার জন্য পড়াশুনা, এরকম পড়াশুনা ছেড়ে দিলে তো তাকে মহামূর্খ বলা হবে। কিরকম জোরদার রত্ন-ভান্ডার প্রাপ্ত হয়। এরকম বাবাকে কি আর কখনো ছেড়ে দেওয়া চলে! একটা গানও আছে-তুমি ভালোবাসো বা ধাক্কা দাও, আমি কখনো তোমার সঙ্গ ছাড়বো না। বাবা এসেছেনই- অসীম জগতের বাদশাহী দিতে। ছেড়ে দেওয়ার ব্যাপারই নেই। হ্যাঁ, লক্ষণ ভালো ধারণ করে। স্ত্রীরাও রিপোর্ট লেখে- এ আমাকে খুব বিরক্ত করে। আজকাল লোক খুবই খারাপ। খুবই সাবধানে থাকতে হবে। ভাইদেরকে বোনেদের সামলে রাখতে হবে। আমাদের অর্থাৎ আত্মাদেরকে যে কোনো অবস্থাতেই বাবার থেকে উত্তরাধিকার প্রাপ্ত করতে হবে। বাবাকে ছেড়ে দিলে উত্তরাধিকার শেষ হয়ে যায়। সুনিশ্চিত বুদ্ধি বিজয়ন্তী, সংশয় বুদ্ধি বিনাশন্তি। আবার পদ অনেক কম হয়ে যায়। জ্ঞান একজনই জ্ঞান সাগর বাবা দিতে পারেন। এছাড়া সব হলো ভক্তি। যদি কেউ নিজেকে যতই জ্ঞানী মনে করুক কিন্তু বাবা বলেন সকলের কাছে শাস্ত্র আর ভক্তির জ্ঞান আছে। সত্যিকারের জ্ঞান কাকে বলা হয়, এটাও মানুষ জানে না। আচ্ছা !

মিষ্টি-মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা-পিতা বাপদাদার স্মরণের স্নেহ-সুমন আর সুপ্রভাত। আত্মাদের পিতা ওঁনার আত্মা রূপী বাচ্চাদেরকে জানাচ্ছেন নমস্কার।

ধারণার জন্য মুখ্য সার :-
১ ) খেয়াল রাখতে হবে যে, মুরলী শোনার সময় বুদ্ধি যোগ বাইরে উদ্দেশ্যহীন ভাবে ঘুরে বেড়ায় না তো ? সর্বদা মনে রাখতে হবে - আমি শিববাবার মহাবাক্য শুনছি। এটাও হলো স্মরণের যাত্রা।

২ ) নিজেকে দেখতে হবে যে, আমার মধ্যে জ্ঞান-যোগ আর দেবী গুণ আছে ? লোভের ভূত নেই তো ? মায়ার বশবর্তী হয়ে কোনো বিকর্ম হচ্ছে না তো ?

বরদান:-
দিব্য বুদ্ধির লিফ্ট দ্বারা তিন লোকেই ভ্রমণ করতে সক্ষম সহজযোগী ভব

সঙ্গমযুগে সব বাচ্চাদেরই দিব্য বুদ্ধির লিফ্ট প্রাপ্ত হয়। এই ওয়ান্ডারফুল লিফ্ট দ্বারা তিন লোকের যেখানে চাও পৌঁছে যেতে পারো। শুধু স্মৃতির সুইচ অন করো, তবে সেকেন্ডে পৌঁছে যাবে আর যত সময় যেই লোকের অনুভব করতে চাও, ততটা সময় সেখানে স্থিত হয়ে থাকতে পারবে। এই লিফ্টকে ইউজ করার জন্য অমৃতবেলায় কেয়ারফুল হয়ে স্মৃতির সুইচকে সঠিক পদ্ধতিতে সেট করৌ। অথারিটি হয়ে এই লিফ্টকে কাজে লাগালে তবে সহজযোগী হয়ে যাবে। পরিশ্রমের সমাপ্তি হবে।

স্লোগান:-
মনকে সর্বদা মৌজে মজাতে হবে - এটাই হল জীবনে বেঁচে থাকার কলা।