25.09.2020
প্রাত: মুরলী ওম শান্তি "বাপদাদা" মধুবন
প্রশ্নঃ -
উচ্চ শিক্ষা
গ্রহণ করে সফলতা পাওয়ার জন্য তোমরা মুখ্য শিক্ষা কি পেয়েছ ? সেইজন্য কোন্ বিষয়ে
বিশেষ মনোযোগী হওয়া উচিত ?
উত্তরঃ -
আমাদের ঈশ্বরীয় পঠন-পাঠনের দ্বারা সফলতা পেতে গেলে দৃষ্টি অতি পবিত্র হতে হবে। কেননা
দৃষ্টিই প্রতারণা করে থাকে, দৃষ্টিই ক্রিমিনাল হয়ে থাকে। শরীর দেখলেই কর্মেন্দ্রিয়
চঞ্চল হয়ে ওঠে, সেইজন্যই দৃষ্টি যেন ক্রিমিনাল না হয়, পবিত্র হওয়ার জন্য ভাই-বোন হয়ে
থাকো, স্মরণের যাত্রায় অ্যাটেনশন দাও ।
গীতঃ-
ধৈর্য্য ধর্
রে মন..
ওম্ শান্তি ।
কে বললেন ?
অসীম জগতের পিতা তাঁর অসীম জগতের বাচ্চাদেরকে বলছেন। যেমন কোনও মানুষ যখন রোগগ্রস্ত
হয়ে পড়ে তখন তাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলা হয় ধৈর্য্য ধরো, তোমার সব কষ্ট দূর হয়ে যাবে।
তাকে খুশিতে রাখার জন্য সান্ত্বনা দেওয়া হয় । সেটা হলো সসীম জগতের বিষয় । আর এটা হলো
অসীম জগতের বিষয়। বাবার অসংখ্য সন্তান, সবাইকে দুঃখ থেকে মুক্ত করতে হবে। তোমরা
বাচ্চারাই এ বিষয়ে জান । তোমাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বাবা এসেছেন সবাইকে সদ্গতি
দিতে । সবার সদ্গতি দাতা যখন, এর অর্থ সবাই নিশ্চয়ই দুর্গতিতে আছে । বিশ্বের মানুষ
তার মধ্যে বিশেষতঃ ভারত এবং সাধারণ ভাবে বিশ্বের মানুষও এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। মূলতঃ
তোমরাই সুখধামে যাবে । বাকিরা সবাই শান্তিধামে চলে যাবে। তোমাদের বুদ্ধিতে আছে —
প্রকৃতপক্ষে আমরাই সুখধামে ছিলাম, অন্যান্য ধর্মাবলম্বীরা শান্তি ধামে ছিল। বাবাই
এসে ভারতকে সুখধামে পরিণত করেছিলেন। সুতরাং বিজ্ঞপ্তিও এমনটাই হওয়া উচিত। বোঝাতে হবে
প্রতি ৫ হাজার বছর পর নিরাকার শিববাবা আসেন । তিনি হলেন সবার পিতা । বাকিরা সবাই
ব্রাদার্স। ব্রাদাররাই পুরুষার্থ করে ফাদারের কাছ থেকে উত্তরাধিকার গ্রহণ করার জন্য।
এমন তো নয় যে, ফাদার পুরুষার্থ করেন । সবাই ফাদার হলে উত্তরাধিকার কার কাছ থেকে
গ্রহণ করবে ? ব্রাদার্সের কাছ থেকে ? এটা তো হতে পারে না। এই সহজ কথাটা এখন তোমরা
বুঝেছ। সত্য যুগে একটাই দেবী-দেবতা ধর্ম। বাকি সমস্ত আত্মারা মুক্তিধামে চলে যায়।
ওয়ার্ল্ডের হিস্ট্রি-জিয়োগ্রাফী রিপিট হয়, কথাটি বলা হয়, তবে নিশ্চয়ই একই
হিস্ট্রি-জিয়োগ্রাফী যা রিপিট হয়ে থাকে। কলিযুগের পরে সত্য যুগ আসবে। এই দুই যুগের
মধ্যে সঙ্গম যুগ অবশ্যই আসবে। এই যুগকে বলে সুপ্রীম, পুরুষোত্তম, কল্যাণকারী যুগ।
এখন তোমাদের বুদ্ধির তালা খুলে গেছে, সেইজন্যই সহজ বিষয়টি বুঝেছ। নতুন দুনিয়া আর
পুরানো দুনিয়া। পুরানো বৃক্ষে নিশ্চয়ই অসংখ্য পাতা হবে। নতুন বৃক্ষে অল্প সংখ্যক
পাতা হবে। ওটা হলো সতোপ্রধান দুনিয়া, আর এটা তমোপ্রধান। বাবাকে যথার্থ রূপে স্মরণ
না করার জন্য তোমাদেরও নম্বরানুসার পুরুষার্থ অনুযায়ী বুদ্ধির তালা খোলে। সুতরাং
ধারণও হয় না। বাবা তো পুরুষার্থ করান, কিন্তু ভাগ্যে নেই। ড্রামা অনুসারে যে যথার্থ
রীতিতে পঠন-পাঠন করবে এবং অন্যদেরও করাবে য, বাবার সহযোগী হয়ে উঠবে, সে-ই উচ্চ পদ
পাবে। স্কুলে স্টুডেন্টরাও জানে কত মার্কস পেয়ে পাশ করব । তারা প্রচন্ড পরিশ্রম করে,
টিউশনের জন্য টিচার রাখে, যেভাবেই হোক পাশ করতে হবে। এখানেও অধিক পুরুষার্থ করতে হবে।
নিজেকে নিজেরই কৃপা করতে হবে। বাবাকে যদি কেউ জিজ্ঞাসা করে এখন শরীর ত্যাগ করলে কি
কোনো পদ প্রাপ্ত করতে পারব ? বাবা চট্ করে উত্তর দেবেন । অতি সহজেই বোঝার বিষয়।
যেমন লৌকিকের স্টুডেন্টস বুঝতে পারে তেমনই, এখানেও বুঝতে পারে।
বুদ্ধি দিয়ে বুঝতে পারে — আমার দ্বারা প্রতি মুহূর্তে ভুল হয়েছে, বিকর্ম হয়েছে।
রেজিস্ট্রার খারাপ হলে ফলাফলও সেরকমই হবে। প্রত্যেক আত্মা যেন নিজের রেজিস্টার রাখে
। এমনিতেই ড্রামা অনুসারে সবই পূর্ব নির্ধারিত হয়ে থাকে। নিজেই বুঝতে পারে, আমার
রেজিস্টার তো খারাপ। স্কুলেও রেজিস্টার রাখা থাকে । গীতা পাঠশালা সম্পর্কে তো
দুনিয়ার কেউ জানেই না। গীতা পাঠশালা বলা হয় । বেদ, উপনিষদ গ্রন্থের পাঠশালা বলা হয়
না। পাঠশালার এইম অবজেক্ট থাকে আমরা ভবিষ্যতে এই হব । বেদ শাস্ত্র ইত্যাদি যারা পড়ে
তাদের টাইটেল দেওয়া হয়, উপার্জনও হয়ে থাকে। কেউ-কেউ তো প্রচুর উপার্জন করে থাকে।
কিন্তু ওটা কোনও অবিনাশী উপার্জন নয়, সঙ্গে করে যায় না। প্রকৃত অবিনাশী উপার্জন (ঈশ্বর
প্রদত্ত) সঙ্গে যায় । বাকি সব শেষ হয়ে যায়। তোমরা বাচ্চারা জানো, আমরা অগাধ উপার্জন
করছি এবং বিশ্বের মালিক হতে যাচ্ছি। সূর্যবংশী রাজত্বে বাচ্চারা অবশ্যই উচ্চ আসনে
বসবে। অনেক উচ্চ পদ, যা তোমরা স্বপ্নেও কল্পনা করতে পারনি যে, আমরা পুরুষার্থ করে
রাজ্য পদ প্রাপ্ত করতে পারব । একেই বলে রাজযোগ। অন্যান্য যোগ ব্যারিস্টার বা
ডাক্তার তৈরি করে। তারা তাদের পড়াশোনা এবং শিক্ষকদের মনে রাখে । এখানেও তাই — সহজ
স্মরণ। এই স্মরণেই প্রচেষ্টা লাগে। নিজেকে দেহী-অভিমানী হতে হয়। প্রত্যেক আত্মাই
সংস্কারে পূর্ণ। অনেকেই এসে বলে থাকে আমি তো শিববাবার পূজা করতাম কিন্তু কেন পূজা
করে, এটা জানে না। শিবকেই বাবা বলা হয় আর কাউকে বাবা বলা যায় না। হনুমান, গনেশ
ইত্যাদি পূজা করে থাকে, ব্রহ্মার পূজা হয় না। যদিও আজমিরে ব্রহ্মা মন্দির আছে, ওখানে
অল্প সংখ্যক ব্রাহ্মণরা পূজা করে থাকে। *ব্রহ্মার কোনও মহিমা ইত্যাদি কিছুই নেই।
শ্রী কৃষ্ণ, লক্ষ্মী-নারায়ণের কত গায়ন আছে । ব্রহ্মার নাম নেই, কেননা ব্রহ্মা তো এই
সময় শ্যামবর্ণ হয়ে গেছে। বাবা এসে এনাকে অ্যাডপ্ট করেন* । অতি সহজ বিষয়। বাবা এসেই
বাচ্চাদের ভিন্ন-ভিন্ন ভাবে বুঝিয়ে থাকেন।
বুদ্ধিতে থাকে যে, শিববাবা আমাদের শোনাচ্ছেন। তিনি বাবা, টিচার এবং গুরু। শিববাবা
হলেন জ্ঞানের সাগর, যিনি আমাদের পড়ান । তোমরা বাচ্চারা এখন ত্রিকালদর্শী হয়েছ ।
জ্ঞানের তৃতীয় নেত্র পেয়েছ। তোমরা জেনেছ আত্মা হল অবিনাশী। আত্মাদের পিতা তিনিও
অবিনাশী। এ কথা দুনিয়ার কেউ জানেনা। ওরা তো আহ্বান করতেই থাকে — বাবা, তুমি এসে
আমাদের পবিত্র করে তোল। এমনটা বলে না যে, ওয়ার্ল্ডের হিস্ট্রি-জিয়োগ্রাফী এসে শোনাও
। এটা তো বাবা স্বয়ং এসে শুনিয়ে থাকেন । পতিত থেকে পাবন তারপর পাবন থেকে পতিত কিভাবে
হবে, হিস্ট্রি রিপিট কিভাবে হবে, সব বুঝিয়ে বলেন। ৮৪ চক্র। আমরা পতিত কেন হয়েছি
আবারও পবিত্র হয়ে কোথায় যেতে চলেছি, তাও বলেন। মানুষ তো সন্ন্যাসীদের কাছে গিয়ে
জানতে চায় মনে শান্তি আসবে কিভাবে ? এটা জানতে চাইবে না যে সম্পূর্ণ নির্বিকারী
পবিত্র কীভাবে হব ? একথা বলতে লজ্জাবোধ করে। বাবা বুঝিয়েছেন— তোমরা সবাই হলে ভক্ত,
আমি হলাম ভগবান, ব্রাইডগ্রুম (বর), তোমরা ব্রাইডস (কনে) । তোমরা সবাই আমাকেই স্মরণ
করে থাকো। আমি হল ভ্রমণকারী (মুসাফির), ভীষণই সুন্দর, সম্পূর্ণ দুনিয়ার মানুষকে
সুন্দর করে তুলি। ওয়ান্ডার অফ ওয়ার্ল্ড স্বর্গেই হয়। লৌকিকে ৭ ওয়ান্ডার আছে এমনটা
বলা হয়। ওয়ান্ডার অফ ওয়ার্ল্ড একটাই, যাকে স্বর্গ বলা হয়। বাবা এক, স্বর্গ এক, যাকে
সমস্ত মানুষ মাত্রই স্মরণ করে। এখানে তো ওয়ান্ডার কিছুই নেই। তোমাদের মধ্যে এই
ধৈর্য্য আছে যে, সুখের দিন আসতে চলেছে।
তোমরা এখন বুঝতে পেরেছ এই পুরানো দুনিয়ার বিনাশ হলে তবেই তো স্বর্গের রাজত্ব পাবো।এখনও
রাজ্য স্থাপন হয়নি । তবে হ্যাঁ, প্রজা তৈরি হয়ে চলেছে। বাচ্চারা নিজেদের মধ্যে
আলোচনা করে, সার্ভিসকে কীভাবে বৃদ্ধি করা যেতে পারে ? কীভাবে সবার কাছে সংবাদ পৌঁছে
দেওয়া যায় ? বাবা আদি সনাতন দেবী-দেবতা ধর্মের স্থাপনা করেন। বাকি সব কিছুর বিনাশ
করিয়ে থাকেন। এমন বাবাকে তো স্মরণ করা উচিত, তাইনা। যে বাবা আমাদের রাজতিলকের
উত্তরাধিকারী করেন, তিনি বাকি সবকিছুর বিনাশ ঘটিয়ে থাকেন । প্রাকৃতিক দুর্যোগ
ড্রামায় পূর্ব নির্ধারিত। এটা ছাড়া দুনিয়া বিনাশ হতে পারে না। বাবা বলেন, তোমাদের
পরীক্ষা অতি নিকটে, মৃত্যুলোক থেকে অমরলোকে ট্রান্সফার হতে হবে। যত ভালো করে
ঈশ্বরীয় পঠন-পাঠন করবে এবং অন্যদেরও করাবে ততই উচ্চ পদ পাবে ।কেননা তোমরা নিজেদের
প্রজা তৈরি করছ । পুরুষার্থ করে সবার কল্যাণ করা উচিত। ঘর থেকেই প্রথম শুরু করতে হবে।
এটাই নিয়ম। প্রথমে বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়স্বজন এবং তোমাদের সম্প্রদায়ের মানুষ আসবে
এবং তারপর জনসাধারণ আসবে। প্রথমে এভাবেই শুরু হয়েছিল। ধীরে-ধীরে বৃদ্ধি পেয়েছে।
তারপর বাচ্চাদের থাকার জন্য বড় বাড়ি তৈরি করা হয়েছে যাকে "ওম্ নিবাস" বলা হত।
বাচ্চারা এখানে থেকে পড়াশোনা করত । এসবই ড্রামায় নির্ধারিত, যা রিপিট হয়ে চলেছে। একে
কেউ বদলাতে পারবে না।
কত উচ্চ মার্গের পঠন-পাঠন ! স্মরণের যাত্রাই হলো প্রধান। দৃষ্টি ধোঁকা দিয়ে থাকে।
দৃষ্টিতে যখন কু-ভাব আসে শরীরের কর্মেন্দ্রিয় চঞ্চল হয়ে পড়ে। কোনও সুন্দরী তরুণীকে
দেখলে, তার প্রতি মোহগ্রস্ত হয়ে পড়ে। এমন অনেক ঘটনা দুনিয়াতে ঘটেছে । গুরুদেরও কু-দৃষ্টি
হয়ে থাকে। বাবা বলেন, কু-দৃষ্টি থাকা একদমই উচিত নয়। ভাই-বোন সম্পর্কে থাকতে হবে
তবেই পবিত্র হতে পারবে। মানুষের তো জানা নেই, ওরা শুনে হাসবে। শাস্ত্রে তো এ বিষয়ে
কোনও উল্লেখই নেই। বাবা বলেন, এই জ্ঞান প্রায় লুপ্ত হয়ে যায়। দ্বাপরে আবার এইসব
শাস্ত্রাদি তৈরী হয় । বাবা এখন মূল বিষয়ে এটাই বলেন যে অল্ফকে স্মরণ করলে বিকর্ম
বিনাশ হবে। নিজেকে আত্মা মনে কর। তোমরা ৮৪ চক্র সম্পূর্ণ করে এসেছ । এখন তোমাদের
আত্মা দেবতা হতে যাচ্ছে। ছোট আত্মার মধ্যেই ৮৪ জন্মের অবিনাশী ভূমিকা সঞ্চিত আছে,
চমকপ্রদ বিষয়, তাইনা। বাবাই এসে ওয়ান্ডার অফ ওয়ার্ল্ডের কথা বুঝিয়ে থাকেন। কারো ৮৪
জন্ম, কারো বা ৫০-৬০ জন্মের ভূমিকা। পরমপিতা পরমাত্মারও ভূমিকা রয়েছে। ড্রামানুসারে
এই অনাদি অবিনাশী ড্রামা কবে শুরু হয়েছিল, কবে বন্ধ হবে— এটা বলা যায় না। কেননা এ
হলো অনাদি অবিনাশী ড্রামা। এ বিষয়ে কেউ-ই জানে না। আচ্ছা!
মিষ্টি মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা-পিতা, বাপদাদার স্মরণের স্নেহ-স্মরণ
আর সুপ্রভাত । আত্মাদের পিতা ওঁনার আত্মা রূপী বাচ্চাদেরকে জানাচ্ছেন নমস্কার।
ধারণার জন্য মুখ্য সার :-
১ )
এখন পরীক্ষা দেওয়ার সময় অতি নিকটে, সেইজন্য পুরুষার্থ করে নিজের এবং সবার কল্যাণ
করতে হবে। ঈশ্বরীয় পাঠ পড়ে অন্যদেরও পড়াতে হবে। নিজের ঘর থেকেই প্রথমে শুরু করতে
হবে ।
২ ) দেহী-অভিমানী হয়ে অবিনাশী প্রকৃত উপার্জন সঞ্চয় করতে হবে। নিজের রেজিস্টার রাখতে
হবে। এমন কোনও বিকর্ম যেন না হয় যাতে রেজিস্টার খারাপ হয়ে যায়।
বরদান:-
নিমিত্ত ভাবের স্মৃতি দ্বারা মায়ার গেট বন্ধকারী ডবল লাইট ভব
যে সবসময় নিজেকে
নিমিত্ত মনে করে চলাফেরা করে, তার ডবল লাইট স্থিতির অনুভব সবসময়ই হয়ে থাকে।
করনকরাবনহার করাচ্ছেন, আমি নিমিত্ত — এই স্মৃতি দ্বারা সফলতা প্রাপ্ত হয়ে থাকে।
আমিত্ব ভাব আসা অর্থাত্ মায়ার গেট খুলে দেওয়া, নিমিত্ত মনে করা অর্থাত্ মায়া ঢোকার
গেট বন্ধ করে দেওয়া। সুতরাং নিমিত্ত মনে করলে মায়াকে জয় করে (মায়াজীত) ডবল লাইট
স্থিতি স্বরূপ হয়ে যায়। সেইসাথে সফলতাও অবশ্যই প্রাপ্তি হয়। এই স্মৃতিই নম্বর ওয়ান
হওয়ার আধার তৈরি করে দেয়।
স্লোগান:-
ত্রিকালদর্শী হয়ে সকল কর্ম করলে সফলতা সহজেই প্রাপ্ত হতে থাকবে ।